মার্চের বেতন পাননি এক লাখের বেশি শ্রমিক

করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পরিস্থিতিতে পোশাক শ্রমিকদের সব বেতন-ভাতা পরিশোধ করার কথা থাকলেও ২৩ লাখ ৭০ হাজার শ্রমিক মার্চ মাসের বেতন-ভাতা পেয়েছেন। এছাড়াও আরও এক লাখেরও বেশি শ্রমিক এখনও বেতন-ভাতা পাননি। গতকাল এ তথ্য জানিয়েছে পোশাক কারখানার মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

বিজিএমইএর তথ্যে বলা হয়েছে, বর্তমানে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত কারখানায় কর্মরত ২৪ লাখ ৭২ হাজার ৪১৭ শ্রমিকের মধ্যে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত মার্চ মাসের বেতন পেয়েছেন ২৩ লাখ ৭০ হাজার ৯১৭ জন। এ হিসাবে এখনও মার্চ মাসের বেতন পাননি এক লাখ ১ হাজার ৫০০ পোশাক শ্রমিক। বিজিএমইএর সদস্য দুই হাজার ২৭৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দুই হাজার ৭১টি প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করেছে যা মোট কারখানার ৯১ দশমিক ০৭ শতাংশ । এছাড়া আর বাকিদের বেতন পরিশোধ প্রক্রিয়াধীন। এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, বেশিরভাগ বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে। যারা বেতন দেননি তাদের অধিকাংশ ছোট ছোট প্রতিষ্ঠান। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি। আর্থিক সমস্যা, ব্যাংকিং জটিলতা ও চলমান পরিস্থিতিতে যাতায়াতের কারণে বেতন পরিশোধ করতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।

রবিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২০ , ৬ বৈশাখ ১৪২৭, ২৪ শাবান ১৪৪১

মার্চের বেতন পাননি এক লাখের বেশি শ্রমিক

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত পরিস্থিতিতে পোশাক শ্রমিকদের সব বেতন-ভাতা পরিশোধ করার কথা থাকলেও ২৩ লাখ ৭০ হাজার শ্রমিক মার্চ মাসের বেতন-ভাতা পেয়েছেন। এছাড়াও আরও এক লাখেরও বেশি শ্রমিক এখনও বেতন-ভাতা পাননি। গতকাল এ তথ্য জানিয়েছে পোশাক কারখানার মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

বিজিএমইএর তথ্যে বলা হয়েছে, বর্তমানে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত কারখানায় কর্মরত ২৪ লাখ ৭২ হাজার ৪১৭ শ্রমিকের মধ্যে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত মার্চ মাসের বেতন পেয়েছেন ২৩ লাখ ৭০ হাজার ৯১৭ জন। এ হিসাবে এখনও মার্চ মাসের বেতন পাননি এক লাখ ১ হাজার ৫০০ পোশাক শ্রমিক। বিজিএমইএর সদস্য দুই হাজার ২৭৪ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দুই হাজার ৭১টি প্রতিষ্ঠান শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করেছে যা মোট কারখানার ৯১ দশমিক ০৭ শতাংশ । এছাড়া আর বাকিদের বেতন পরিশোধ প্রক্রিয়াধীন। এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক বলেন, বেশিরভাগ বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে। যারা বেতন দেননি তাদের অধিকাংশ ছোট ছোট প্রতিষ্ঠান। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি। আর্থিক সমস্যা, ব্যাংকিং জটিলতা ও চলমান পরিস্থিতিতে যাতায়াতের কারণে বেতন পরিশোধ করতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।