১ লাখ বন্যার্ত পরিবারের পাশে গ্রামীণফোন

কোভিড-১৯ বৈশি্বক মহামারীর প্রকোপে দেশের ক্ষতিগ্রস্ত আর্থ-সামাজিক অবস্থার পুনর্গঠনে বাংলাদেশ যখন বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, ঠিক সে মুহূর্তে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির প্রভাব এ উদ্যোগসমূহের বাস্তবায়ন আরো কঠিন করে তুলেছে। এ পরিস্থিতিতে গ্রামীণফোন তাদের ধারাবাহিক দুর্যোগ সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ লাখ পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বন্যার্ত মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে গ্রামীণফোন। এ ত্রাণ সহায়তার মধ্যে রয়েছে চাল, চিনি, লবণ, ডাল ও সুজি। ত্রাণ সামগ্রী ইতিমধ্যে জামালপুর, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, শরীয়তপুর ও কুড়িগ্রামের ২৫ হাজার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। ‘বন্যার্তদের পাশে হাত বাড়িয়ে এক সঙ্গে’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত এবং গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন গ্রামীণফোনের হেড অব কমিউনিক্যাসন্স খায়রুল বাশার। উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, এটুআই, ব্র্যাক, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা, ডব্লিউএইচও, ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, আইসিটি বিভাগ ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে গ্রামীণফোন বিভিন্ন সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৮ মহররম ১৪৪২, ২২ ভাদ্র ১৪২৭

১ লাখ বন্যার্ত পরিবারের পাশে গ্রামীণফোন

image

কোভিড-১৯ বৈশি্বক মহামারীর প্রকোপে দেশের ক্ষতিগ্রস্ত আর্থ-সামাজিক অবস্থার পুনর্গঠনে বাংলাদেশ যখন বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, ঠিক সে মুহূর্তে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির প্রভাব এ উদ্যোগসমূহের বাস্তবায়ন আরো কঠিন করে তুলেছে। এ পরিস্থিতিতে গ্রামীণফোন তাদের ধারাবাহিক দুর্যোগ সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ লাখ পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বন্যার্ত মানুষের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে গ্রামীণফোন। এ ত্রাণ সহায়তার মধ্যে রয়েছে চাল, চিনি, লবণ, ডাল ও সুজি। ত্রাণ সামগ্রী ইতিমধ্যে জামালপুর, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, শরীয়তপুর ও কুড়িগ্রামের ২৫ হাজার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। ‘বন্যার্তদের পাশে হাত বাড়িয়ে এক সঙ্গে’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত এবং গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন গ্রামীণফোনের হেড অব কমিউনিক্যাসন্স খায়রুল বাশার। উল্লেখ্য, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, এটুআই, ব্র্যাক, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা, ডব্লিউএইচও, ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, আইসিটি বিভাগ ও অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে গ্রামীণফোন বিভিন্ন সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।