৬ জেলার ‘রোড জোন’ চিহ্নিত চলছে লকডাউনের প্রস্তুতি

দর্শনার দুটি ওয়ার্ড

প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা পৌরসভার ৫নং ও ৭নং ওয়ার্ডকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে গতকাল মঙ্গলবার থেকে লকডাউন কার্যকর হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কোভিড-১৯ করনীয় বিষয়ক জেলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আবু তারেক ,সিভিল সার্জন ডা. এ.এস.এম.মারুফ হাসান, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাহ মো: মারজান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান ও দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমানসহ সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জ

প্রতিনিধি, নোয়াখালী

নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জে বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকায় এ উপজেলাকে ফের দ্বিতীয় দফায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে শুরু হয়ে আগামী ৩০ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত এ লকডাউন বলবৎ থাকবে।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমদ স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, লকডাউন চলাকালীন এ উপজেলা থেকে কেউ বাহির হতে পারবে না এবং অন্য উপজেলা থেকে প্রবেশও করতে পারবে না। এ উপজেলার সকল ইউনিয়নে সব ধরনের যানবাহন ও দোকান, শপিংমল বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র ওষুধের দোকান, অ্যাম্বুলেস ও ওষুধ পরিবহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে।

কেশবপুরের ১নং ওয়ার্ড

প্রতিনিধি, কেশবপুর (যশোর)

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় কেশবপুর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে। ওই এলাকায় এক ডাক্তার দম্পতিসহ ৭ জন ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেয়। গত সোমবার সকালে যশোরের সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় এক জরুরি সভায় কেশবপুর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড (কেশবপুর ও ভোগতিনরেন্দ্রপুর পূর্বাংশ) এলাকা রেড জোনের আওতায় আনা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে রেড জোন এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানান, গত ১৪ দিনে পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে ডাক্তার দম্পতিসহ একাধিক ব্যক্তি করোনা পজিটিভ হওয়ায় এলাকাটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যার কারণে যশোর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের এক সভা থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

লক্ষীপুরের ৫ উপজেলা

জেলা বার্তা পরিবেশক, লক্ষ্মীপুর

লক্ষ্মীপুরের ৫টি উপজেলায় গত মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়েছে। এর মধ্যে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৬, ৭, ১৫ এবং ৫নং ওয়ার্ডের আংশিক এবং সদর উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন দক্ষিণ হামছাদী, দালাল বাজার, পাবর্তী নগর, বাঙ্গাখাঁ, কুশাখালী, মান্দারী, ও চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন। এর মধ্যে লক্ষ্মীপুর সদর ও রায়পুর উপজেলায় তৃতীয় বার এবং অপর ৩টি উপজেলায় দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন চলছে। জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল এবং সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল গফ্ফার এসব তথ্য জানিয়েছেন। এ দিকে গত ২৪ ঘণ্টায় রামগঞ্জে আরো একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

কিশোরগঞ্জ

জেলা বার্তা পরিবেশক, কিশোরগঞ্জ

কিশোরগঞ্জে করোনা সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় জেলাব্যাপী ‘রেড জোন’ চিহ্নিত করার কাজ চলছে। কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। দু’এক দিনের মধ্যেই এলাকার ম্যাপিং অনুসারে অধিদফতরে তালিকা পাঠানো হবে। এরপরই এলাকাভিত্তিক লকডাউন ঘোষণা করা হবে। গত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে পৌনে ২টা পর্যন্ত জুম অ্যাপে দুই মাস পর অনুষ্ঠিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এ কথা জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সংযুক্ত হয়ে মতামত তুলে ধরেন পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার), সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, পৌর মেয়র মাহমুদ পারভেজ, র‌্যাবের উপ-পরিচালক লে. কমান্ডার এম শোভন খান প্রমুখ।

গোবিন্দগঞ্জের ৬নং ওয়ার্ড

প্রতিনিধি, গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা)

গত সোমবার সকাল ৬টা থেকে শহরের কঠোর লকডাউন কার্যকর করতে পাড়া-মহল্লার রাস্তাগুলো বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। গোবিন্দগঞ্জে প্রশাসনের কড়া নজরদারীর মধ্যদিয়ে ঘোষিত লক ডাউনের প্রথমদিন অতিবাহিত হয়েছে। শহরের সকল শপিংমল, বিপনীবিতান, বাজারসহ সকল দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। তবে ওষুধের দোকান, কাঁচামাল ও মুদি দোকান লক ডাউনের আওতামুক্ত ছিল। বিভিন্ন পয়েন্টে সেনা সদস্য, পুলিশ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের ব্যাপক তৎপরতা লক্ষ করা গেছে। সম্প্রতি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় করোনা সংক্রমণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে গত রোববার গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের ৬নং ওয়ার্ড সম্পূর্ণরূপে এবং ৫, ৬, ৭ ও ৮নং ওয়ার্ড আংশিক লক ডাউন ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও করোনা রোগী থাকায় উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের জগদীশপুর, কাটাবাড়ী ইউনিয়নের চক রহিমাপুর, কামারপাড়া, ফুলবাড়ি ইউনিয়নের সাতাইল বাতাইল এবং বালুয়া বাজার এলাকা এক গণবিজ্ঞাপ্তির মাধ্যমে লকডাউন ঘোষণা করা হয়।

