১ বৈশাখ ১৪২৭ (১৪ এপ্রিল, ২০২০) একুশ বছরে পা রাখল দেশের প্রথম বেসরকারি পূর্ণাঙ্গ টিভি একুশে টেলিভিশন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও পরিবর্তনে অঙ্গিকারবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি নিয়ে যাত্রা কুরু হয়েছিল এই টেলিভিশনটির। ২০ বছর ধরে প্রতিষ্ঠানটিকে অতিক্রম করতে হয়েছে নানা ঝঞ্ঝা সংকুল পথ। প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বন্ধ হয়ে গেছে তার সম্প্রচার, পেশাজীবী সাংবাদিক-সম্প্রচারকর্মীরা বিপন্ন হয়েছে। কিন্তু সকল সংকট অতিক্রম করে বার বার মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে একুশে টেলিভিশন। একুশের জন্মদিনে বাণী দিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদ, বিএনপির মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রমুখ। একুশের দর্শক-শ্রোতা, শুভানুধ্যায়ী, কলাকুশলী, ক্যাবল অপারেটর ও বিজ্ঞাপণ দাতাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান জনাব সাইফুল আলম মাসুদ। তিনি বলেছেন, ‘একুশতম বছরে পা দিয়ে তারুণ্যের ঝলক ছড়াবে একুশে টেলিভিশন’। একুশে টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পীযুষ বন্দ্যোপধ্যায় বলেছেন, ‘মহান একুশের মতই একুশে টেলিভিশন অন্যায়ের কাছে মাথা নোয়াবে না।’ উল্লেখ্য, মুজিব বর্ষে একুশে টেলিভিশনের পরিকল্পনা ছিল মাহাসমারহে এ বছরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা। কিন্তু বিশ্বব্যপী মহামারী করোনাভাইরাসের কারনে একুশে টেলিভিশন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদযাপন কেবলমাত্র টেলিভিশন পর্দায়ই সীমাবদ্ধ রেখেছে।
বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২০ , ৩ বৈশাখ ১৪২৭, ২১ শাবান ১৪৪১
বিনোদন প্রতিবেদক |
১ বৈশাখ ১৪২৭ (১৪ এপ্রিল, ২০২০) একুশ বছরে পা রাখল দেশের প্রথম বেসরকারি পূর্ণাঙ্গ টিভি একুশে টেলিভিশন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও পরিবর্তনে অঙ্গিকারবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি নিয়ে যাত্রা কুরু হয়েছিল এই টেলিভিশনটির। ২০ বছর ধরে প্রতিষ্ঠানটিকে অতিক্রম করতে হয়েছে নানা ঝঞ্ঝা সংকুল পথ। প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বন্ধ হয়ে গেছে তার সম্প্রচার, পেশাজীবী সাংবাদিক-সম্প্রচারকর্মীরা বিপন্ন হয়েছে। কিন্তু সকল সংকট অতিক্রম করে বার বার মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে একুশে টেলিভিশন। একুশের জন্মদিনে বাণী দিয়েছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম রওশন এরশাদ, বিএনপির মহাসচিব মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রমুখ। একুশের দর্শক-শ্রোতা, শুভানুধ্যায়ী, কলাকুশলী, ক্যাবল অপারেটর ও বিজ্ঞাপণ দাতাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান জনাব সাইফুল আলম মাসুদ। তিনি বলেছেন, ‘একুশতম বছরে পা দিয়ে তারুণ্যের ঝলক ছড়াবে একুশে টেলিভিশন’। একুশে টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পীযুষ বন্দ্যোপধ্যায় বলেছেন, ‘মহান একুশের মতই একুশে টেলিভিশন অন্যায়ের কাছে মাথা নোয়াবে না।’ উল্লেখ্য, মুজিব বর্ষে একুশে টেলিভিশনের পরিকল্পনা ছিল মাহাসমারহে এ বছরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা। কিন্তু বিশ্বব্যপী মহামারী করোনাভাইরাসের কারনে একুশে টেলিভিশন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদযাপন কেবলমাত্র টেলিভিশন পর্দায়ই সীমাবদ্ধ রেখেছে।