আজ এটিএন বাংলায় ঈদের নাটক ‘জেনারেটর’

এটিএন বাংলার ঈদুল আজহার অনুষ্ঠানমালায় আজন রাত ৮.২০ মিনিটে প্রচার হবে ঈদের বিশেষ নাটক ‘জেনারেটর’। শফিকুর রহমান শান্তনুর রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন সৈয়দ শাকিল। অভিনয়ে সজল ও সারিকা। বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গিয়ে নাফিসার সঙ্গে পরিচয় আনাফের। আনাফ সুদর্শন যুবক। একটা ভালো চাকরি করছে। নাফিসাকে প্রথম দেখাতেই তার পছন্দ হয়ে যায়। কিন্তু নাফিসা তাকে একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করে। সে ভাবে, তার আগে প্রেম ছিল কিনা এসব বিষয়ে করবে। সে প্রশ্নের আগেই বলে, সে কারও সঙ্গে এ্যাফেয়ার করেনি। এমন কি, তার কোন জাস্ট ফ্রেন্ডও ছিল না। নাফিসা বলে, এসব তো এখন থাকতেই পারে। ওসব নিয়ে তার মাথাব্যথা নেই। তার মাথাব্যথা- ছেলে ঘুমালে তার জেনারেটর অন থাকে কিনা? আনাফ প্রথমে প্রথমে বুঝতে পারে না। পরে বোঝে, জেনারেটর মানে নাক ডাকা। ভেতরে ভেতরে আনাফ কুচকে গেলেও বাইরে প্রকাশ করে না। সে ঘুমালে নাক ডাকে। কিন্তু নাফিসার কাছে অস্বীকার করে। বিয়ের কথা পাকা হয়ে যায়। তার ছোট মামা আশ্বস্ত করে, তার নাক ডাকার সমস্যা সে সমাধানের ব্যাবস্থা করবে। এদিকে নাফিসা জেনে ফেলে, আনাফ তাকে মিথ্যা বলেছে। সে আনাফকে রিমান্ডে ডেকে জিঙ্গাসাবাদ করলে একপর্যায়ে আনাফও স্বীকার করে ফেলে। সে তো রেগে পারলে বিয়েই ভেঙে দেয়। কিন্তু আনাে ফর অসহায় মুখের দিকে তাকিয়ে সে আনাফকে এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম দেয়।

বুধবার, ০৫ আগস্ট ২০২০ , ১৪ জিলহজ ১৪৪১, ২১ শ্রাবণ ১৪২৭

আজ এটিএন বাংলায় ঈদের নাটক ‘জেনারেটর’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

এটিএন বাংলার ঈদুল আজহার অনুষ্ঠানমালায় আজন রাত ৮.২০ মিনিটে প্রচার হবে ঈদের বিশেষ নাটক ‘জেনারেটর’। শফিকুর রহমান শান্তনুর রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন সৈয়দ শাকিল। অভিনয়ে সজল ও সারিকা। বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গিয়ে নাফিসার সঙ্গে পরিচয় আনাফের। আনাফ সুদর্শন যুবক। একটা ভালো চাকরি করছে। নাফিসাকে প্রথম দেখাতেই তার পছন্দ হয়ে যায়। কিন্তু নাফিসা তাকে একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করে। সে ভাবে, তার আগে প্রেম ছিল কিনা এসব বিষয়ে করবে। সে প্রশ্নের আগেই বলে, সে কারও সঙ্গে এ্যাফেয়ার করেনি। এমন কি, তার কোন জাস্ট ফ্রেন্ডও ছিল না। নাফিসা বলে, এসব তো এখন থাকতেই পারে। ওসব নিয়ে তার মাথাব্যথা নেই। তার মাথাব্যথা- ছেলে ঘুমালে তার জেনারেটর অন থাকে কিনা? আনাফ প্রথমে প্রথমে বুঝতে পারে না। পরে বোঝে, জেনারেটর মানে নাক ডাকা। ভেতরে ভেতরে আনাফ কুচকে গেলেও বাইরে প্রকাশ করে না। সে ঘুমালে নাক ডাকে। কিন্তু নাফিসার কাছে অস্বীকার করে। বিয়ের কথা পাকা হয়ে যায়। তার ছোট মামা আশ্বস্ত করে, তার নাক ডাকার সমস্যা সে সমাধানের ব্যাবস্থা করবে। এদিকে নাফিসা জেনে ফেলে, আনাফ তাকে মিথ্যা বলেছে। সে আনাফকে রিমান্ডে ডেকে জিঙ্গাসাবাদ করলে একপর্যায়ে আনাফও স্বীকার করে ফেলে। সে তো রেগে পারলে বিয়েই ভেঙে দেয়। কিন্তু আনাে ফর অসহায় মুখের দিকে তাকিয়ে সে আনাফকে এক সপ্তাহের আল্টিমেটাম দেয়।