এখনই শুটিংয়ে ফেরার পরিকল্পনা নেই মেহজাবিনের

ঈদের আগে করোনার এই ক্রান্তিকালে শুটিংয়ে ফেরা নিয়ে বেশকিছুটা ঝামেলার মধ্যেই পড়েছিলেন সেলিব্রেটি অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরী। কিন্তু তারপরও সমস্যা কাটিয়ে শুধু ঈদের কথা চিন্তা করেই কয়েকটি নাটকের শুটিং করেছিলেন তিনি। জানা গেছে এরইমধ্যে বেশকিছু স্ক্রিপ্টও তার হাতে এসে পৌঁছেছে ঈদ পরবর্তী সময়ে শুটিং করার জন্য। কিন্তু মেহজাবিন জানান এখনো তিনি কুটিং-এ ফেরার কোন পরিকল্পনাই করেননি। ঈদে প্রচারিত মেহজাবিন অভিনীত যেসব নাটকের জন্য তিনি সাড়া পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন, সেগুলো হচ্ছে- মিজানুর রহমান আরিয়ানের ‘প্রাণপ্রিয়’, ‘একাই ১০০’ এবং রুবেল হাসানের ‘মি. অ্যা- মিস চাপাবাজ’। তবে মেহজাবিনের ভাষ্যমতে তার নিজের ভালোলেগেছে মাহমুদুর রহমান হিমির ‘কেন’, ‘স্বার্থপর’, ভিকি জায়েদ’র ‘নির্বাসন’ নাটকে কাজ করে। এই নাটকগুলোর জন্যও মেহজাবিন সাড়া পাচ্ছেন। চলতে চলতে একজন পরিপূর্ণ অভিনেত্রী হয়ে উঠারই চেষ্টা তার। মেহজাবিন চৌধুরী বলেন, ‘ আমার ভক্ত দর্শকের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা যে তারা আমার অভিনীত নাটকগুলো মনোযোগ দিয়ে দেখেন এবং তাদের ভালোলাগা মন্দলাগা নানানভাবে শেয়ার করেন। দর্শকের ভালোবাসা নিয়েই আগামীতে আরো ভালো ভালো গল্পের নাটকের কাজ করতে চাই। ইংরেজিতে একটি কথা প্রচলিত আছে প্র্যাকটিস মেকস অ্যা ম্যান পারফেক্ট। তো আমিও সেটাই বিশ^াস করি বলেই আমার কাছে প্রতিনিয়তই মনে হয় যে প্রত্যেকটি চরিত্রে অভিনয়ের সময় আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়েই প্র্যাকটিস করছি, অভিনয় করছি। আর নিজেকে পারফেক্ট একজন অভিনেত্রী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। আমি আমার অভিনীত প্রত্যেটি নাটকের শুটিং থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করার চেষ্টা করি। আমার কাছে মনে হয় অভিনয়ের জন্য সবধরনের অভিজ্ঞতা থাকাটা জরুরী। যেমন নাচ, গানেও কিছুটা অভিজ্ঞতা থাকাটা ভালো। আবার দেশের বাইরে অন্য দেশের সংস্কৃতি, ভাষা সম্পর্কে জানাও এক ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন যা অভিনয় জীবনে অবশ্যই কাজে লাগে। মূলকথা অভিজ্ঞতার কোন বিকল্প নেই। নানান ধরনের অভিজ্ঞতার আলোকেই নিজেকে পরিপূর্ণ একজন অভিনেত্রী হিসেবে আমি, আমরা ক্যামেরার সামনে নিজেকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করি।’

মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট ২০২০ , ২০ জিলহজ ১৪৪১, ২৭ শ্রাবণ ১৪২৭

এখনই শুটিংয়ে ফেরার পরিকল্পনা নেই মেহজাবিনের

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

ঈদের আগে করোনার এই ক্রান্তিকালে শুটিংয়ে ফেরা নিয়ে বেশকিছুটা ঝামেলার মধ্যেই পড়েছিলেন সেলিব্রেটি অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরী। কিন্তু তারপরও সমস্যা কাটিয়ে শুধু ঈদের কথা চিন্তা করেই কয়েকটি নাটকের শুটিং করেছিলেন তিনি। জানা গেছে এরইমধ্যে বেশকিছু স্ক্রিপ্টও তার হাতে এসে পৌঁছেছে ঈদ পরবর্তী সময়ে শুটিং করার জন্য। কিন্তু মেহজাবিন জানান এখনো তিনি কুটিং-এ ফেরার কোন পরিকল্পনাই করেননি। ঈদে প্রচারিত মেহজাবিন অভিনীত যেসব নাটকের জন্য তিনি সাড়া পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন, সেগুলো হচ্ছে- মিজানুর রহমান আরিয়ানের ‘প্রাণপ্রিয়’, ‘একাই ১০০’ এবং রুবেল হাসানের ‘মি. অ্যা- মিস চাপাবাজ’। তবে মেহজাবিনের ভাষ্যমতে তার নিজের ভালোলেগেছে মাহমুদুর রহমান হিমির ‘কেন’, ‘স্বার্থপর’, ভিকি জায়েদ’র ‘নির্বাসন’ নাটকে কাজ করে। এই নাটকগুলোর জন্যও মেহজাবিন সাড়া পাচ্ছেন। চলতে চলতে একজন পরিপূর্ণ অভিনেত্রী হয়ে উঠারই চেষ্টা তার। মেহজাবিন চৌধুরী বলেন, ‘ আমার ভক্ত দর্শকের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা যে তারা আমার অভিনীত নাটকগুলো মনোযোগ দিয়ে দেখেন এবং তাদের ভালোলাগা মন্দলাগা নানানভাবে শেয়ার করেন। দর্শকের ভালোবাসা নিয়েই আগামীতে আরো ভালো ভালো গল্পের নাটকের কাজ করতে চাই। ইংরেজিতে একটি কথা প্রচলিত আছে প্র্যাকটিস মেকস অ্যা ম্যান পারফেক্ট। তো আমিও সেটাই বিশ^াস করি বলেই আমার কাছে প্রতিনিয়তই মনে হয় যে প্রত্যেকটি চরিত্রে অভিনয়ের সময় আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়েই প্র্যাকটিস করছি, অভিনয় করছি। আর নিজেকে পারফেক্ট একজন অভিনেত্রী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। আমি আমার অভিনীত প্রত্যেটি নাটকের শুটিং থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করার চেষ্টা করি। আমার কাছে মনে হয় অভিনয়ের জন্য সবধরনের অভিজ্ঞতা থাকাটা জরুরী। যেমন নাচ, গানেও কিছুটা অভিজ্ঞতা থাকাটা ভালো। আবার দেশের বাইরে অন্য দেশের সংস্কৃতি, ভাষা সম্পর্কে জানাও এক ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন যা অভিনয় জীবনে অবশ্যই কাজে লাগে। মূলকথা অভিজ্ঞতার কোন বিকল্প নেই। নানান ধরনের অভিজ্ঞতার আলোকেই নিজেকে পরিপূর্ণ একজন অভিনেত্রী হিসেবে আমি, আমরা ক্যামেরার সামনে নিজেকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করি।’