বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা সবসময় বলেছি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দেয়া হয়েছে, যে সাজা তার প্রাপ্য না এবং জামিনটা তার প্রাপ্য ছিল। আমরা আশা করি, সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে।
গতকাল জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর বিএনপি মহাসচিব সাংবাদিকদের প্রশ্নে একথা বলেন। এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুল করীম, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, কেন্দ্রীয় নেতা শিরিন সুলতানা, বিলকিস ইসলাম, শাম্মী আখতার ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এখন আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা। বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এই দেশ একাত্তর সালে যে চেতনা নিয়ে সংগ্রাম করেছিল, লড়াই করেছিল একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করা, মানুষের অধিকারগুলোকে ফিরিয়ে দেয়া সেই জায়গায় ফিরে যেতে হবে এবং গণতন্ত্রকে আবার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আজকে যে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে হরণ করেছে, জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। যে ভয়াবহ একদলীয় শাসন ব্যবস্থা ফ্যাসিজম কায়েম করেছে তার বিরুদ্ধে জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে এবং এভাবে জনগণের শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব ইনশাল্লাহ।
বুধবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১২ মহররম ১৪৪২, ১৬ ভাদ্র ১৪২৭
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা সবসময় বলেছি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দেয়া হয়েছে, যে সাজা তার প্রাপ্য না এবং জামিনটা তার প্রাপ্য ছিল। আমরা আশা করি, সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে।
গতকাল জিয়াউর রহমানের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর বিএনপি মহাসচিব সাংবাদিকদের প্রশ্নে একথা বলেন। এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুল করীম, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, কেন্দ্রীয় নেতা শিরিন সুলতানা, বিলকিস ইসলাম, শাম্মী আখতার ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, এখন আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা। বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এই দেশ একাত্তর সালে যে চেতনা নিয়ে সংগ্রাম করেছিল, লড়াই করেছিল একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করা, মানুষের অধিকারগুলোকে ফিরিয়ে দেয়া সেই জায়গায় ফিরে যেতে হবে এবং গণতন্ত্রকে আবার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আজকে যে আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে হরণ করেছে, জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। যে ভয়াবহ একদলীয় শাসন ব্যবস্থা ফ্যাসিজম কায়েম করেছে তার বিরুদ্ধে জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে এবং এভাবে জনগণের শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব ইনশাল্লাহ।