রাজধানীর চকবাজারের সোয়ারিঘাট এলাকায় তিনটি ফ্যাক্টরি ও দুটি ট্রান্সপোর্ট এজেন্সিতে অভিযান চালিয়ে ৪২ মে. টন পলিথিন জব্দ করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় সাতজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দিয়েছেন আদালত। সাজাপ্রাপ্তরা হলেন-রাফসান এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার মো. ফারুক, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার মো. সোহেল, কারিগর রাব্বি হোসেন, আরিফ হোসেন ও বাহার, রানা এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার মো. বিল্লাাল। প্রত্যেককে দুই মাস করে এবং মধুমতি ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির ম্যনেজারকে ছয় মাস কারাদ- দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে শুরু হওয়া এ অভিযান শেষ হয় রাত ১০টার দিকে। র্যাব-১০ ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নেতৃত্ব দেন র্যাব সদরদফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম বলেন, চকবাজারের দেবীদাস লেনে একইভবনে অবস্থিত রাফসান এন্টারপ্রাইজ, ভাই ভাই এন্টার প্রাইজ এবং রানা এন্টারপ্রাইজ নামক ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন নিষিদ্ধ পলিথিন ও পলিথিনের শপিং ব্যাগ উৎপাদন করছে। এ সময় পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা পরীক্ষা করে দেখেন যে উৎপাদিত পলিথিনের পুরুত্ব ৫-১০ মাইক্রন। অথচ আইন অনুযায়ী ৫৫ মাইক্রনের নিচে উৎপাদন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ অপরাধের দায়ে বিভিন্ন মেয়াদে সাত জনকে জেল দেয়া হয়েছে। মালিকদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে নিয়মিত মামলা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, পলিথিন বিপণনের দায়ে রহমানিয়া ট্রান্সপোর্ট এবং মধুমতি ট্রান্সপোর্টের মালিকের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হবে। অভিযানে ৪২ টন পলিথিন জব্দ করা হয়েছে।
শনিবার, ২৯ আগস্ট ২০২০ , ৯ মহররম ১৪৪২, ২৯ আগস্ট ২০২০
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
রাজধানীর চকবাজারের সোয়ারিঘাট এলাকায় তিনটি ফ্যাক্টরি ও দুটি ট্রান্সপোর্ট এজেন্সিতে অভিযান চালিয়ে ৪২ মে. টন পলিথিন জব্দ করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় সাতজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দিয়েছেন আদালত। সাজাপ্রাপ্তরা হলেন-রাফসান এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার মো. ফারুক, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার মো. সোহেল, কারিগর রাব্বি হোসেন, আরিফ হোসেন ও বাহার, রানা এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজার মো. বিল্লাাল। প্রত্যেককে দুই মাস করে এবং মধুমতি ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির ম্যনেজারকে ছয় মাস কারাদ- দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে শুরু হওয়া এ অভিযান শেষ হয় রাত ১০টার দিকে। র্যাব-১০ ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নেতৃত্ব দেন র্যাব সদরদফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম বলেন, চকবাজারের দেবীদাস লেনে একইভবনে অবস্থিত রাফসান এন্টারপ্রাইজ, ভাই ভাই এন্টার প্রাইজ এবং রানা এন্টারপ্রাইজ নামক ফ্যাক্টরিতে উৎপাদন নিষিদ্ধ পলিথিন ও পলিথিনের শপিং ব্যাগ উৎপাদন করছে। এ সময় পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা পরীক্ষা করে দেখেন যে উৎপাদিত পলিথিনের পুরুত্ব ৫-১০ মাইক্রন। অথচ আইন অনুযায়ী ৫৫ মাইক্রনের নিচে উৎপাদন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ অপরাধের দায়ে বিভিন্ন মেয়াদে সাত জনকে জেল দেয়া হয়েছে। মালিকদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে নিয়মিত মামলা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, পলিথিন বিপণনের দায়ে রহমানিয়া ট্রান্সপোর্ট এবং মধুমতি ট্রান্সপোর্টের মালিকের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হবে। অভিযানে ৪২ টন পলিথিন জব্দ করা হয়েছে।