বুধবার, ১৭ জুন ২০২০ , ৩ আষাঢ় ১৪২৭, ২৪ শাওয়াল ১৪৪১

৬ জেলার ‘রোড জোন’ চিহ্নিত চলছে লকডাউনের প্রস্তুতি

দর্শনার দুটি ওয়ার্ড

প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা

চুয়াডাঙ্গার দর্শনা পৌরসভার ৫নং ও ৭নং ওয়ার্ডকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে গতকাল মঙ্গলবার থেকে লকডাউন কার্যকর হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কোভিড-১৯ করনীয় বিষয়ক জেলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আবু তারেক ,সিভিল সার্জন ডা. এ.এস.এম.মারুফ হাসান, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাহ মো: মারজান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান ও দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমানসহ সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জ

প্রতিনিধি, নোয়াখালী

নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জে বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকায় এ উপজেলাকে ফের দ্বিতীয় দফায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে শুরু হয়ে আগামী ৩০ জুন রাত ১২টা পর্যন্ত এ লকডাউন বলবৎ থাকবে।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমদ স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, লকডাউন চলাকালীন এ উপজেলা থেকে কেউ বাহির হতে পারবে না এবং অন্য উপজেলা থেকে প্রবেশও করতে পারবে না। এ উপজেলার সকল ইউনিয়নে সব ধরনের যানবাহন ও দোকান, শপিংমল বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র ওষুধের দোকান, অ্যাম্বুলেস ও ওষুধ পরিবহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে।

কেশবপুরের ১নং ওয়ার্ড

প্রতিনিধি, কেশবপুর (যশোর)

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় কেশবপুর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে। ওই এলাকায় এক ডাক্তার দম্পতিসহ ৭ জন ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেয়। গত সোমবার সকালে যশোরের সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় এক জরুরি সভায় কেশবপুর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড (কেশবপুর ও ভোগতিনরেন্দ্রপুর পূর্বাংশ) এলাকা রেড জোনের আওতায় আনা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে রেড জোন এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানান, গত ১৪ দিনে পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডে ডাক্তার দম্পতিসহ একাধিক ব্যক্তি করোনা পজিটিভ হওয়ায় এলাকাটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যার কারণে যশোর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের এক সভা থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

লক্ষীপুরের ৫ উপজেলা

জেলা বার্তা পরিবেশক, লক্ষ্মীপুর

লক্ষ্মীপুরের ৫টি উপজেলায় গত মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়েছে। এর মধ্যে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৬, ৭, ১৫ এবং ৫নং ওয়ার্ডের আংশিক এবং সদর উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন দক্ষিণ হামছাদী, দালাল বাজার, পাবর্তী নগর, বাঙ্গাখাঁ, কুশাখালী, মান্দারী, ও চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন। এর মধ্যে লক্ষ্মীপুর সদর ও রায়পুর উপজেলায় তৃতীয় বার এবং অপর ৩টি উপজেলায় দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন চলছে। জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল এবং সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল গফ্ফার এসব তথ্য জানিয়েছেন। এ দিকে গত ২৪ ঘণ্টায় রামগঞ্জে আরো একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

কিশোরগঞ্জ

জেলা বার্তা পরিবেশক, কিশোরগঞ্জ

কিশোরগঞ্জে করোনা সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় জেলাব্যাপী ‘রেড জোন’ চিহ্নিত করার কাজ চলছে। কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। দু’এক দিনের মধ্যেই এলাকার ম্যাপিং অনুসারে অধিদফতরে তালিকা পাঠানো হবে। এরপরই এলাকাভিত্তিক লকডাউন ঘোষণা করা হবে। গত সোমবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে পৌনে ২টা পর্যন্ত জুম অ্যাপে দুই মাস পর অনুষ্ঠিত জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এ কথা জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সংযুক্ত হয়ে মতামত তুলে ধরেন পুলিশ সুপার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিপিএম (বার), সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, পৌর মেয়র মাহমুদ পারভেজ, র‌্যাবের উপ-পরিচালক লে. কমান্ডার এম শোভন খান প্রমুখ।

গোবিন্দগঞ্জের ৬নং ওয়ার্ড

প্রতিনিধি, গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা)

গত সোমবার সকাল ৬টা থেকে শহরের কঠোর লকডাউন কার্যকর করতে পাড়া-মহল্লার রাস্তাগুলো বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। গোবিন্দগঞ্জে প্রশাসনের কড়া নজরদারীর মধ্যদিয়ে ঘোষিত লক ডাউনের প্রথমদিন অতিবাহিত হয়েছে। শহরের সকল শপিংমল, বিপনীবিতান, বাজারসহ সকল দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। তবে ওষুধের দোকান, কাঁচামাল ও মুদি দোকান লক ডাউনের আওতামুক্ত ছিল। বিভিন্ন পয়েন্টে সেনা সদস্য, পুলিশ এবং স্বেচ্ছাসেবকদের ব্যাপক তৎপরতা লক্ষ করা গেছে। সম্প্রতি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় করোনা সংক্রমণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে গত রোববার গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের ৬নং ওয়ার্ড সম্পূর্ণরূপে এবং ৫, ৬, ৭ ও ৮নং ওয়ার্ড আংশিক লক ডাউন ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও করোনা রোগী থাকায় উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের জগদীশপুর, কাটাবাড়ী ইউনিয়নের চক রহিমাপুর, কামারপাড়া, ফুলবাড়ি ইউনিয়নের সাতাইল বাতাইল এবং বালুয়া বাজার এলাকা এক গণবিজ্ঞাপ্তির মাধ্যমে লকডাউন ঘোষণা করা হয়।