অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যাকা-ে অভিযুক্ত টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছেন সদ্য কারামুক্ত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান। গতকাল কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ তামান্না ফারাহর আদালতে অভিযোগটি দাখিল করা হয়।
আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে পুলিশ ইনভেস্টিগেশান অব ব্যুরোকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে আদেশ দিয়েছেন। দায়ের করা এ মামলায় টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ পুলিশ সদস্য ও তাদের দালালদের মাধ্যমে আলাদা চার ঘটনায় নানাভাবে শারীরিক নির্যাতন, হত্যাচেষ্টা, মিথ্যা মামলা দায়েরসহ নানা অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগ দায়েরকালে বাদীপক্ষে ছিলেন, কক্সবাজার জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাভভোকেট আবুল কালাম সিদ্দিকী, সিনিয়র আইনজীবী মো. মোস্তফা, মো. আবদুল মান্নান, ফখরুল ইসলাম গুন্দু, রেজাউল করিম রেজা, এমএম ইমরুল শরীফসহ কয়েকজন আইনজীবী।
পুলিশের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জের ধরে চাঁদাবাজি, অস্ত্র, মাদকসহ নানা অভিযোগে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার বিরুদ্ধে একে একে ছয়টি মামলা দায়ের করা হয়।
এসব মামলায় দীর্ঘ ১১ মাস ৫ দিন পর গত ২৭ আগস্ট কারামুক্ত হন। তখন থেকে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ফরিদুল মোস্তফা খান অনলাইন নিউজ পোর্টাল জনতার বাণী এবং দৈনিক কক্সবাজার বাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক। তিনি কক্সবাজারের টেকনাফ হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়ার বাসিন্দা মরহুম ডা. মো. ইছহাক খানের ছেলে। বর্তমানে শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম কুতুবদিয়া পাড়ার বাসিন্দা।
বুধবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ১৯ মহররম ১৪৪২, ২১ ভাদ্র ১৪২৭
প্রতিনিধি, কক্সবাজার
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যাকা-ে অভিযুক্ত টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছেন সদ্য কারামুক্ত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা খান। গতকাল কক্সবাজারের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ তামান্না ফারাহর আদালতে অভিযোগটি দাখিল করা হয়।
আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে পুলিশ ইনভেস্টিগেশান অব ব্যুরোকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে আদেশ দিয়েছেন। দায়ের করা এ মামলায় টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ পুলিশ সদস্য ও তাদের দালালদের মাধ্যমে আলাদা চার ঘটনায় নানাভাবে শারীরিক নির্যাতন, হত্যাচেষ্টা, মিথ্যা মামলা দায়েরসহ নানা অভিযোগ আনা হয়েছে।
অভিযোগ দায়েরকালে বাদীপক্ষে ছিলেন, কক্সবাজার জেলা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাভভোকেট আবুল কালাম সিদ্দিকী, সিনিয়র আইনজীবী মো. মোস্তফা, মো. আবদুল মান্নান, ফখরুল ইসলাম গুন্দু, রেজাউল করিম রেজা, এমএম ইমরুল শরীফসহ কয়েকজন আইনজীবী।
পুলিশের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জের ধরে চাঁদাবাজি, অস্ত্র, মাদকসহ নানা অভিযোগে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার বিরুদ্ধে একে একে ছয়টি মামলা দায়ের করা হয়।
এসব মামলায় দীর্ঘ ১১ মাস ৫ দিন পর গত ২৭ আগস্ট কারামুক্ত হন। তখন থেকে তিনি কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ফরিদুল মোস্তফা খান অনলাইন নিউজ পোর্টাল জনতার বাণী এবং দৈনিক কক্সবাজার বাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক। তিনি কক্সবাজারের টেকনাফ হোয়াইক্যং সাতঘরিয়া পাড়ার বাসিন্দা মরহুম ডা. মো. ইছহাক খানের ছেলে। বর্তমানে শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম কুতুবদিয়া পাড়ার বাসিন্দা।