বাংলাদেশে ‘অনলাইন ডিজিটাল সামিট ২০২০’ আয়োজন করল হুয়াওয়ে

সম্প্রতি ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে ‘হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ডিজিটাল সামিট ২০২০’ আয়োজন করলো হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড। সামিটে বিটিআরসি, ওকলা ও উইন্ডসোর প্লেসের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। তারা ফাইভ-জি’র বৈশ্বিক ইকোসিস্টেম, আর্কিটেকচার, স্পেকট্রাম এবং স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন আউটলুকের ওপরে আলোচনা ও মত বিনিময় করেন।

সামিটে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক; বিটিআরসি’র স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার মো. আমিনুল হাসান; বিটিআরসি’র স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহীদুল আলম, পিবিজিএমএস; হুয়াওয়ের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট চেন মিংজি (জে); হুয়াওয়ে টেকসনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ঝাংঝেং জুন; হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের চিফ টেকনিক্যাল অফিসার (সিটিও) জেরি ওয়াং; উইন্ডসোরের পক্ষে স্কট ডব্লিউ. মাইনহেন এবং ওকলার পক্ষে ভিক্টর জেং ও আরভিন মোগানাসহ বাংলাদেশ ফাইভ-জি কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। ফোরজি, ফাইভ-জি, এআই ও আইওটি অর্থনীতি এবং সমাজের জন্য কীভাবে বিভিন্ন সুযোগের দ্বার উন্মোচন করতে পারে তার ওপরে সামিটে আলোকপাত করেন বক্তারা। আলোচনায় বলা হয় ফোরজি/ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক শুধুমাত্র অত্যাধুনিক যোগাযোগ সেবার ভিত্তিই নয়, পাশাপাশি, এ প্রযুক্তি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবকাঠামোগত সহায়তা প্রদান করবে এবং শিল্পখাতে বড় ধরণের ডিজিটাল রূপান্তর ত্বরান্বিত করবে।

বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক সামিটে বলেন, ‘পুরো পৃথিবীই এখন এক প্রতিকূল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আর এ সময়ে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের কার্যক্রম পরিচালনায় প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আমরা যখন ভবিষ্যতের নানা সুযোগ উন্মোচনে যুগান্তকারী উদ্ভাবনী সব প্রযুক্তি নিয়ে আসার দ্বারপ্রান্তে রয়েছি ঠিক এমন সময়ই কোভিড-১৯ আমাদের আক্রমণ করলো। সরকার ফাইভ-জি’র গুরুত্ব অনুধাবন করে পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মাধ্যমে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। ফাইভ-জি’র মাধ্যমে আমরা প্রবৃদ্ধির নতুন উপায় খুঁজে পাবো। আমি এ সামিট আয়োজকদের ধন্যবাদ দিতে চাই, এ প্রতিকূল সময়েও তারা এ রকম একটি উদ্যোগ নিয়ে এসেছে। ’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

সোমবার, ১৮ মে ২০২০ , ৪ জৈষ্ঠ্য ১৪২৭, ২৪ রমাজান ১৪৪১

বাংলাদেশে ‘অনলাইন ডিজিটাল সামিট ২০২০’ আয়োজন করল হুয়াওয়ে

image

সম্প্রতি ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে ‘হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ডিজিটাল সামিট ২০২০’ আয়োজন করলো হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড। সামিটে বিটিআরসি, ওকলা ও উইন্ডসোর প্লেসের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। তারা ফাইভ-জি’র বৈশ্বিক ইকোসিস্টেম, আর্কিটেকচার, স্পেকট্রাম এবং স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন আউটলুকের ওপরে আলোচনা ও মত বিনিময় করেন।

সামিটে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক; বিটিআরসি’র স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার মো. আমিনুল হাসান; বিটিআরসি’র স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শহীদুল আলম, পিবিজিএমএস; হুয়াওয়ের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট চেন মিংজি (জে); হুয়াওয়ে টেকসনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ঝাংঝেং জুন; হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের চিফ টেকনিক্যাল অফিসার (সিটিও) জেরি ওয়াং; উইন্ডসোরের পক্ষে স্কট ডব্লিউ. মাইনহেন এবং ওকলার পক্ষে ভিক্টর জেং ও আরভিন মোগানাসহ বাংলাদেশ ফাইভ-জি কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। ফোরজি, ফাইভ-জি, এআই ও আইওটি অর্থনীতি এবং সমাজের জন্য কীভাবে বিভিন্ন সুযোগের দ্বার উন্মোচন করতে পারে তার ওপরে সামিটে আলোকপাত করেন বক্তারা। আলোচনায় বলা হয় ফোরজি/ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক শুধুমাত্র অত্যাধুনিক যোগাযোগ সেবার ভিত্তিই নয়, পাশাপাশি, এ প্রযুক্তি আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবকাঠামোগত সহায়তা প্রদান করবে এবং শিল্পখাতে বড় ধরণের ডিজিটাল রূপান্তর ত্বরান্বিত করবে।

বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক সামিটে বলেন, ‘পুরো পৃথিবীই এখন এক প্রতিকূল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আর এ সময়ে অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের কার্যক্রম পরিচালনায় প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আমরা যখন ভবিষ্যতের নানা সুযোগ উন্মোচনে যুগান্তকারী উদ্ভাবনী সব প্রযুক্তি নিয়ে আসার দ্বারপ্রান্তে রয়েছি ঠিক এমন সময়ই কোভিড-১৯ আমাদের আক্রমণ করলো। সরকার ফাইভ-জি’র গুরুত্ব অনুধাবন করে পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মাধ্যমে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। ফাইভ-জি’র মাধ্যমে আমরা প্রবৃদ্ধির নতুন উপায় খুঁজে পাবো। আমি এ সামিট আয়োজকদের ধন্যবাদ দিতে চাই, এ প্রতিকূল সময়েও তারা এ রকম একটি উদ্যোগ নিয়ে এসেছে। ’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।