মূল হোতা পলাতক
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেয়ার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়া চক্রের ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতারকৃতরা হলো, গোলাম মাজেদ, নারায়ন সরকার, মেহেদী, ইমতিয়াজ ও এনায়েত উল্লাহ। গত রোববার রাতে রাজধানীর বনানীর ২৭ নম্বর রোডের এ-ব্লকের ৪৫ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত এশিয়ান ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস নামক প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় ওই অফিস থেকে, চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নেয়া বিভিন্ন ব্যাংকের চেক, ৩০ হাজার ৫০০ টাকা, ২৪টি ভুয়া মেডিকেল রিপোর্ট, ভুয়া ডাক্তারসহ বিভিন্ন নামের ১০টি সিল, ৫৮টি বায়োডাটা, ১২০টি মেডিকেল রিকুইজিশন সিøপ, ৩৭টি পাসপোর্ট, তৃতীয় টার্মিনালে চাকরির ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডার উদ্ধার করা হয়েছে।
সিআইডি বলছে, প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী আশরাফ খান ওরফে সুলতান মাহমুদ দীর্ঘদিন ধরে ভুয়া নিয়োগপত্রের মাধ্যমে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন। এজন্য রাজধানীতে বেশ কয়েকটি অফিস ও নিজস্ব মেডিকেল চেক-আপ সেন্টারও গড়ে তুলেছে সে।
সিআইডির গণমাধ্যম শাখার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) জিসানুল হক জানান, গ্রেফতারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এদের মূলহোতা আশরাফ খান ওরফে সুলতান মাহমুদ পলাতক রয়েছে। এরা মূলত অনলাইনে চাকরির ভুয়া নিয়োগপত্র দেখিয়ে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত। এ বিষয়ে বনানী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পলাতক আশরাফ খানকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।
মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৮ মহররম ১৪৪২, ২২ ভাদ্র ১৪২৭
মূল হোতা পলাতক
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেয়ার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়া চক্রের ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতারকৃতরা হলো, গোলাম মাজেদ, নারায়ন সরকার, মেহেদী, ইমতিয়াজ ও এনায়েত উল্লাহ। গত রোববার রাতে রাজধানীর বনানীর ২৭ নম্বর রোডের এ-ব্লকের ৪৫ নম্বর বাড়িতে অবস্থিত এশিয়ান ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস নামক প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় ওই অফিস থেকে, চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নেয়া বিভিন্ন ব্যাংকের চেক, ৩০ হাজার ৫০০ টাকা, ২৪টি ভুয়া মেডিকেল রিপোর্ট, ভুয়া ডাক্তারসহ বিভিন্ন নামের ১০টি সিল, ৫৮টি বায়োডাটা, ১২০টি মেডিকেল রিকুইজিশন সিøপ, ৩৭টি পাসপোর্ট, তৃতীয় টার্মিনালে চাকরির ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডার উদ্ধার করা হয়েছে।
সিআইডি বলছে, প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী আশরাফ খান ওরফে সুলতান মাহমুদ দীর্ঘদিন ধরে ভুয়া নিয়োগপত্রের মাধ্যমে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন। এজন্য রাজধানীতে বেশ কয়েকটি অফিস ও নিজস্ব মেডিকেল চেক-আপ সেন্টারও গড়ে তুলেছে সে।
সিআইডির গণমাধ্যম শাখার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) জিসানুল হক জানান, গ্রেফতারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এদের মূলহোতা আশরাফ খান ওরফে সুলতান মাহমুদ পলাতক রয়েছে। এরা মূলত অনলাইনে চাকরির ভুয়া নিয়োগপত্র দেখিয়ে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত। এ বিষয়ে বনানী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পলাতক আশরাফ খানকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।