ধোবাউড়ায় কলসিন্দুর- শিবগঞ্জ পর্যন্ত পাকা রাস্তাটির দশা বেহাল হয়ে পড়েছে। খানাখন্দে রাস্তাটি ভরপুর। কোন কোন জায়গায় বড় গর্ত হয়ে যেন পুকুরে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, রাস্তা ভেঙে ফসলের ক্ষেতের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। কিন্তু নজরে আসছে না কর্তৃপক্ষের। প্রতিদিন ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। ভারি যানবাহন চলাচল করায় রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে কলসিন্দুর থেকে মৌলবীবাজার পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার রাস্তাটি সংস্কার করা হয়। কিন্তু ১ বছর যেতে না যেতেই গর্ত আর খানাখন্দে রাস্তাটির বেহাল হয়ে পড়ে। এরপর গত ৪ বছর রাস্তাটি সংষ্কারের কোন উদ্যোগ নেই। এই রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করে বাংলাদেশ নারী ফুটবলে সুনাম অর্জনকারী কলসিন্দুরের ফুটবল কন্যারাও। গামারীতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক খান বলেন, আমি এই রাস্তটি সম্পর্কে আমাদের সাংসদ জুয়েল আরেং এর সঙ্গে কথা বলেছি, আবারও বিষয়টি অবগত করব। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান বলেন, আমি ইতোমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রাস্তাটি গর্ত আর খন্দে ভেঙ্গে ফসলের ক্ষেতের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী শাহিনূর ফেরদৌস বলেন অতিরিক্ত বোঝাই করা গাড়ি চলাচল করায় রাস্তাটির এই অবস্থা হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।
শনিবার, ২৭ জুন ২০২০ , ১৩ আষাঢ় ১৪২৭, ৫ জিলকদ ১৪৪১
প্রতিনিধি, ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ)
ধোবাউড়ায় কলসিন্দুর- শিবগঞ্জ পর্যন্ত পাকা রাস্তাটির দশা বেহাল হয়ে পড়েছে। খানাখন্দে রাস্তাটি ভরপুর। কোন কোন জায়গায় বড় গর্ত হয়ে যেন পুকুরে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী জানায়, রাস্তা ভেঙে ফসলের ক্ষেতের সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। কিন্তু নজরে আসছে না কর্তৃপক্ষের। প্রতিদিন ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা। ভারি যানবাহন চলাচল করায় রাস্তাটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। সর্বশেষ ২০১৫-১৬ অর্থবছরে কলসিন্দুর থেকে মৌলবীবাজার পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭ কিলোমিটার রাস্তাটি সংস্কার করা হয়। কিন্তু ১ বছর যেতে না যেতেই গর্ত আর খানাখন্দে রাস্তাটির বেহাল হয়ে পড়ে। এরপর গত ৪ বছর রাস্তাটি সংষ্কারের কোন উদ্যোগ নেই। এই রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করে বাংলাদেশ নারী ফুটবলে সুনাম অর্জনকারী কলসিন্দুরের ফুটবল কন্যারাও। গামারীতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক খান বলেন, আমি এই রাস্তটি সম্পর্কে আমাদের সাংসদ জুয়েল আরেং এর সঙ্গে কথা বলেছি, আবারও বিষয়টি অবগত করব। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান বলেন, আমি ইতোমধ্যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রাস্তাটি গর্ত আর খন্দে ভেঙ্গে ফসলের ক্ষেতের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী শাহিনূর ফেরদৌস বলেন অতিরিক্ত বোঝাই করা গাড়ি চলাচল করায় রাস্তাটির এই অবস্থা হয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।