মা-কে নিয়ে প্রথম পর্দায় হাজির হলেন টনি

করোনার ভয়াল থাবা নিয়ে বাস্তব একটি ঘটনা নিজের কন্ঠে আবৃত্তির মাধ্যমে তুলে এনছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অভিনেতা টনি ডায়েস টনি ডায়েস। বিডিও করে এটি নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘ডায়েস ইবিজ’-এ আপলোড দিয়েছেন। ভিডিওটির শিরোনাম ‘মাকে লেখা প্রবাসী সন্তানের চিঠি’। এই ভিডিওচিত্রে মায়ের ভূমিকায় অংশ নিয়েছেন টনি ডায়েসের মা ম্যারি ডায়েস। এই ভিডিওর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো মাকে নিয়ে পর্দায় হাজির হলেন টনি। জানা যায়, ভিডিওটির পরিচালনায় আছেন টনি নিজে। আর ক্যামেরায় ছিলেন তার স্ত্রী নৃত্যশিল্পী প্রিয়া ডায়েস। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্তমানে প্রশংসা পাচ্ছে। কানাডার ভেনকুভারে ছেলে পড়াশোনা করছেন। আর বাবা-মা আছেন বাংলাদেশে। নাড়ির টান যেন মানে না। মা আকুল হয়ে আছেন ছেলের জন্য। আর ছেলে তাদের জন্য। অন্য সবার মতোই মৃত্যু ছেলেকে আতঙ্কিত করছে। একা একা প্রবাসে লড়ে যাচ্ছেন। আর মা চোখের জল লুকিয়ে ছেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলছেন। মেসেজ আদান প্রদান করছেন। ছেলের মেসেঞ্জারে কথোপকথনের অংশ ও অনুভূতি নিয়েই তৈরি হয়েছে একটি চিঠি। টনি বলেন, ‘মার কাছে ছেলের চিঠির বিষয়টি প্রবাসী নাজনিন নাহার আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেন। পরে তিনি এটি অনুবাদ ও ডেকোরেশনেও কাজ করেছেন। কিছু ফুটেজ আগেই নেওয়া ছিল। এর মাধ্যমে আমার মা জীবনে প্রথম অভিনয় করলেন, প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালেন। সব মিলিয়ে এটা অন্যরকম অনুভূতি আমাদের জন্য।’

রবিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২০ , ৬ বৈশাখ ১৪২৭, ২৪ শাবান ১৪৪১

মা-কে নিয়ে প্রথম পর্দায় হাজির হলেন টনি

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

করোনার ভয়াল থাবা নিয়ে বাস্তব একটি ঘটনা নিজের কন্ঠে আবৃত্তির মাধ্যমে তুলে এনছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী অভিনেতা টনি ডায়েস টনি ডায়েস। বিডিও করে এটি নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘ডায়েস ইবিজ’-এ আপলোড দিয়েছেন। ভিডিওটির শিরোনাম ‘মাকে লেখা প্রবাসী সন্তানের চিঠি’। এই ভিডিওচিত্রে মায়ের ভূমিকায় অংশ নিয়েছেন টনি ডায়েসের মা ম্যারি ডায়েস। এই ভিডিওর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো মাকে নিয়ে পর্দায় হাজির হলেন টনি। জানা যায়, ভিডিওটির পরিচালনায় আছেন টনি নিজে। আর ক্যামেরায় ছিলেন তার স্ত্রী নৃত্যশিল্পী প্রিয়া ডায়েস। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্তমানে প্রশংসা পাচ্ছে। কানাডার ভেনকুভারে ছেলে পড়াশোনা করছেন। আর বাবা-মা আছেন বাংলাদেশে। নাড়ির টান যেন মানে না। মা আকুল হয়ে আছেন ছেলের জন্য। আর ছেলে তাদের জন্য। অন্য সবার মতোই মৃত্যু ছেলেকে আতঙ্কিত করছে। একা একা প্রবাসে লড়ে যাচ্ছেন। আর মা চোখের জল লুকিয়ে ছেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলছেন। মেসেজ আদান প্রদান করছেন। ছেলের মেসেঞ্জারে কথোপকথনের অংশ ও অনুভূতি নিয়েই তৈরি হয়েছে একটি চিঠি। টনি বলেন, ‘মার কাছে ছেলের চিঠির বিষয়টি প্রবাসী নাজনিন নাহার আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেন। পরে তিনি এটি অনুবাদ ও ডেকোরেশনেও কাজ করেছেন। কিছু ফুটেজ আগেই নেওয়া ছিল। এর মাধ্যমে আমার মা জীবনে প্রথম অভিনয় করলেন, প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালেন। সব মিলিয়ে এটা অন্যরকম অনুভূতি আমাদের জন্য।’