করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ৫০ হাজার পিপিই ও ১০ হাজার পিসিআর টেস্টিং কিট দিচ্ছে গ্রামীণফোন

বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশের জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুরু থেকে এটুআই ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে গ্রামীণফোন।

এই যৌথ প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় গ্রামীণফোন করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার কাজে নিয়োজিত ডাক্তার ও নার্সদের জন্য ৫০ হাজার মেডিকেল গ্রেড মানসম্পন্ন পেশাদার পিপিই (সম্পূর্ন প্রতিরোধমূলক পোশাক, এন৯৫ মাস্ক, গ্লভস এবং গগলস) এবং ১০ হাজার পিসিআর টেস্টিং কিট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে নির্বাচিত হাসপাতালে পৌঁছে দেবে।

এ বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের এই দুঃসময়ে আমাদের সরকারকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে গ্রামীণফোনের এই ইতিবাচক উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। আমি বিশ্বাস করি, এই উদ্যোগটি জাতীয় সঙ্কটপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে সর্বাত্মক সাহায্য করতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোকেও অনুপ্রাণিত করবে।’

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলায় ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এগিয়ে আসা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। বিশ্বের কোন দেশই এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত ছিল না। জাতীয় এই জরুরি পরিস্থিতিতে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। জনগণের জন্য প্রয়োজনে আরও বৃহৎ পরিসরে কাজ করতে আমরা প্রস্তুত আছি।’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

বুধবার, ০৮ এপ্রিল ২০২০ , ২৫ চৈত্র ১৪২৬, ১৩ শাবান ১৪৪১

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ৫০ হাজার পিপিই ও ১০ হাজার পিসিআর টেস্টিং কিট দিচ্ছে গ্রামীণফোন

বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বাংলাদেশের জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শুরু থেকে এটুআই ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে গ্রামীণফোন।

এই যৌথ প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় গ্রামীণফোন করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার কাজে নিয়োজিত ডাক্তার ও নার্সদের জন্য ৫০ হাজার মেডিকেল গ্রেড মানসম্পন্ন পেশাদার পিপিই (সম্পূর্ন প্রতিরোধমূলক পোশাক, এন৯৫ মাস্ক, গ্লভস এবং গগলস) এবং ১০ হাজার পিসিআর টেস্টিং কিট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে নির্বাচিত হাসপাতালে পৌঁছে দেবে।

এ বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের এই দুঃসময়ে আমাদের সরকারকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে গ্রামীণফোনের এই ইতিবাচক উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। আমি বিশ্বাস করি, এই উদ্যোগটি জাতীয় সঙ্কটপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারকে সর্বাত্মক সাহায্য করতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোকেও অনুপ্রাণিত করবে।’

গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলায় ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এগিয়ে আসা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। বিশ্বের কোন দেশই এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত ছিল না। জাতীয় এই জরুরি পরিস্থিতিতে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। জনগণের জন্য প্রয়োজনে আরও বৃহৎ পরিসরে কাজ করতে আমরা প্রস্তুত আছি।’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।