পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, কাতারের শ্রমবাজার খুলেছে। ফিফা বিশ্বকাপ-২০২২ উপলক্ষে তারা বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে চায়। আগামী তিন মাসের মধ্যে কাতারের সঙ্গে চারটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে।
গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল-মুরাইখির সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
শাহরিয়ার আলম বলেন, কাতারে আমাদের জন্য শ্রমবাজার খুলেছে। তারা আমাদের থেকে দক্ষ কর্মী নিতে চায়। আপনারা জানেন কাতার সর্বাধিক মাথাপিছু আয়সম্পন্ন দেশ। ফিফা বিশ্বকাপ-২০২২ উপলক্ষে সেখানে তাদের নতুন করে শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে। আমরা সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। কাতার ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সঙ্গে মিলে কীভাবে সেখানে কাজ করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। তিনি বলেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে চারটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরে আমরা একমত হয়েছি। আমাদের দেশ থেকে কূটনৈতিক ও সরকারি কর্মকর্তারা যেন সেখানে ভিসা-ফ্রি এন্ট্রি পায়, সেখানে আমাদের কোন নাগরিক কোন অপরাধ করলে সাজা শেষে যেন দেশে আসতে পারে, দ্বৈত কর যেন নাগরিকেরা এড়াতে পারেন এবং নির্বাচনে সহযোগিতা করার মতো বিষয়গুলোতে আমরা কাজ শেষ করে এনেছি।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, জানুয়ারিতে কাতারে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ এক্সপো হয়েছে। এই এক্সপোটি বেশ সফল হয়েছে। কাতার সাধারণত ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য কোন দেশে নিজেরা যায় না। আমাদের এখানে তারা এসেছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মী পাঠানো ও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নতুন মাত্রা দেখছি আমরা। আগামী দিনে উভয় দেশের উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজিত হতে পারে।
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ৫ ফল্গুন ১৪২৬, ২৩ জমাদিউল সানি ১৪৪১
কূটনৈতিক বার্তা পরিবেশক
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, কাতারের শ্রমবাজার খুলেছে। ফিফা বিশ্বকাপ-২০২২ উপলক্ষে তারা বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে চায়। আগামী তিন মাসের মধ্যে কাতারের সঙ্গে চারটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে।
গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল-মুরাইখির সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
শাহরিয়ার আলম বলেন, কাতারে আমাদের জন্য শ্রমবাজার খুলেছে। তারা আমাদের থেকে দক্ষ কর্মী নিতে চায়। আপনারা জানেন কাতার সর্বাধিক মাথাপিছু আয়সম্পন্ন দেশ। ফিফা বিশ্বকাপ-২০২২ উপলক্ষে সেখানে তাদের নতুন করে শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে। আমরা সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। কাতার ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সঙ্গে মিলে কীভাবে সেখানে কাজ করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। তিনি বলেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে চারটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরে আমরা একমত হয়েছি। আমাদের দেশ থেকে কূটনৈতিক ও সরকারি কর্মকর্তারা যেন সেখানে ভিসা-ফ্রি এন্ট্রি পায়, সেখানে আমাদের কোন নাগরিক কোন অপরাধ করলে সাজা শেষে যেন দেশে আসতে পারে, দ্বৈত কর যেন নাগরিকেরা এড়াতে পারেন এবং নির্বাচনে সহযোগিতা করার মতো বিষয়গুলোতে আমরা কাজ শেষ করে এনেছি।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, জানুয়ারিতে কাতারে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ এক্সপো হয়েছে। এই এক্সপোটি বেশ সফল হয়েছে। কাতার সাধারণত ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য কোন দেশে নিজেরা যায় না। আমাদের এখানে তারা এসেছেন। ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মী পাঠানো ও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নতুন মাত্রা দেখছি আমরা। আগামী দিনে উভয় দেশের উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজিত হতে পারে।