নির্মিত হলো ‘হৃদয়ে কোলাহল’

ঈদের পরে এখন পরু উদ্দমেই আবারও শুরু হয়েছে নাটকের শুটিং। সম্প্রতি নির্মিত হল ‘হৃদয়ে কোলাহল’ শিরোনামের একটি নাটক। এসকে শুভ এবং শফিকুল ইসলাম নাট্যর যৌথ পরিচালনায় এটি তৈরি হয়েছে। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন সারিকা, সায়েদ জামান শাওন, শিশির, বৃষ্টি রহমানসহ অনেকেই। ফটোগ্রাফার আরমান খান। গত ৯ এবং ১০ আগস্ট এর শুটিং হয়েছে। নাটকটি খুব শিগগিরই একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে অবমুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্মাতারা। নাটকটি রচনা করেছেন অয়ন চোধুরী। গল্পে দেখা যাবে, অলিকের চাকরি পরিবর্তন করা নেশার মত হয়ে গিয়েছে। এর কারণ মানিয়ে নিতে না পারা। অফিসে কোনো দুর্নীতি বা অসঙ্গতি অলিকের পছন্দ নয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত রিনি, অলিকের এমন হুটহাট ডিসিশান মেনে নিতে পারে না। এ নিয়ে রিনি ও অলিকের মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকে। রিনি বিশ্বাস করে ইমোশন ট্রান্সফরমেশনের সবচেয়ে ভাইটাল ক্রিয়েশন হচ্ছে ঝগড়া। তবে এর মধ্যে একটা কিন্তু আছে। এই ট্রান্সফরমেশনকে বেশি সময় ধরে রাখা যাবে না। এই বিশ্বাস থেকেই তাদের সম্পর্কটার একটা গভীরতা রয়েছে। প্রেম, ভালোবাসা নিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা বিস্তর গবেষণা করে লিখে ক্লান্ত হয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছেন এর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে। রিনির এটাই বিশ্বাস। তবে অলিক বিশ্বাস করে একটি গোলাপ প্রেমের অনেক সমস্যাই সমাধান করে দিতে পারে। এমনই ভালোবাসা আর ফিলিংসের গল্প নিয়ে ‘হৃদয়ে কোলাহল’ এগিয়ে যেতে থাকে।

সোমবার, ২৪ আগস্ট ২০২০ , ৪ মহররম ১৪৪২, ২৪ আগস্ট ২০২০

নির্মিত হলো ‘হৃদয়ে কোলাহল’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

ঈদের পরে এখন পরু উদ্দমেই আবারও শুরু হয়েছে নাটকের শুটিং। সম্প্রতি নির্মিত হল ‘হৃদয়ে কোলাহল’ শিরোনামের একটি নাটক। এসকে শুভ এবং শফিকুল ইসলাম নাট্যর যৌথ পরিচালনায় এটি তৈরি হয়েছে। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন সারিকা, সায়েদ জামান শাওন, শিশির, বৃষ্টি রহমানসহ অনেকেই। ফটোগ্রাফার আরমান খান। গত ৯ এবং ১০ আগস্ট এর শুটিং হয়েছে। নাটকটি খুব শিগগিরই একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে অবমুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্মাতারা। নাটকটি রচনা করেছেন অয়ন চোধুরী। গল্পে দেখা যাবে, অলিকের চাকরি পরিবর্তন করা নেশার মত হয়ে গিয়েছে। এর কারণ মানিয়ে নিতে না পারা। অফিসে কোনো দুর্নীতি বা অসঙ্গতি অলিকের পছন্দ নয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত রিনি, অলিকের এমন হুটহাট ডিসিশান মেনে নিতে পারে না। এ নিয়ে রিনি ও অলিকের মধ্যে ঝগড়া লেগেই থাকে। রিনি বিশ্বাস করে ইমোশন ট্রান্সফরমেশনের সবচেয়ে ভাইটাল ক্রিয়েশন হচ্ছে ঝগড়া। তবে এর মধ্যে একটা কিন্তু আছে। এই ট্রান্সফরমেশনকে বেশি সময় ধরে রাখা যাবে না। এই বিশ্বাস থেকেই তাদের সম্পর্কটার একটা গভীরতা রয়েছে। প্রেম, ভালোবাসা নিয়ে কবি সাহিত্যিকেরা বিস্তর গবেষণা করে লিখে ক্লান্ত হয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছেন এর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে। রিনির এটাই বিশ্বাস। তবে অলিক বিশ্বাস করে একটি গোলাপ প্রেমের অনেক সমস্যাই সমাধান করে দিতে পারে। এমনই ভালোবাসা আর ফিলিংসের গল্প নিয়ে ‘হৃদয়ে কোলাহল’ এগিয়ে যেতে থাকে।