স্যাটেলাইট কোভিড হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি

চট্টগ্রামে হল-২৪ বা কোন হলে থাকার সুব্যবস্থায় ন্যূনতম ২০০ ডাক্তার ও ৫০০ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগসহসিএমএইচ এর অধীনে দামপাড়াস্থসেনাবাহিনীর জায়গায় বা রেলওয়ে মাঠে জরুরিভাবে ১০০০ বেডের একটি স্যাটেলাইট কোভিড হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি খলিলুর রহমান। চিঠিতে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর নগরী, শিল্প নগরীএবংবাণিজ্যিকরাজধানী।চট্টগাম ভালো না থাকলে দেশ ভালো থাকবে না। জানি না চট্টগ্রামের এমপি-মন্ত্রীরা সেটা ভাবছে কিনা। সারাদেশের সরবরাহ চেইন ঠিক রাখার প্রয়োজনে বন্দর সচল রাখার কারণে লকডাউন থাকা সময়েও চট্টগ্রাম ছিল ব্যস্ত নগরী এবং বর্তমানে চট্টগ্রাম মহামারীর নগরীতে পরিণত হয়েছে। আর চট্টগ্রামে কয়েক কোটি লোকের জন্যজেনারেল হাসপাতাল, মেডিকেলকলেজ ও অন্য জায়গা সহকারে প্রায় মাত্র ৩০০ বেডের চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। কয়েক হাজার রোগী ভর্তি হতে পারছে না। শোনা গেছে, রোগ থেকেও স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবে অপরিচ্ছনতায় এখানে বেশি লোক মারা যাচ্ছে। এছাড়া চট্টগ্রামের আইসিইউ’র ব্যবস্থাও অতি নগন্য।

অন্যদিকে, চট্টগ্রামের প্রাইভেট হাসপাতালগুলো বছরে কয়েক হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করলেও বর্তমান অবস্থা বিষয়ে ১টি পেপার কাটিং যুক্ত করলাম। এমতাবস্থায়সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্ধ থেকেদেশের সরবরাহ চেইন, ‘চট্টগ্রাম নগরী’ রক্ষায়সেখান থেকে ২৫০০ কোটি টাকা খরচে জরুরিভিত্তিতেইতোমধ্যে দেয়া প্রণোদনা সুযোগ ও পৃথক ওয়াশরুমসহ থাকার ব্যবস্থায় ২০০ ডাক্তার ও৫০০ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেয়া হয়। এছাড়া আইসিইউ সরঞ্জাম বিমানে এনেসিএমএইচ এরঅধীনে ১০০০ বেডের কোভিডহাসপাতাল করার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ২৫০০ কোটি টাকার ফান্ড ট্রান্সফার করলে আশা করি আপনার সুযোগ্য সেনাবাহিনী১৫ দিনেই ইহা করে ফেলতে পারবে।

রবিবার, ১৪ জুন ২০২০ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২১ শাওয়াল ১৪৪

চট্টগ্রামে এক হাজার বেডের

স্যাটেলাইট কোভিড হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি

চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রামে হল-২৪ বা কোন হলে থাকার সুব্যবস্থায় ন্যূনতম ২০০ ডাক্তার ও ৫০০ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগসহসিএমএইচ এর অধীনে দামপাড়াস্থসেনাবাহিনীর জায়গায় বা রেলওয়ে মাঠে জরুরিভাবে ১০০০ বেডের একটি স্যাটেলাইট কোভিড হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি দিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি খলিলুর রহমান। চিঠিতে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর নগরী, শিল্প নগরীএবংবাণিজ্যিকরাজধানী।চট্টগাম ভালো না থাকলে দেশ ভালো থাকবে না। জানি না চট্টগ্রামের এমপি-মন্ত্রীরা সেটা ভাবছে কিনা। সারাদেশের সরবরাহ চেইন ঠিক রাখার প্রয়োজনে বন্দর সচল রাখার কারণে লকডাউন থাকা সময়েও চট্টগ্রাম ছিল ব্যস্ত নগরী এবং বর্তমানে চট্টগ্রাম মহামারীর নগরীতে পরিণত হয়েছে। আর চট্টগ্রামে কয়েক কোটি লোকের জন্যজেনারেল হাসপাতাল, মেডিকেলকলেজ ও অন্য জায়গা সহকারে প্রায় মাত্র ৩০০ বেডের চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। কয়েক হাজার রোগী ভর্তি হতে পারছে না। শোনা গেছে, রোগ থেকেও স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবে অপরিচ্ছনতায় এখানে বেশি লোক মারা যাচ্ছে। এছাড়া চট্টগ্রামের আইসিইউ’র ব্যবস্থাও অতি নগন্য।

অন্যদিকে, চট্টগ্রামের প্রাইভেট হাসপাতালগুলো বছরে কয়েক হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করলেও বর্তমান অবস্থা বিষয়ে ১টি পেপার কাটিং যুক্ত করলাম। এমতাবস্থায়সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য বাজেটে ১০ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্ধ থেকেদেশের সরবরাহ চেইন, ‘চট্টগ্রাম নগরী’ রক্ষায়সেখান থেকে ২৫০০ কোটি টাকা খরচে জরুরিভিত্তিতেইতোমধ্যে দেয়া প্রণোদনা সুযোগ ও পৃথক ওয়াশরুমসহ থাকার ব্যবস্থায় ২০০ ডাক্তার ও৫০০ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেয়া হয়। এছাড়া আইসিইউ সরঞ্জাম বিমানে এনেসিএমএইচ এরঅধীনে ১০০০ বেডের কোভিডহাসপাতাল করার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ২৫০০ কোটি টাকার ফান্ড ট্রান্সফার করলে আশা করি আপনার সুযোগ্য সেনাবাহিনী১৫ দিনেই ইহা করে ফেলতে পারবে।