ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়নের লাপাং গ্রামে প্রায় দুইযুগ ধরে চলে আসা জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাটি ইমারত নির্মাণ করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এতে জনদুর্ভোগ চরমে উঠেছে। ওই এলাকার প্রভাবশালী বাছির মিয়া এটি তার ব্যক্তিগত জায়গা দাবি করে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাটিতে বসতঘরের ইমারত তৈরি করে একটি পাড়ার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। গতকাল সরজমিনে এলাকায় গেলে সাধারণ মানুষ তাদের চলাচলের দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরেন।
স্থানীয়রা জানায়, লাপাং গ্রামের মধ্যপাড়া থেকে লাপাং দক্ষিণপাড়া যোগাযোগের দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে ব্যবহৃত রাস্তাটি বাধাঁ দেয়া স্বত্ত্বেও জোর করে বাছির মিয়া ইমারত তৈরি করেন। ওই দক্ষিণপাড়ায় প্রায় ১২০০ পরিবারের বসতি রয়েছে। তাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তা এটি।এই রাস্তার চলাচলের জন্য দ.পাড়া খালের ওপর সরকারিভাবে একটি ব্রিজ নির্মাণ করে দেয়া হয়। এই রাস্তার পাশ দিয়ে সরকারিভাবে পানি নিস্কাশনের জন্য একটি নালাও নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামের মোসলেম মিয়া,তাজুল ইসলাম, দারু মিয়া মেম্বার, জাহাঙ্গীর মেম্বার, ইসলাম মিয়া, হারুন মিয়াসহ এলাকার অনেকেই বলেন,এই ইমারত তৈরি কারণে তারা তাদের পারিবারিক দৈনন্দিন কাজের মালামাল বহন, যাতায়ত, গরু ছাগল নিয়ে মাঠে ময়দানে যাওয়া আসা এবং শস্য কেটে ঘরে নিয়ে আসতে হলে মানুষের বাড়ির ওপর দিয়ে অনেক কষ্ট করে যাতায়ত করতে হয়।
এ ব্যাপারে বাছির মিয়া বলেন, এখানে কোন রাস্তা ছিল না।এই জায়গাটি তার ক্রয় করা সম্পত্তি।
রবিবার, ০৭ জুন ২০২০ , ২৪ জৈষ্ঠ ১৪২৭, ১৪ শাওয়াল ১৪৪১
প্রতিনিধি, নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার নবীনগর পশ্চিম ইউনিয়নের লাপাং গ্রামে প্রায় দুইযুগ ধরে চলে আসা জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাটি ইমারত নির্মাণ করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এতে জনদুর্ভোগ চরমে উঠেছে। ওই এলাকার প্রভাবশালী বাছির মিয়া এটি তার ব্যক্তিগত জায়গা দাবি করে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাটিতে বসতঘরের ইমারত তৈরি করে একটি পাড়ার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন। গতকাল সরজমিনে এলাকায় গেলে সাধারণ মানুষ তাদের চলাচলের দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরেন।
স্থানীয়রা জানায়, লাপাং গ্রামের মধ্যপাড়া থেকে লাপাং দক্ষিণপাড়া যোগাযোগের দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে ব্যবহৃত রাস্তাটি বাধাঁ দেয়া স্বত্ত্বেও জোর করে বাছির মিয়া ইমারত তৈরি করেন। ওই দক্ষিণপাড়ায় প্রায় ১২০০ পরিবারের বসতি রয়েছে। তাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তা এটি।এই রাস্তার চলাচলের জন্য দ.পাড়া খালের ওপর সরকারিভাবে একটি ব্রিজ নির্মাণ করে দেয়া হয়। এই রাস্তার পাশ দিয়ে সরকারিভাবে পানি নিস্কাশনের জন্য একটি নালাও নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রামের মোসলেম মিয়া,তাজুল ইসলাম, দারু মিয়া মেম্বার, জাহাঙ্গীর মেম্বার, ইসলাম মিয়া, হারুন মিয়াসহ এলাকার অনেকেই বলেন,এই ইমারত তৈরি কারণে তারা তাদের পারিবারিক দৈনন্দিন কাজের মালামাল বহন, যাতায়ত, গরু ছাগল নিয়ে মাঠে ময়দানে যাওয়া আসা এবং শস্য কেটে ঘরে নিয়ে আসতে হলে মানুষের বাড়ির ওপর দিয়ে অনেক কষ্ট করে যাতায়ত করতে হয়।
এ ব্যাপারে বাছির মিয়া বলেন, এখানে কোন রাস্তা ছিল না।এই জায়গাটি তার ক্রয় করা সম্পত্তি।