ফিরছেন নৃত্যশিল্পী ইলা খান

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের নৃত্যাঙ্গনে দাপটের সঙ্গে পদচারণা ছিল দেশের বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার ফারজানা খান ইলা ওরফে ইলা খানের। কিন্তু সংসার, স্বামী ও সন্তান নিয়ে বিগত অর্ধযুগ ধরে নাচের কোথাও নেই নন্দিত এই নৃত্যশিল্পী, কোরিওগ্রাফার। দুই সন্তান টাপুর টুপুর ও আরশকে নিয়েই সময় কেটেছে তার। তারা এখন কিছুটা বড় হয়েছেন। তাই আবারও কাজে ফেরার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন ইলা খান। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই কোনভাবেই সম্পৃক্ত ছিলাম না আমি নাচের সঙ্গে। সংসার জীবনের ব্যস্ততার কারণে এটা হয়েছে। এখন মানসিকভাবে বেশ খানিকটা প্রস্তুত আমি। তবে মানসম্পন্ন কাজ করতে চাই। যেহেতু নাচে আমার দেশে বিদেশে শিক্ষা আছে, তা ইন্ডাস্ট্রির জন্য এখন একটু ভালোভাবে নিজেকে কাজে লাগাতে চাই। আগামী প্রজন্মের জন্য নিজেকে একটু নিবেদিত করে কাজ করে যেগে চাই। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী হয়।’ ইলা জানান নাচের জন্য তিনি দিল্লিতে ছিলেন ১৯৯৫ সাল থেকে প্রায় ২০০৩ সাল পর্যন্ত। সেখানে তিনি প্রতিথযশা নৃত্যশিল্পী, কোরিওগ্রাফার মাধবী মুদগাল, রানী খানাম, বিমলা ঠাকুরের কাছে নাচে তালিম নিয়েছেন। দেশে ফেরার পর তিনি রাইজা খানম ঝুনু, মুনমুন আহমেদ, সাজু আহমেদ, দীপা খন্দকার (নৃত্যশিল্পী)’র কাছে নাচে তালিম নিয়েছেন দীর্ঘদিন। এফআই মানিক, মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের সিনেমাতেও কোরিওগ্রাফার হিসেবে কাজ করেছেন ইলা খান। ছোট্টবেলায় প্রথম তিনি টিভি নাটকে অভিনয় করেন। এরপর বহু টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।’

মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট ২০২০ , ৫ মহররম ১৪৪২, ২৫ আগস্ট ২০২০

ফিরছেন নৃত্যশিল্পী ইলা খান

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের নৃত্যাঙ্গনে দাপটের সঙ্গে পদচারণা ছিল দেশের বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার ফারজানা খান ইলা ওরফে ইলা খানের। কিন্তু সংসার, স্বামী ও সন্তান নিয়ে বিগত অর্ধযুগ ধরে নাচের কোথাও নেই নন্দিত এই নৃত্যশিল্পী, কোরিওগ্রাফার। দুই সন্তান টাপুর টুপুর ও আরশকে নিয়েই সময় কেটেছে তার। তারা এখন কিছুটা বড় হয়েছেন। তাই আবারও কাজে ফেরার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন ইলা খান। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই কোনভাবেই সম্পৃক্ত ছিলাম না আমি নাচের সঙ্গে। সংসার জীবনের ব্যস্ততার কারণে এটা হয়েছে। এখন মানসিকভাবে বেশ খানিকটা প্রস্তুত আমি। তবে মানসম্পন্ন কাজ করতে চাই। যেহেতু নাচে আমার দেশে বিদেশে শিক্ষা আছে, তা ইন্ডাস্ট্রির জন্য এখন একটু ভালোভাবে নিজেকে কাজে লাগাতে চাই। আগামী প্রজন্মের জন্য নিজেকে একটু নিবেদিত করে কাজ করে যেগে চাই। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী হয়।’ ইলা জানান নাচের জন্য তিনি দিল্লিতে ছিলেন ১৯৯৫ সাল থেকে প্রায় ২০০৩ সাল পর্যন্ত। সেখানে তিনি প্রতিথযশা নৃত্যশিল্পী, কোরিওগ্রাফার মাধবী মুদগাল, রানী খানাম, বিমলা ঠাকুরের কাছে নাচে তালিম নিয়েছেন। দেশে ফেরার পর তিনি রাইজা খানম ঝুনু, মুনমুন আহমেদ, সাজু আহমেদ, দীপা খন্দকার (নৃত্যশিল্পী)’র কাছে নাচে তালিম নিয়েছেন দীর্ঘদিন। এফআই মানিক, মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের সিনেমাতেও কোরিওগ্রাফার হিসেবে কাজ করেছেন ইলা খান। ছোট্টবেলায় প্রথম তিনি টিভি নাটকে অভিনয় করেন। এরপর বহু টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।’