মরণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মানুষ অপ্রাণ চেষ্টা করছে সেখানে এখনও ঠিকানাবিহীন মানসিক প্রতিবন্ধীরা পথে প্রান্তরেই ঘোরাফেরা করছে। তারা বুঝে না করোনাভাইরাস কি। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে দশমিনার প্রধান সড়ক ও ইউনিয়নের হাটবাজারগুলোতে নেই আর আগের মতো লোক সমাগম। দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু মানসিক প্রতিবন্ধীদের নেই মৃত্যুর ভয় বরং এ সময় তাদের খাদ্যাভাবে জীবন সঙ্কটময় হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয় নিরাপত্তাহীন এই সব মানুষগুলোর কাছ থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কাও রয়েছে। দেখার যেন কেউ নেই। উপজেলার বাজারের সোহেলসহ আরও অনেক পথচারী বলেন, আমরা যারা সাধারণ মানুষ আছি তারা মাস্ক পরি। লকডাউনের কারনে তাদের অনাহারেই দিন কাটে। দশমিনার মানসিক প্রতিবন্ধীদের কোন পরিসংখ্যান না পাওয়ায় গেলেও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের পথে প্রান্তে অন্তত প্রায় ৪০-৫০ জন খাদ্য সঙ্কটসহ রয়েছে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকিতে।
শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল ২০২০ , ৪ বৈশাখ ১৪২৭, ২২ শাবান ১৪৪১
প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)
মরণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মানুষ অপ্রাণ চেষ্টা করছে সেখানে এখনও ঠিকানাবিহীন মানসিক প্রতিবন্ধীরা পথে প্রান্তরেই ঘোরাফেরা করছে। তারা বুঝে না করোনাভাইরাস কি। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে দশমিনার প্রধান সড়ক ও ইউনিয়নের হাটবাজারগুলোতে নেই আর আগের মতো লোক সমাগম। দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু মানসিক প্রতিবন্ধীদের নেই মৃত্যুর ভয় বরং এ সময় তাদের খাদ্যাভাবে জীবন সঙ্কটময় হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয় নিরাপত্তাহীন এই সব মানুষগুলোর কাছ থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কাও রয়েছে। দেখার যেন কেউ নেই। উপজেলার বাজারের সোহেলসহ আরও অনেক পথচারী বলেন, আমরা যারা সাধারণ মানুষ আছি তারা মাস্ক পরি। লকডাউনের কারনে তাদের অনাহারেই দিন কাটে। দশমিনার মানসিক প্রতিবন্ধীদের কোন পরিসংখ্যান না পাওয়ায় গেলেও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের পথে প্রান্তে অন্তত প্রায় ৪০-৫০ জন খাদ্য সঙ্কটসহ রয়েছে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকিতে।