বাজার পরিস্থিতি

সবজির দাম লাগামহীন

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে বেশ কিছু সবজির দাম। বাজারে প্রায় অধিকাংশ শাক-সবজির দাম বেড়ে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। কেজিতে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে কাঁচা মরিচ, টমেটো, গাজর, বেগুন, বরবটি, চিচিঙ্গা, পটল ও ঢেড়সের দাম। এসব সবজি কিনতে কেজিতে একশ’ টাকার বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে ক্রেতাদের। একই সঙ্গে বেড়েছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম। এছাড়া কেজিতে ১-২ টাকা করে বেড়েছে চালের দাম তবে কমেছে সব ধরনের মাছের দাম।

প্রতিকেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা করে বেড়েছে বিভিন্ন সবজির দাম। গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২শ’ থেকে ২শ’ ২০ টাকায়। একই পরিমাণ দাম বেড়ে এককেজি পাকা টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ২০ থেকে ১শ’ ৪০ টাকা, গাজর বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১শ’ ১০ টাকায়। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই পরিমাণ দাম বেড়ে বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১শ’ টাকায়। তবে গত সপ্তাহের মতো উস্তা (ছোট করলা) বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১শ’ টাকায়। কেজিতে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে চিচিঙ্গা, পটল ও ঢেড়সের। সবজিগুলো ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে এ সপ্তাহে দাম অপরিবর্তীত থেকে কাকরোল, ধুন্দুল ও কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, আকারভেদে পার্থক্য থাকলেও একই দামে বিক্রি হচ্ছে মাঝারি আকারের লাউ। এছাড়া কচুর মুখি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, চাল কুমড়ো জালির পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং কাঁচা কলা হালিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সঙ্গে কেজি ৩৫ টাকায় আলু বিক্রি হচ্ছে। আর যে কোন শাকের আঁটি কিনতে খরচ হচ্ছে ২০ টাকার ওপরে। তবে পুইশাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। আর লাল শাক, সবুজ শাক ও কলমি শাকের আঁটি ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চড়া দামে সবজি বিক্রি হলেও সব ধরনের মাছের দাম কমেছে। একই সঙ্গে স্থিতিশীল রয়েছে ইলিশের দাম। বাজারে ছোট আকারের (আধা কেজি ওজনের) ইলিশ ৬শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া এককেজি বা তার বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৯শ’ ৫০ থেকে ১ হাজার ২শ’ টাকা কেজিদরে। এদিকে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত দাম কমে বাজারে প্রতিকেজি কাঁচকি মাছ বিক্রি হচ্ছে ২শ’ ৮০টাকা, মলা ৩শ’ থেকে ৩শ’ ৫০ টাকা, দেশি টেংরা ৩শ’ ৫০ থেকে ৫শ’ টাকা, নদীর টেংরা (বড়) ৪শ’ ৫০ থেকে ৫শ’ টাকা, শিং (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ২শ’ ৮০ থেকে ৪শ’ ৫০ টাকা, দেশি শিং ৭শ’ থেকে ৮শ’ টাকা, পাবদা ২শ’ ৮০ থেকে ৩শ’ ৫০ টাকা, দেশি চিংড়ি (ছোট) ৩শ’ ৫০ থেকে ৪শ’ টাকা, কৈ মাছ ১শ’ ৫০ থেকে ১শ’ ৭০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ১শ’ ৮০ থেকে ৩শ’ টাকা, মৃগেল ১শ’ ৭০ থেকে ২শ’ ৮০ টাকা, পাঙাস ১শ’ ১০ থেকে ১শ’ ৬০ টাকা, তেলাপিয়া ১শ’ ১০ থেকে ১শ’ ৫০ টাকা ও কাতল ১শ’ ৮০ থেকে ২শ’ ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে আগের তুলনায় গত সপ্তাহে ডিমের দাম কিছুটা কমলেও এ সপ্তাহে আবার বেড়েছে।

ডজনপ্রতি পাঁচ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে ডিমের দাম। প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ১৫ থেকে ১শ’ ২০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিম ১শ’ ৭০ থেকে ১শ’ ৮০ টাকা, সোনালি মুরগি ডিম ১শ’ ৫০ টাকা ও হাঁসের ডিম ১শ’ ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বয়লার বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ৩৫ থেকে ১শ’ ৪০ টাকা, ১০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২শ’ ৪০ থেকে ১শ’ ৫০ টাকা ও সোনালি মুরগি ২শ’ ৬০ থেকে ২শ’ ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে প্রতিকেজি ৬শ’ টাকা করে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে দেশি মুরগি। এছাড়া প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫শ’ ৮০ থেকে ৬শ’ টাকা, খাসির মাংস ৭শ’ ৮০ টাকা আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭শ’ ২০ টাকায়।

এদিকে রাজধানীর বাজারে মানভেদে কেজিতে ১ থেকে ২ টাকা বেড়েছে চালের দাম। কৃষিবাজারে পাইকারিতে মিনিকেট পাওয়া যাচ্ছে মানভেদে ৫২ থেকে ৫৪ টাকা কেজি দরে, পুরান মিনিকেট ৫৫ টাকা, বাসমতি চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, নাজিরশাইল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আতপ চাল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, পায়জাম চাল ৪৫ টাকা, আঠাশ চাল ৪৫ থেকে ৪৬ টাকা ও এক সিদ্ধ চাল বিক্রি হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৪ টাকা কেজিদরে। এছাড়া বাজারে গুটি ৪০ থেকে ৪১ টাকা এবং স্বর্ণা চালের দর ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দাম অপরিবর্তীত থেকে পোলাও’র চাল ৯৫ থেকে ১শ’ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি ডাবলি ডাল বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা, এংকর ৫০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১শ’ ২০ টাকা ও মসুর (মোটা) ৮০ টাকা কেজিদরে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া খোলা সয়াবিন তেল (লাল) ৯৫ থেকে ১শ’ ৫ টাকা ও খোলা (সাদা) সয়াবিন ১শ’ টাকা লিটার বিক্রি হচ্ছে।

image
আরও খবর
করোনাভাইরাস শনাক্তে নমুনা পরীক্ষা আরও বাড়ানোর আহ্বান কাদেরের
চাঁদাবাজির মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে
নতুন ইস্যু ও রি-ইস্যু পাসপোর্টের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হচ্ছে
পদ্মার রেল প্রকল্পের ক্ষতিপূরণে দুর্নীতি সহ্য করা হবে না জেলা প্রশাসক
সোনালি আঁশের সোনালি দিন ফেরার ইঙ্গিত
নব্য জেএমবির সদস্য গ্রেফতার
সংক্রামক অণুবীজ শনাক্তে নতুন গবেষণাগার হচ্ছে
বাসা থেকে দম্পতির মরদেহ উদ্ধার
ইসির অধিকার ছিনতাই করে নিজের হাতে নিতে চাইছে সরকার রিজভী
৪২ মে.টন পলিথিন জব্দ
অপহরণের অভিযোগে ৬ কিশোর গ্রেফতার
সিলেটে উচ্চ আদালতের আদেশ নিয়ে নাটকীয়তা বিব্রত পুলিশ
নদীতে বিলীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

শনিবার, ২৯ আগস্ট ২০২০ , ৯ মহররম ১৪৪২, ২৯ আগস্ট ২০২০

বাজার পরিস্থিতি

সবজির দাম লাগামহীন

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে বেশ কিছু সবজির দাম। বাজারে প্রায় অধিকাংশ শাক-সবজির দাম বেড়ে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। কেজিতে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে কাঁচা মরিচ, টমেটো, গাজর, বেগুন, বরবটি, চিচিঙ্গা, পটল ও ঢেড়সের দাম। এসব সবজি কিনতে কেজিতে একশ’ টাকার বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে ক্রেতাদের। একই সঙ্গে বেড়েছে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম। এছাড়া কেজিতে ১-২ টাকা করে বেড়েছে চালের দাম তবে কমেছে সব ধরনের মাছের দাম।

প্রতিকেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা করে বেড়েছে বিভিন্ন সবজির দাম। গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২শ’ থেকে ২শ’ ২০ টাকায়। একই পরিমাণ দাম বেড়ে এককেজি পাকা টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ২০ থেকে ১শ’ ৪০ টাকা, গাজর বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১শ’ ১০ টাকায়। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই পরিমাণ দাম বেড়ে বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১শ’ টাকায়। তবে গত সপ্তাহের মতো উস্তা (ছোট করলা) বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১শ’ টাকায়। কেজিতে ১০ টাকা করে দাম বেড়েছে চিচিঙ্গা, পটল ও ঢেড়সের। সবজিগুলো ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে এ সপ্তাহে দাম অপরিবর্তীত থেকে কাকরোল, ধুন্দুল ও কচুর লতি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, আকারভেদে পার্থক্য থাকলেও একই দামে বিক্রি হচ্ছে মাঝারি আকারের লাউ। এছাড়া কচুর মুখি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, চাল কুমড়ো জালির পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং কাঁচা কলা হালিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সঙ্গে কেজি ৩৫ টাকায় আলু বিক্রি হচ্ছে। আর যে কোন শাকের আঁটি কিনতে খরচ হচ্ছে ২০ টাকার ওপরে। তবে পুইশাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। আর লাল শাক, সবুজ শাক ও কলমি শাকের আঁটি ২০ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চড়া দামে সবজি বিক্রি হলেও সব ধরনের মাছের দাম কমেছে। একই সঙ্গে স্থিতিশীল রয়েছে ইলিশের দাম। বাজারে ছোট আকারের (আধা কেজি ওজনের) ইলিশ ৬শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া এককেজি বা তার বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৯শ’ ৫০ থেকে ১ হাজার ২শ’ টাকা কেজিদরে। এদিকে কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত দাম কমে বাজারে প্রতিকেজি কাঁচকি মাছ বিক্রি হচ্ছে ২শ’ ৮০টাকা, মলা ৩শ’ থেকে ৩শ’ ৫০ টাকা, দেশি টেংরা ৩শ’ ৫০ থেকে ৫শ’ টাকা, নদীর টেংরা (বড়) ৪শ’ ৫০ থেকে ৫শ’ টাকা, শিং (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ২শ’ ৮০ থেকে ৪শ’ ৫০ টাকা, দেশি শিং ৭শ’ থেকে ৮শ’ টাকা, পাবদা ২শ’ ৮০ থেকে ৩শ’ ৫০ টাকা, দেশি চিংড়ি (ছোট) ৩শ’ ৫০ থেকে ৪শ’ টাকা, কৈ মাছ ১শ’ ৫০ থেকে ১শ’ ৭০ টাকা, রুই (আকারভেদে) ১শ’ ৮০ থেকে ৩শ’ টাকা, মৃগেল ১শ’ ৭০ থেকে ২শ’ ৮০ টাকা, পাঙাস ১শ’ ১০ থেকে ১শ’ ৬০ টাকা, তেলাপিয়া ১শ’ ১০ থেকে ১শ’ ৫০ টাকা ও কাতল ১শ’ ৮০ থেকে ২শ’ ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে আগের তুলনায় গত সপ্তাহে ডিমের দাম কিছুটা কমলেও এ সপ্তাহে আবার বেড়েছে।

ডজনপ্রতি পাঁচ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে ডিমের দাম। প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ১৫ থেকে ১শ’ ২০ টাকায়, দেশি মুরগির ডিম ১শ’ ৭০ থেকে ১শ’ ৮০ টাকা, সোনালি মুরগি ডিম ১শ’ ৫০ টাকা ও হাঁসের ডিম ১শ’ ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সঙ্গে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বয়লার বিক্রি হচ্ছে ১শ’ ৩৫ থেকে ১শ’ ৪০ টাকা, ১০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২শ’ ৪০ থেকে ১শ’ ৫০ টাকা ও সোনালি মুরগি ২শ’ ৬০ থেকে ২শ’ ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে প্রতিকেজি ৬শ’ টাকা করে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে দেশি মুরগি। এছাড়া প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫শ’ ৮০ থেকে ৬শ’ টাকা, খাসির মাংস ৭শ’ ৮০ টাকা আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭শ’ ২০ টাকায়।

এদিকে রাজধানীর বাজারে মানভেদে কেজিতে ১ থেকে ২ টাকা বেড়েছে চালের দাম। কৃষিবাজারে পাইকারিতে মিনিকেট পাওয়া যাচ্ছে মানভেদে ৫২ থেকে ৫৪ টাকা কেজি দরে, পুরান মিনিকেট ৫৫ টাকা, বাসমতি চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, নাজিরশাইল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আতপ চাল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, পায়জাম চাল ৪৫ টাকা, আঠাশ চাল ৪৫ থেকে ৪৬ টাকা ও এক সিদ্ধ চাল বিক্রি হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৪ টাকা কেজিদরে। এছাড়া বাজারে গুটি ৪০ থেকে ৪১ টাকা এবং স্বর্ণা চালের দর ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দাম অপরিবর্তীত থেকে পোলাও’র চাল ৯৫ থেকে ১শ’ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি ডাবলি ডাল বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা, এংকর ৫০ টাকা, দেশি মসুর ডাল ১শ’ ২০ টাকা ও মসুর (মোটা) ৮০ টাকা কেজিদরে বিক্রি হচ্ছে। তাছাড়া খোলা সয়াবিন তেল (লাল) ৯৫ থেকে ১শ’ ৫ টাকা ও খোলা (সাদা) সয়াবিন ১শ’ টাকা লিটার বিক্রি হচ্ছে।