থামছে না ঢাকামুখী মানুষের ঢল

আজ থেকে অফিস আদালতসহ সব প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে। তাই ঢাকামুখী মানুষের ঢল বাড়ছে। গতকালও ঢাকার প্রবেশমুখে ছিল মানুষের ঢল। বিশেষ করে ফেরিঘাটে ঢাকামুখী মানুষের উপচেপড়া ভিড়। গতকাল ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি ও ঢাকা-মানিকগঞ্জ মহাসড়কে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ছিল ঢাকামুখী মানুষের ঢল। এই পথ দিয়ে দক্ষিণ বঙ্গের ২১ জেলার মানুষ ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় রিকশা, অটোরিকশা, সিএনজি অটোরিকশা, মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ছোট যানবাহনে ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। করোনা পরিস্থিতি এবং গণপরিবহন না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বলে যাত্রীরা জানান।

পাটুরিয়া ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, নৌপথে ফেরিতে কর্মস্থলমুখী মানুষের ঢল। করোনা পরিস্থিতিতেও ছিল না শারীরিক দূরত্ব। প্রায় প্রতিটি ফেরি থেকেই শত শত যাত্রী নামে। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা সেক্টরের ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান বলেন, ‘গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও জীবিকার তাগিদে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের হাজার হাজার শ্রমজীবী মানুষ মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, ব্যাটারিচালিত আটোবাইক, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে পাটুরিয়া থেকে ঢাকা ও গাজীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ছুটছেন। থাকছে না সামাজিক দূরত্বের কোন বালাই।’

কুষ্টিয়া থেকে ঢাকামুখী যাত্রী আবু তালেব বলেন, ‘সংসার চালানোর তাগিদে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছি। রোববার সকালে অফিসে পৌঁছাতেই হবে।’ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থেকে পাটুরিয়া ঘাটে আসা পোশাক শ্রমিক সুজন মিয়া বলেন, ‘ফরিদপুর থেকে সিএনজিতে দৌলতদিয়া পর্যন্ত আসতে ৫০০ টাকা খরচ হয়। আবার এখন পাটুরিয়া থেকে নবীনগর যেতে মাইক্রোবাসে ৫০০ টাকা ভাড়া চাচ্ছে। এমনিতেই বাড়ি গিয়ে টাকা-পয়সা শেষ। এরপর এখন কর্মস্থলে ফিরতে বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এ তো মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।’ ফাতিমা বেগম নামের এক যাত্রী বলেন, ‘কুষ্টিয়া থেকে দৌলতদিয়া পর্যন্ত সিএনজিতে আসতে ৬০০ টাকা ভাড়া নেয়। এখন কর্মস্থল সাভারে যেতে প্রাইভেটকারে ভাড়া চাচ্ছে ৫০০ টাকা। সবমিলে কর্মস্থলে ফিরতে ১২০০ টাকা খরচ হচ্ছে।’ এদিকে শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী হাজার হাজার যাত্রী নিয়ে কাঁঠালবাড়ি থেকে ফেরি আসতে দেখা গেছে। এই নৌরুটে সকাল থেকেই ১৪টি ফেরি চলাচল করে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যেও ফেরিতে গাদাগাদি করে পদ্মা পার হন যাত্রীরা। শিমুলিয়া ঘাটে আসার পর গণপরিবহন বন্ধ দেখে কয়েকগুণ বেশি ভাড়ায় মিশুক, অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে যাত্রীরা গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করেন। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, দক্ষিণবঙ্গমুখী যাত্রীদের সংখ্যা কম। তবে কাঁঠালবাড়ি ঘাট থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ বেশি।

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে মাওয়া ট্রাফিক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. হিলাল উদ্দিন বলেন, ‘আইনগত সীমাবদ্ধতার কারণে বেশি ভাড়ার ব্যাপারে আমরা তেমন কোনও পদক্ষেপ নিতে পারি না। কারণ, যে সকল যানবাহনে করে যাত্রীরা যাচ্ছে সেগুলো গণপরিবহন নয়। তারপরেও ঘাটের শৃঙ্খলা রক্ষায় গত ২৪ ঘণ্টায় রেকার বিল বাবদ ৬০ থেকে ৬৫টি যানকে প্রায় ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’

গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি জানান, আজও কর্মস্থলে যোগদান করতে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে ঢাকায় ফির?ছে হাজার হাজার যাত্রী। তবে এ সময় সামাজিক দুরত্ব মানতে দেখাযায়?নি যাত্রীদের। শনিবার সকাল থেকে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকায় এমন চিত্র দেখাযায়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে যাত্রী ও ছোট যানবাহনের চাপ আরো বাড়ে। এ সময় ফেরিতে সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করতে পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করলেও যাত্রীরা তা মানছেন না।

এদিকে যাত্রীদের পাশাপাশি ফেরি ঘাটে ব্যক্তিগত ছোট গাড়ি মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকারের চাপ রয়েছে। এছাড়া অনেকেকে মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছে। সড়কে গণপরিবহন না থাকায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল, মাহেন্দ্রা, অটোরিকশাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে দৌলতদিয়া ঘাটে এসে নদী পার হচ্ছে যাত্রীরা। তবে মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানবাহন থামিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও সেনা সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে কাজ করতে দেখা গেছে। বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মাহবুব হোসেন জানান, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ছোট বড় ৭টি ফেরি চলাচল করছে। ঢাকামুখী যাত্রী ওব্যক্তিগত গাড়ির চাপ রয়েছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করছেন। যাত্রী ও যানবাহন বাড়লে ফেরির সংখ্যাও বাড়া?নো হবে। এছাড়া দৌলতদিয়া প্রান্তে পণ্যবাহী ট্রাকের কোন সিরিয়াল নাই। তবে ঢাকা থেকে আজও অনেক যাত্রী ও ছোট গাড়ি আসছে।

image

ঢাকামুখী মানুষের ঢল, ফেরিঘাটে উপচেপড়া ভিড় -সংবাদ

আরও খবর
প্রধানমন্ত্রীকে জাতিসংঘ মহাসচিবের ফোন
হাইকোর্টে ১১ বেঞ্চ
৯০ গার্মেন্ট কারখানার ১৯১ শ্রমিক করোনা আক্রান্ত
চট্টগ্রামে ৬টি হাসপাতালে করোনার জন্য ৭৩০ শয্যার আইসোলেশন সেন্টার
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস আজ
পদ্মা সেতুতে বসলো ৩০তম স্পেন
যাত্রীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে
বিএনপি দুই দফা ক্ষমতায় থেকেও জিয়া হত্যার বিচার না করা রহস্যজনক তথ্যমন্ত্রী
২৪০০ কোটি টাকার কাজ পেলো রাশিয়ার জেএসসি এলরন
মনিটরিং করবে পুলিশ
কৃষকদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন কর্মকর্তারা
হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা : ছুটির মধ্যে দেশ ছাড়েন দুই ভাই

রবিবার, ৩১ মে ২০২০ , ১৭ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ৭ শাওয়াল ১৪৪১

থামছে না ঢাকামুখী মানুষের ঢল

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

image

ঢাকামুখী মানুষের ঢল, ফেরিঘাটে উপচেপড়া ভিড় -সংবাদ

আজ থেকে অফিস আদালতসহ সব প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে। তাই ঢাকামুখী মানুষের ঢল বাড়ছে। গতকালও ঢাকার প্রবেশমুখে ছিল মানুষের ঢল। বিশেষ করে ফেরিঘাটে ঢাকামুখী মানুষের উপচেপড়া ভিড়। গতকাল ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি ও ঢাকা-মানিকগঞ্জ মহাসড়কে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ছিল ঢাকামুখী মানুষের ঢল। এই পথ দিয়ে দক্ষিণ বঙ্গের ২১ জেলার মানুষ ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় রিকশা, অটোরিকশা, সিএনজি অটোরিকশা, মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ছোট যানবাহনে ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে। করোনা পরিস্থিতি এবং গণপরিবহন না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বলে যাত্রীরা জানান।

পাটুরিয়া ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, নৌপথে ফেরিতে কর্মস্থলমুখী মানুষের ঢল। করোনা পরিস্থিতিতেও ছিল না শারীরিক দূরত্ব। প্রায় প্রতিটি ফেরি থেকেই শত শত যাত্রী নামে। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা সেক্টরের ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান বলেন, ‘গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও জীবিকার তাগিদে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের হাজার হাজার শ্রমজীবী মানুষ মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, ব্যাটারিচালিত আটোবাইক, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে পাটুরিয়া থেকে ঢাকা ও গাজীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ছুটছেন। থাকছে না সামাজিক দূরত্বের কোন বালাই।’

