ক্লাস্টারভিত্তিক নতুন প্রযুক্তিতে চিংড়ি চাষ করে লাভাবন হচ্ছে খুলনার চাষিরা। দেশের প্রথম ক্লাস্টার পদ্ধতিতে পরিবেশ বান্ধব নিরাপদ চিংড়ি চাষের মডেল সৃষ্টি হয়েছে খুলনা জেলার ডুমরিয়া উপজেলায়। নতুন এ পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষের ফলে চাষির উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি, আয় বেড়েছে, রোগ বালাই একেবারেই নেই। এ পদ্ধতিটি পরিবেশ বান্ধব এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুকিঁ মোকাবিলায় সক্ষম এবং দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও চাষির স্বনির্ভরতা অর্জনে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে চিংড়ি চাষ হচ্ছে। প্রচলিত সনাতন পদ্ধতির চাষাবাদ, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার না করা, দক্ষ জনবলের অভাব, দুর্বল অবকাঠামো, গুনগত মান সম্পন্ন পোনার অভাব, ভালো মানের খাদ্যের অভাব, চাষির পর্যাপ্ত মূলধনের অভাব, বিভিন্ন রোগ বালাইয়ের আক্রমণ, অপরিকল্পিত বাজার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কারণে দেশের চিংড়ি শিল্প যখন হুমকির সম্মুখীন ঠিক তখনই ক্লাস্টার পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করে সফলতা পেয়েছে বড়ডাঙ্গা গ্রামের চাষিরা। বর্তমানে ২২৮ জন চাষি ৩৭৮ টি ঘেরে ৭৫ হেক্টর জলাশয়ে এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করছে।’
বুধবার, ২২ এপ্রিল ২০২০ , ৯ বৈশাখ ১৪২৭, ২৭ শাবান ১৪৪১
উদয় চক্রবর্ত্তী, ডুমুরিয়া (খুলনা)
ক্লাস্টারভিত্তিক নতুন প্রযুক্তিতে চিংড়ি চাষ করে লাভাবন হচ্ছে খুলনার চাষিরা। দেশের প্রথম ক্লাস্টার পদ্ধতিতে পরিবেশ বান্ধব নিরাপদ চিংড়ি চাষের মডেল সৃষ্টি হয়েছে খুলনা জেলার ডুমরিয়া উপজেলায়। নতুন এ পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষের ফলে চাষির উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি, আয় বেড়েছে, রোগ বালাই একেবারেই নেই। এ পদ্ধতিটি পরিবেশ বান্ধব এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুকিঁ মোকাবিলায় সক্ষম এবং দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও চাষির স্বনির্ভরতা অর্জনে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে চিংড়ি চাষ হচ্ছে। প্রচলিত সনাতন পদ্ধতির চাষাবাদ, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার না করা, দক্ষ জনবলের অভাব, দুর্বল অবকাঠামো, গুনগত মান সম্পন্ন পোনার অভাব, ভালো মানের খাদ্যের অভাব, চাষির পর্যাপ্ত মূলধনের অভাব, বিভিন্ন রোগ বালাইয়ের আক্রমণ, অপরিকল্পিত বাজার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি কারণে দেশের চিংড়ি শিল্প যখন হুমকির সম্মুখীন ঠিক তখনই ক্লাস্টার পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করে সফলতা পেয়েছে বড়ডাঙ্গা গ্রামের চাষিরা। বর্তমানে ২২৮ জন চাষি ৩৭৮ টি ঘেরে ৭৫ হেক্টর জলাশয়ে এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করছে।’