আবার ‘স্বপ্ন আড্ডা’

লকডাউনের পর বৈশাখী টিভিতে পুনরায় প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক স্বপ্ন আড্ডা। প্রচার হবে সপ্তাহে প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯.২০ মিনিটে। টিপু আলম মিলনের গল্পের নাট্যরুপ দিয়েছেন আহসান আলমগীর। সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের পরিচালনায় এ নাটকে অভিনয় করেছেন আ খ ম হাসান, হোমায়রা হিমু, অ্যানি খান, ম ম মোরশেদ, এভ্রিল, জামিল হোসেন, মিলন ভট্ট, রুমি, রাশেদ মামুন অপু, হিরা, সুজাত শিমুল প্রমুখ।

স্বাপ্নিক তিন যুবকের শর্টকার্টে বড়লোক হওয়ার স্বপ্ন নিয়েই সাজনো হয়েছে নাটকের কাহিনী, এমনটিই বললেন গল্পকার টিপু আলম মিলন। এগিয়ে চলার ধারাবাকিতাতেই সম্পৃক্ত হয়েছে অনেক চরিত্র। হতাশাগ্রস্ত যুবকরা স্বপ্ন নিয়েই বেঁচে থাকে। তিন যুবকের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে স্বপ্ন কোম্পানি লিমিটেড। কিন্তু অর্থ কষ্টের কারণে তাদের কোনো অফিস নেই। গ্রামের এক চায়ের দোকানের সামনেই ৯-৫টা অফিস চলে তাদের। তারা বন্ধু হলেও অফিস টাইমে অফিসিয়াল ডেকোরাম মেনটেইন করে।

কখনো মুরগীর ফার্ম, কখনো করোনা ভাইরাসের মুখোশ বিক্রির প্রজেক্টসহ নানা রকম সমসাময়িক ব্যবসা দিয়ে কিভাবে শর্টকার্টে বড়লোক হওয়া যায় প্রতিনিয়ত সেই ধান্ধাই করে তারা। কিন্তু প্রতিটি প্রজেক্টই ফেল করে। কারণ তাদের কোনো কমিটমেন্ট নাই। ভালো কিছু করতে হলে কমিটমেন্ট জরুরি। এরকম আরো অনেক অসঙ্গতিই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। টিপু আলম মিলন আরো বলেন, আমার লিখা বিগত দিনের নাটকের মতো স্বপ্ন আড্ডা নাটকটিও দর্শকপ্রিয়তা পাবে বলে আমার বিশ্বাস।

বৃহস্পতিবার, ১৮ জুন ২০২০ , ৪ আষাঢ় ১৪২৭, ২৫ শাওয়াল ১৪৪১

আবার ‘স্বপ্ন আড্ডা’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

লকডাউনের পর বৈশাখী টিভিতে পুনরায় প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক স্বপ্ন আড্ডা। প্রচার হবে সপ্তাহে প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯.২০ মিনিটে। টিপু আলম মিলনের গল্পের নাট্যরুপ দিয়েছেন আহসান আলমগীর। সাজ্জাদ হোসেন দোদুলের পরিচালনায় এ নাটকে অভিনয় করেছেন আ খ ম হাসান, হোমায়রা হিমু, অ্যানি খান, ম ম মোরশেদ, এভ্রিল, জামিল হোসেন, মিলন ভট্ট, রুমি, রাশেদ মামুন অপু, হিরা, সুজাত শিমুল প্রমুখ।

স্বাপ্নিক তিন যুবকের শর্টকার্টে বড়লোক হওয়ার স্বপ্ন নিয়েই সাজনো হয়েছে নাটকের কাহিনী, এমনটিই বললেন গল্পকার টিপু আলম মিলন। এগিয়ে চলার ধারাবাকিতাতেই সম্পৃক্ত হয়েছে অনেক চরিত্র। হতাশাগ্রস্ত যুবকরা স্বপ্ন নিয়েই বেঁচে থাকে। তিন যুবকের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে স্বপ্ন কোম্পানি লিমিটেড। কিন্তু অর্থ কষ্টের কারণে তাদের কোনো অফিস নেই। গ্রামের এক চায়ের দোকানের সামনেই ৯-৫টা অফিস চলে তাদের। তারা বন্ধু হলেও অফিস টাইমে অফিসিয়াল ডেকোরাম মেনটেইন করে।

কখনো মুরগীর ফার্ম, কখনো করোনা ভাইরাসের মুখোশ বিক্রির প্রজেক্টসহ নানা রকম সমসাময়িক ব্যবসা দিয়ে কিভাবে শর্টকার্টে বড়লোক হওয়া যায় প্রতিনিয়ত সেই ধান্ধাই করে তারা। কিন্তু প্রতিটি প্রজেক্টই ফেল করে। কারণ তাদের কোনো কমিটমেন্ট নাই। ভালো কিছু করতে হলে কমিটমেন্ট জরুরি। এরকম আরো অনেক অসঙ্গতিই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। টিপু আলম মিলন আরো বলেন, আমার লিখা বিগত দিনের নাটকের মতো স্বপ্ন আড্ডা নাটকটিও দর্শকপ্রিয়তা পাবে বলে আমার বিশ্বাস।