পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ সড়ক তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর অব্যাহত ভাঙনে ৫ গ্রামের মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছে শিক্ষার্থীসহ পথচারিদের। নদীর ভাঙনে বুড়িকান্দা এলাকার বেড়িবাঁধের শতভাগ বিলীন হওয়ার পথে রয়েছে। বর্তমানে ভেঙ্গে যাওয়া অংশ দিয়ে চরম জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। যে কোন সময় সম্পূর্ণ সড়ক ভেঙ্গে পানিতে ইউনিয়নের ৫টি গ্রাম প্লাবিত হতে পারে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে রনগোপলদী ইউনিয়নবাসীর।
সরেজমিন গতকাল শনিবার সকালে গিয়ে দেখা যায়, তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর তীব্র স্রোতে বিলীনের পথে বেড়িবাঁধ সড়কটি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আসা যাওয়া করছে মানুষ। প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে চালকসহ যাত্রীরা। আতঙ্কে রয়েছে ইউনিয়নের ৫টি গ্রাম। রনগোপালদী ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন এই প্রতিনিধিকে বলেন, নদীর পানি বৃদ্ধি হয়ে প্রবল বেগে বাঁধে বাঁধাগ্রস্ত হয়ে ভাঙনের সৃষ্টি হয়ে সড়কটিতে ভাঙন শুরু হয়েছে। চাষাবাদের জমিসহ বসবাসরত মানুষের মনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এলাকাবাসীর দাবি বেড়িবাঁধ সড়কটি পাকাকরণের জন্য এলজিইডি’র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এই ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান এ.টি.এম আসাদুল হক নাসির সিকদার বলেন, বেড়িবাঁধ সড়কটির পুর্ননির্মাণ কিংবা সংস্কার করা একান্ত জরুরি। এলাকাবাসীর ভাঙনের কারণে আসা যাওয়ায় বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি আরও জানান, দ্রুত ভাঙন রোধ ব্যবস্থা না নিলে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে একাধিক এলাকা। এই ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড পটুয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব না হওয়ায় তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রবিবার, ২৮ জুন ২০২০ , ১৪ আষাঢ় ১৪২৭, ৬ জিলকদ ১৪৪১
প্রতিনিধি, দশমিনা (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের বেড়িবাঁধ সড়ক তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর অব্যাহত ভাঙনে ৫ গ্রামের মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছে শিক্ষার্থীসহ পথচারিদের। নদীর ভাঙনে বুড়িকান্দা এলাকার বেড়িবাঁধের শতভাগ বিলীন হওয়ার পথে রয়েছে। বর্তমানে ভেঙ্গে যাওয়া অংশ দিয়ে চরম জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। যে কোন সময় সম্পূর্ণ সড়ক ভেঙ্গে পানিতে ইউনিয়নের ৫টি গ্রাম প্লাবিত হতে পারে। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হবে রনগোপলদী ইউনিয়নবাসীর।
সরেজমিন গতকাল শনিবার সকালে গিয়ে দেখা যায়, তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর তীব্র স্রোতে বিলীনের পথে বেড়িবাঁধ সড়কটি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আসা যাওয়া করছে মানুষ। প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে চালকসহ যাত্রীরা। আতঙ্কে রয়েছে ইউনিয়নের ৫টি গ্রাম। রনগোপালদী ইউপি সদস্য মো. মনির হোসেন এই প্রতিনিধিকে বলেন, নদীর পানি বৃদ্ধি হয়ে প্রবল বেগে বাঁধে বাঁধাগ্রস্ত হয়ে ভাঙনের সৃষ্টি হয়ে সড়কটিতে ভাঙন শুরু হয়েছে। চাষাবাদের জমিসহ বসবাসরত মানুষের মনে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এলাকাবাসীর দাবি বেড়িবাঁধ সড়কটি পাকাকরণের জন্য এলজিইডি’র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এই ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান এ.টি.এম আসাদুল হক নাসির সিকদার বলেন, বেড়িবাঁধ সড়কটির পুর্ননির্মাণ কিংবা সংস্কার করা একান্ত জরুরি। এলাকাবাসীর ভাঙনের কারণে আসা যাওয়ায় বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি আরও জানান, দ্রুত ভাঙন রোধ ব্যবস্থা না নিলে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে একাধিক এলাকা। এই ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড পটুয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব না হওয়ায় তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।