ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল। গতকাল হাসপাতালের আইসিইউ এবং ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল কার্যক্রম উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দনি বাহার, সিটি মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান, জেলা সিভিল সার্জনসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কুমেক হাসপাতালের জরুরি বহির্বিভাগের ভবনটিকে কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ১০টি আইসিইউ বেডসহ ১৫৪টি বেডে সব কার্যক্রম পরিচালনা করবে কুমেক হসপিটাল। কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য আলাদা ফটকও তৈরি করা হয়েছে। পরে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী বর্তমান সময়ে গনমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেন, দেশ ও জাতির বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সরবরাহের মাধ্যমে মানুষ এবং সরকারের মধ্যে একটি যোগসূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম।
তিনি বলেন, কুমিল্লা আমার শহর। কুমিল্লা শহরে আসতে আমার ভালো লাগে। কিন্তু আজকের সময়টা এমন একটা সময় সব লোকদের নিয়ে সমাবেশ করা বা সবাই মিলে একসঙ্গে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে না। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে কোন পিসিআর মেশিন ছিল না। কুমিল্লা সদর আসনের এমপি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার মহোদয় আমাকে অনুরোধ করেছেন, আমি পিসিআর মেশিনের ব্যবস্থা করেছি। আইসিইউর বিষয়ে আমাকে অনুরোধ করে বলেছেন আমি যেন অর্থ বরাদ্দ দেই। যাতে করে আইসিইউ স্থাপন করা যায়। আমি অর্থ বরাদ্দ দিয়েছি এখানে আইসিইউ স্থাপন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুন ২০২০ , ২১ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ১১ শাওয়াল ১৪৪১
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল। গতকাল হাসপাতালের আইসিইউ এবং ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল কার্যক্রম উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দনি বাহার, সিটি মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান, জেলা সিভিল সার্জনসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কুমেক হাসপাতালের জরুরি বহির্বিভাগের ভবনটিকে কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ১০টি আইসিইউ বেডসহ ১৫৪টি বেডে সব কার্যক্রম পরিচালনা করবে কুমেক হসপিটাল। কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য আলাদা ফটকও তৈরি করা হয়েছে। পরে সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী বর্তমান সময়ে গনমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেন, দেশ ও জাতির বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সরবরাহের মাধ্যমে মানুষ এবং সরকারের মধ্যে একটি যোগসূত্র সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম।
তিনি বলেন, কুমিল্লা আমার শহর। কুমিল্লা শহরে আসতে আমার ভালো লাগে। কিন্তু আজকের সময়টা এমন একটা সময় সব লোকদের নিয়ে সমাবেশ করা বা সবাই মিলে একসঙ্গে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে না। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে কোন পিসিআর মেশিন ছিল না। কুমিল্লা সদর আসনের এমপি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার মহোদয় আমাকে অনুরোধ করেছেন, আমি পিসিআর মেশিনের ব্যবস্থা করেছি। আইসিইউর বিষয়ে আমাকে অনুরোধ করে বলেছেন আমি যেন অর্থ বরাদ্দ দেই। যাতে করে আইসিইউ স্থাপন করা যায়। আমি অর্থ বরাদ্দ দিয়েছি এখানে আইসিইউ স্থাপন করা হয়েছে।