শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি শিক্ষকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘নোট ও গাইড বই কিনতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করবেন না। অহেতুক শিক্ষার্থীদের বইয়ের বোঝা বৃদ্ধি করবেন না। এটা অনৈতিক কাজ।’ পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে বাধ্য না করতেও তিনি শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী গতকাল সিলেটের ওসমানী নগরে প্রবাসী বালাগঞ্জ ওসমানীনগর এডুকেশন ট্রাস্টের আয়োজনে কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
মন্ত্রী শিক্ষার্থীদের উদ্যেশে বলেন, ‘জিপিএ পাঁচ পাওয়ার চেয়ে ভালো মানুষ হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা ভালো ছাত্র হওয়ার পাশাপাশি ভালো মানুষ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে।’ তিনি বলেন, শিক্ষকরা জাতি গড়ার কারিগর।
তিনি জানান বলেন, প্রতি জেলায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সরকার শিক্ষিত বেকার তৈরি করতে চায় না তাই কারিগরি শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করছে। ২০২১ সাল থেকে প্রত্যেকটি স্কুলে কারিগরি শিক্ষা চালু করা হবে। প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। এখন পর্যন্ত ৬৪টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, ১০০টি নির্মাণাধীন রয়েছে এবং ৩২৯টি নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
ট্রাস্টের আহ্বায়ক রবীন পালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট লুতফুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস-সামাদ কায়েস চৌধুরী, সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খানসহ ট্রাস্টের সদস্যরা।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২০ , ১০ ফল্গুন ১৪২৬, ২৮ জমাদিউল সানি ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
শিক্ষা মন্ত্রী ডা. দীপু মনি শিক্ষকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘নোট ও গাইড বই কিনতে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করবেন না। অহেতুক শিক্ষার্থীদের বইয়ের বোঝা বৃদ্ধি করবেন না। এটা অনৈতিক কাজ।’ পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে বাধ্য না করতেও তিনি শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী গতকাল সিলেটের ওসমানী নগরে প্রবাসী বালাগঞ্জ ওসমানীনগর এডুকেশন ট্রাস্টের আয়োজনে কৃতি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
মন্ত্রী শিক্ষার্থীদের উদ্যেশে বলেন, ‘জিপিএ পাঁচ পাওয়ার চেয়ে ভালো মানুষ হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তোমরা ভালো ছাত্র হওয়ার পাশাপাশি ভালো মানুষ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে।’ তিনি বলেন, শিক্ষকরা জাতি গড়ার কারিগর।
তিনি জানান বলেন, প্রতি জেলায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সরকার শিক্ষিত বেকার তৈরি করতে চায় না তাই কারিগরি শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করছে। ২০২১ সাল থেকে প্রত্যেকটি স্কুলে কারিগরি শিক্ষা চালু করা হবে। প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হবে। এখন পর্যন্ত ৬৪টি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, ১০০টি নির্মাণাধীন রয়েছে এবং ৩২৯টি নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
ট্রাস্টের আহ্বায়ক রবীন পালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট লুতফুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস-সামাদ কায়েস চৌধুরী, সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খানসহ ট্রাস্টের সদস্যরা।