চীনের হুমকি চেক প্রজাতন্ত্রকে

একজন শীর্ষ কর্মকর্তার তাইওয়ান সফরকে কেন্দ্র করে চেক প্রজাতন্ত্রকে হুমকি দিয়েছে চীন। এক বিবৃতিতে চীনের শীর্ষ কূটনীতিক ওয়াং ই বলেন, ‘এক চীন’ (ওয়ান চায়না) নীতি ভঙ্গ করে তাইওয়ানে সফরের জন্য চেক প্রজাতন্ত্রের সিনেট স্পিকার মিলোস ভিসট্রিলকে চরম মূল্য দিতে হবে। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন শনিবার জানিয়েছে, মিলোস ভিসট্রিল তার প্রতিনিধি দল তাইওয়ানে এসেছেন পাঁচ দিনের সফরে। তাইওয়ানের পার্লামেন্টে বক্তব্য রাখার পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট সাই ইংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে তার। রবিবার রাষ্ট্রীয় সফরে তাইপেইতে পা রাখেন মিলোস ভিসট্রিল। এ সময় তার সঙ্গে ৯০ জন প্রতিনিধির একটি দল ছিল। ওই প্রতিনিধি দলে চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগের মেয়রও ছিলেন। মূলত তাইওয়ানের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়াতেই এই সফর করেছেন বলে দাবি চেক প্রজাতন্ত্রের সরকারি কর্মকর্তাদের। তবে তাদের এ সফরকে মোটেও ভালো চোখে দেখছে না চীন।

তাইওয়ানের সার্বভৌমত্বকে কখনই স্বীকার করে না চীন। বরং তাইওয়ানকে নিজেদের মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করে আসছে বেইজিং। এমনকি বিশ্ব থেকে তাইওয়ানকে পুরোপুরি আলাদা করে রাখতে সচেষ্ট তারা।

চীনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে তাইওয়ানে চেক প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তাদের এ আকস্মিক সফর উস্কানিমূলক কর্মকা-। তবে এবারই প্রথম কোন দেশের কূটনীতিক তাইওয়ান সফর করেছেন তা নয়। কিছুদিন আগেই মার্কিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যালেক্স আজার সেখানে গেছেন।

মঙ্গলবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১১ মহররম ১৪৪২, ১৫ ভাদ্র ১৪২৭

চীনের হুমকি চেক প্রজাতন্ত্রকে

একজন শীর্ষ কর্মকর্তার তাইওয়ান সফরকে কেন্দ্র করে চেক প্রজাতন্ত্রকে হুমকি দিয়েছে চীন। এক বিবৃতিতে চীনের শীর্ষ কূটনীতিক ওয়াং ই বলেন, ‘এক চীন’ (ওয়ান চায়না) নীতি ভঙ্গ করে তাইওয়ানে সফরের জন্য চেক প্রজাতন্ত্রের সিনেট স্পিকার মিলোস ভিসট্রিলকে চরম মূল্য দিতে হবে। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদন শনিবার জানিয়েছে, মিলোস ভিসট্রিল তার প্রতিনিধি দল তাইওয়ানে এসেছেন পাঁচ দিনের সফরে। তাইওয়ানের পার্লামেন্টে বক্তব্য রাখার পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট সাই ইংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে তার। রবিবার রাষ্ট্রীয় সফরে তাইপেইতে পা রাখেন মিলোস ভিসট্রিল। এ সময় তার সঙ্গে ৯০ জন প্রতিনিধির একটি দল ছিল। ওই প্রতিনিধি দলে চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগের মেয়রও ছিলেন। মূলত তাইওয়ানের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়াতেই এই সফর করেছেন বলে দাবি চেক প্রজাতন্ত্রের সরকারি কর্মকর্তাদের। তবে তাদের এ সফরকে মোটেও ভালো চোখে দেখছে না চীন।

তাইওয়ানের সার্বভৌমত্বকে কখনই স্বীকার করে না চীন। বরং তাইওয়ানকে নিজেদের মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করে আসছে বেইজিং। এমনকি বিশ্ব থেকে তাইওয়ানকে পুরোপুরি আলাদা করে রাখতে সচেষ্ট তারা।

চীনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে তাইওয়ানে চেক প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তাদের এ আকস্মিক সফর উস্কানিমূলক কর্মকা-। তবে এবারই প্রথম কোন দেশের কূটনীতিক তাইওয়ান সফর করেছেন তা নয়। কিছুদিন আগেই মার্কিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যালেক্স আজার সেখানে গেছেন।