বরিশাল জেলায় করোনার রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকায় আক্রান্তদের জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ড হিসাবে ব্যবহারের জন্য বরিশাল নৌবন্দরে অলস বসে থাকা যাত্রীবাহী ‘এমভি সুরভি-৮’ লঞ্চটিকে ভাসমান আইসোলেশন ওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করার সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী এই ভাসমান আইসোলেশন ইউনিটটিকে যেকোন সময়ে জেলার সিভিল সার্জনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে এখানে কোন আইসিইউ সুবিধা থাকবে না।
বিআইডব্লিটিএর সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় লঞ্চটিকে ভাসমান আইসোলেশন ইউনিটে পরিণত করা হয়েছে। বরিশাল নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক মো. আজমল হুদা মিঠু সরকার জানান, লঞ্চটিতে ৪২টি একক, ৩৪টি দ্বৈত, ৪টি পারিবারিক, ২টি সেমি ভিআইপি ও ৪টি ভিআইপি কেবিন রয়েছে। সেই হিসাবে এখানে একসঙ্গে ৮৬ জনকে চিকিৎসা দেয়া যাবে।
রবিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২০ , ৬ বৈশাখ ১৪২৭, ২৪ শাবান ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, বরিশাল
বরিশাল জেলায় করোনার রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকায় আক্রান্তদের জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ড হিসাবে ব্যবহারের জন্য বরিশাল নৌবন্দরে অলস বসে থাকা যাত্রীবাহী ‘এমভি সুরভি-৮’ লঞ্চটিকে ভাসমান আইসোলেশন ওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করার সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী এই ভাসমান আইসোলেশন ইউনিটটিকে যেকোন সময়ে জেলার সিভিল সার্জনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে এখানে কোন আইসিইউ সুবিধা থাকবে না।
বিআইডব্লিটিএর সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় লঞ্চটিকে ভাসমান আইসোলেশন ইউনিটে পরিণত করা হয়েছে। বরিশাল নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক মো. আজমল হুদা মিঠু সরকার জানান, লঞ্চটিতে ৪২টি একক, ৩৪টি দ্বৈত, ৪টি পারিবারিক, ২টি সেমি ভিআইপি ও ৪টি ভিআইপি কেবিন রয়েছে। সেই হিসাবে এখানে একসঙ্গে ৮৬ জনকে চিকিৎসা দেয়া যাবে।