অসহায়দের পাশে সাংবাদিক আহমেদ তেপান্তর

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস ভয়াবহতায় লকডাউনে ঘরে বসে না থেকে সম্প্রতি নিজ এলাকায় সমজাকর্মীর ভূমিকায় সচেতনতা সৃষ্টিতে হাতে স্প্রে মেশিন কাঁধে সংবাদ হয়েছিলেন সাংবাদিক আহমেদ তেপান্তর। এবার তার প্রচেষ্টায় আরও একটি কার্যক্রম এলাকায় সবার নজর কেড়েছে। তিনি এলাকার অসহায় বন্ধুদের পাশে খাদ্য-সামগ্রী নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। গত সোমবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫৩ ও ৫৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের মাঝে এই খাদ্য-সামগ্রী উপহার দেন। এ কার্যক্রমে তার পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন হারুন উর রশিদ, পারভেজ আবীর চৌধুরী, শোয়েব রশীদ, শরীফ চৌধুরী, আসগর, শেখ নুহু প্রমুখ শুভানুধ্যায়ী।

এ ব্যাপারে আহমেদ তেপান্তর বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবিলা করার সাধ্য আমাদের করো নাই, তবে সচেতন থাকলে অবশ্যই এই ভাইরাসকে বশে আনা যাবে। আর সেজন্য দরকার সকলের সেচ্ছায় গৃহে প্রবেশ। কিন্তু ক্ষুধার্থ ঘরে থাকার উপদেশ দেওয়া যাবে না। সে জন্য সামর্থ্যের মধ্যে সকলের ঐকান্তিক সহযোগিতায় কিছু মানুষের হাতে খাদ্য-সামগ্রী উপহার দিয়েছি। পাশাপাশি সামাজিক সেবা কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য দক্ষিণ ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের জোন -৭ এর সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং কদমতলী থানার পুলিশ সদস্যসহ এলাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবো। এছাড়াও শিগগিরই ঢাকার অন্তত ১৫টি ওয়ার্ডে ব্যাপকভাবে ব্লিচিং পাউডার পানি ছিটানো কার্যক্রম শুরু করবো। এ কাজে এলাকা থেকেই সেচ্ছাসেবক ভাইদের উৎসাহ দেওয়া হবে।

শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২০ , ৫ বৈশাখ ১৪২৭, ২৩ শাবান ১৪৪১

অসহায়দের পাশে সাংবাদিক আহমেদ তেপান্তর

বিনোদন প্রতিবেদক |

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস ভয়াবহতায় লকডাউনে ঘরে বসে না থেকে সম্প্রতি নিজ এলাকায় সমজাকর্মীর ভূমিকায় সচেতনতা সৃষ্টিতে হাতে স্প্রে মেশিন কাঁধে সংবাদ হয়েছিলেন সাংবাদিক আহমেদ তেপান্তর। এবার তার প্রচেষ্টায় আরও একটি কার্যক্রম এলাকায় সবার নজর কেড়েছে। তিনি এলাকার অসহায় বন্ধুদের পাশে খাদ্য-সামগ্রী নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। গত সোমবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫৩ ও ৫৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের মাঝে এই খাদ্য-সামগ্রী উপহার দেন। এ কার্যক্রমে তার পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন হারুন উর রশিদ, পারভেজ আবীর চৌধুরী, শোয়েব রশীদ, শরীফ চৌধুরী, আসগর, শেখ নুহু প্রমুখ শুভানুধ্যায়ী।

এ ব্যাপারে আহমেদ তেপান্তর বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবিলা করার সাধ্য আমাদের করো নাই, তবে সচেতন থাকলে অবশ্যই এই ভাইরাসকে বশে আনা যাবে। আর সেজন্য দরকার সকলের সেচ্ছায় গৃহে প্রবেশ। কিন্তু ক্ষুধার্থ ঘরে থাকার উপদেশ দেওয়া যাবে না। সে জন্য সামর্থ্যের মধ্যে সকলের ঐকান্তিক সহযোগিতায় কিছু মানুষের হাতে খাদ্য-সামগ্রী উপহার দিয়েছি। পাশাপাশি সামাজিক সেবা কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য দক্ষিণ ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের জোন -৭ এর সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং কদমতলী থানার পুলিশ সদস্যসহ এলাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবো। এছাড়াও শিগগিরই ঢাকার অন্তত ১৫টি ওয়ার্ডে ব্যাপকভাবে ব্লিচিং পাউডার পানি ছিটানো কার্যক্রম শুরু করবো। এ কাজে এলাকা থেকেই সেচ্ছাসেবক ভাইদের উৎসাহ দেওয়া হবে।