কক্সবাজারের টেকনাফের চাকমারকুল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পানি নেয়াকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট কথা কাটাকাটি ও ঝগড়ার জেরে হামলা চালিয়ে এক রোহিঙ্গা যুবককে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পৃতিবার রাত ৯টার দিকে হামলার আহত যুবককে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে আনা হলে ভোরে গতকাল মারা যায়। নিহত নুর আলম (২৫) টেকনাফের চাকমারকুলের ২১ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-আই ২-এর মৃত নুর হোসেনের ছেলে। এপিবিএনর পুলিশ সুপার হেমায়েতুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটার দিকে পানি নেয়াকে কেন্দ্র করে চাকমারকুলের ২১ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-আই ২’র ৩৮৮ নম্বর ঘরের বাসিন্দা রোহিঙ্গা শরণার্থী কাজলীর সঙ্গে প্রতিবেশী জান্নাত আরার কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। পরে রাত ৯টার দিকে জান্নাতের পক্ষের সাত থেকে আট জন রোহিঙ্গা শরণার্থী কাজলীর স্বামী নুর আলমকে ঘর থেকে ডেকে তার ওপর হামলা চালায়। সে সময় গুরুতর আহত হলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য নুর আলমকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে গেলে শুক্রবার ভোর ৫টার দিতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় টেকনাফ থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শনিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৫ মহররম ১৪৪২, ১৯ ভাদ্র ১৪২৭
প্রতিনিধি, কক্সবাজার
কক্সবাজারের টেকনাফের চাকমারকুল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পানি নেয়াকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট কথা কাটাকাটি ও ঝগড়ার জেরে হামলা চালিয়ে এক রোহিঙ্গা যুবককে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পৃতিবার রাত ৯টার দিকে হামলার আহত যুবককে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে আনা হলে ভোরে গতকাল মারা যায়। নিহত নুর আলম (২৫) টেকনাফের চাকমারকুলের ২১ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-আই ২-এর মৃত নুর হোসেনের ছেলে। এপিবিএনর পুলিশ সুপার হেমায়েতুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটার দিকে পানি নেয়াকে কেন্দ্র করে চাকমারকুলের ২১ নম্বর ক্যাম্পের ব্লক-আই ২’র ৩৮৮ নম্বর ঘরের বাসিন্দা রোহিঙ্গা শরণার্থী কাজলীর সঙ্গে প্রতিবেশী জান্নাত আরার কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। পরে রাত ৯টার দিকে জান্নাতের পক্ষের সাত থেকে আট জন রোহিঙ্গা শরণার্থী কাজলীর স্বামী নুর আলমকে ঘর থেকে ডেকে তার ওপর হামলা চালায়। সে সময় গুরুতর আহত হলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য নুর আলমকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে গেলে শুক্রবার ভোর ৫টার দিতে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় টেকনাফ থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।