কুষ্টিয়া থেকে ঢাকামুখী যাত্রী আবু তালেব বলেন, ‘সংসার চালানোর তাগিদে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছি। রোববার সকালে অফিসে পৌঁছাতেই হবে।’ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থেকে পাটুরিয়া ঘাটে আসা পোশাক শ্রমিক সুজন মিয়া বলেন, ‘ফরিদপুর থেকে সিএনজিতে দৌলতদিয়া পর্যন্ত আসতে ৫০০ টাকা খরচ হয়। আবার এখন পাটুরিয়া থেকে নবীনগর যেতে মাইক্রোবাসে ৫০০ টাকা ভাড়া চাচ্ছে। এমনিতেই বাড়ি গিয়ে টাকা-পয়সা শেষ। এরপর এখন কর্মস্থলে ফিরতে বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এ তো মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা।’ ফাতিমা বেগম নামের এক যাত্রী বলেন, ‘কুষ্টিয়া থেকে দৌলতদিয়া পর্যন্ত সিএনজিতে আসতে ৬০০ টাকা ভাড়া নেয়। এখন কর্মস্থল সাভারে যেতে প্রাইভেটকারে ভাড়া চাচ্ছে ৫০০ টাকা। সবমিলে কর্মস্থলে ফিরতে ১২০০ টাকা খরচ হচ্ছে।’ এদিকে শিমুলিয়া ঘাটে ঢাকামুখী হাজার হাজার যাত্রী নিয়ে কাঁঠালবাড়ি থেকে ফেরি আসতে দেখা গেছে। এই নৌরুটে সকাল থেকেই ১৪টি ফেরি চলাচল করে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যেও ফেরিতে গাদাগাদি করে পদ্মা পার হন যাত্রীরা। শিমুলিয়া ঘাটে আসার পর গণপরিবহন বন্ধ দেখে কয়েকগুণ বেশি ভাড়ায় মিশুক, অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও মোটরসাইকেলে যাত্রীরা গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করেন। অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, দক্ষিণবঙ্গমুখী যাত্রীদের সংখ্যা কম। তবে কাঁঠালবাড়ি ঘাট থেকে ঢাকামুখী যাত্রীদের চাপ বেশি।

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে মাওয়া ট্রাফিক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. হিলাল উদ্দিন বলেন, ‘আইনগত সীমাবদ্ধতার কারণে বেশি ভাড়ার ব্যাপারে আমরা তেমন কোনও পদক্ষেপ নিতে পারি না। কারণ, যে সকল যানবাহনে করে যাত্রীরা যাচ্ছে সেগুলো গণপরিবহন নয়। তারপরেও ঘাটের শৃঙ্খলা রক্ষায় গত ২৪ ঘণ্টায় রেকার বিল বাবদ ৬০ থেকে ৬৫টি যানকে প্রায় ৮৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।’

গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি জানান, আজও কর্মস্থলে যোগদান করতে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার দৌলতদিয়া ঘাট দিয়ে ঢাকায় ফির?ছে হাজার হাজার যাত্রী। তবে এ সময় সামাজিক দুরত্ব মানতে দেখাযায়?নি যাত্রীদের। শনিবার সকাল থেকে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকায় এমন চিত্র দেখাযায়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে যাত্রী ও ছোট যানবাহনের চাপ আরো বাড়ে। এ সময় ফেরিতে সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করতে পুলিশ দ্বায়িত্ব পালন করলেও যাত্রীরা তা মানছেন না।

এদিকে যাত্রীদের পাশাপাশি ফেরি ঘাটে ব্যক্তিগত ছোট গাড়ি মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকারের চাপ রয়েছে। এছাড়া অনেকেকে মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছে। সড়কে গণপরিবহন না থাকায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার, মোটরসাইকেল, মাহেন্দ্রা, অটোরিকশাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে দৌলতদিয়া ঘাটে এসে নদী পার হচ্ছে যাত্রীরা। তবে মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানবাহন থামিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও সেনা সদস্যদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে কাজ করতে দেখা গেছে। বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মাহবুব হোসেন জানান, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ছোট বড় ৭টি ফেরি চলাচল করছে। ঢাকামুখী যাত্রী ওব্যক্তিগত গাড়ির চাপ রয়েছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করছেন। যাত্রী ও যানবাহন বাড়লে ফেরির সংখ্যাও বাড়া?নো হবে। এছাড়া দৌলতদিয়া প্রান্তে পণ্যবাহী ট্রাকের কোন সিরিয়াল নাই। তবে ঢাকা থেকে আজও অনেক যাত্রী ও ছোট গাড়ি আসছে।