শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে বিভ্রান্তি

শিক্ষার সঙ্গে সমন্বয় না করে স্কুল খোলার প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ

করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় না করেই হঠাৎ সব প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই দুই মন্ত্রণালয়ের সিন্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখনও ওই সিন্ধান্তেই অনড় রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল সংবাদকে জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির ‘সন্তোষজনক’ উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় চালু হচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার বিষয়ে গতকাল পর্যন্ত নতুন কোন সিন্ধান্ত নেয়নি শিক্ষা মন্ত্রনালয়। এমনকি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) গতকাল পর্যন্ত স্কুল, কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় চালু করার কোন প্রস্তুতিও গ্রহণ করেনি।

প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনরায় চালুর নির্দেশিকা প্রকাশের পরদিন গতকাল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়নি। স্কুল খোলার আগে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় যে সব প্রস্তুতি নিতে হবে তা জানানো হয়েছে।’

‘কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয় পুনরায় চালুর নির্দেশিকা’ প্রকাশের পরদিন গতকাল সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্কুল খোলার পরিবেশ হলে প্রধান শিক্ষকদের গাইডলাইন অনুসরণ করে প্রস্তুতির নির্দেশ দেব। যখন আমরা মনে করব যে, কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসছে, স্কুলগুলো খোলার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে, তার আগেই আমাদের প্রধান শিক্ষক, কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেবো তোমরা এখন গাইডলাইন অনুসরণ করে স্কুলগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করো, প্রস্তুতি গ্রহণ করো।’

গাইডলাইন অনুরসরণ করে স্কুল খোলার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কিনা-জানতে চাইলে আকরাম-আল-হোসেন বলেন, ‘তা বলব না। আপনারা তো বোঝেন। স্কুল খোলার ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেবো। আমরা বলিনি যে স্কুল খুলতে হবে, আজই তো প্রস্তুতি গ্রহণ করা যাবে না। প্রস্তুতি নিতে তো সময় লাগবে। গ্রামে, রুট লেবেলে যে স্কুলগুলো আছে সেখানে আমরা মনে করছি এখনও পরিবেশ তৈরি হয়নি। ৩ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছি এখনও অনেক সময়।’

এদিকে মাউশি’র পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) প্রফেসর শাহেদুল কবির চৌধুরী গতকাল সংবাদকে বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় খুলে দেয়ার কোন সিন্ধান্ত এখন পর্যন্ত নেয়া হয়নি। এ সংক্রান্ত কোন আলোচনাও হয়নি। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। করোনা পরিস্থিতির প্রত্যাশিত উন্নতি হলে যথাসময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে।’

গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ৮ সেপ্টেম্বর জারি করা নির্দেশিকায় স্কুল খোলার ১৫ দিন আগে থেকে প্রধান শিক্ষকদের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। এতে শিক্ষকদের জন্য রয়েছে বেশকিছু নির্দেশনা। কিন্তু হঠাৎ এই নির্দেশনা জারির পর অনেক অভিভাবক মনে করছেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার নির্দেশনা।

আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ- এত আগে নির্দেশনা জারি বিষয়ে সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন বলেন, ‘স্কুলের শিক্ষকরা কিন্তু সরকারি কর্মচারী। লকডাউনের সময় অফিসগুলো বন্ধ ছিল। আমরা এখন অফিসগুলো খুলে সরকারি কাজ করছি। স্কুল খোলার আগে প্রত্যেকটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক কোন গাইডলাইন ফলো করবে আমরা সেটি জানিয়ে দিয়েছি। সেখানে আমরা বলেছি, স্কুলগুলো পরিষ্কার করতে হবে; থাকতে হবে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা। নিরাপত্তার জন্য নিশ্চিত করতে হবে মাস্ক। যেসব স্কুলে ছাত্র সংখ্যা বেশি সেখানে শিফটিং করতে হবে। একদিন এক শ্রেণীকে আনলে পরের দিন আনতে হবে আরেক শ্রেণীকে। এই পরিকল্পনা প্রত্যেকটি স্কুলের জন্য; এতে সহায়তা করবেন উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার। পরিকল্পনা অনুযায়ী স্কুলগুলো পরিচালিত হচ্ছে কিনা সেটি তারা তদারকি করবেন।’

দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর গত ২৬ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি ও বেসরকারি সবধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

গত ২৭ এপ্রিল গণভবনে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘স্কুল আমরা এখন খুলব না। স্কুল, কলেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটাও খুলব না। সেটা আমরা কখন খুলব, অন্তত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল কলেজ সবই বন্ধ থাকবে। যদি করোনাভাইরাস ততদিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। যখন এটা থামবে তখনই খুলব। বেশি সমাগম যেন না হয়।’ সরকারের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

আরও খবর
এসআই জাহিদসহ ৩ পুলিশের যাবজ্জীবন
গ্যাস লিকেজ থেকে মসজিদে বিস্ফোরণ
ইউএনও ওয়াহিদার ওপর হামলায় জড়িতদের অবশ্যই শাস্তি হবে প্রধানমন্ত্রী
দেশে করোনায় একদিনে আরও ৪১ জনের মৃত্যু
অনুমতি ছাড়া কোন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না
একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির সময় ২ দিন বেড়েছে
বিস্ফোরণে হতাহতদের প্রতি পরিবারকে ৫ লাখ করে টাকা দেয়ার নির্দেশ
ব্যাংকগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ, লেনদেন বন্ধ নয়
অক্সফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল বিরতি
সিনহা হত্যা তদন্তকে প্রভাবিত করুক এটা চাই না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
জাহিদের নির্যাতনে মৃত্যু হয় ঝুট ব্যবসায়ী সুজনের
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ৮ জন
নেত্রকোনায় ট্রলারডুবি : ১০ লাশ উদ্ধার, শিশুই বেশি
নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ট্রাম্প মনোনীত

বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২০ মহররম ১৪৪২, ২২ ভাদ্র ১৪২৭

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে বিভ্রান্তি

শিক্ষার সঙ্গে সমন্বয় না করে স্কুল খোলার প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |

করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় না করেই হঠাৎ সব প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই দুই মন্ত্রণালয়ের সিন্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখনও ওই সিন্ধান্তেই অনড় রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা গতকাল সংবাদকে জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির ‘সন্তোষজনক’ উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় চালু হচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার বিষয়ে গতকাল পর্যন্ত নতুন কোন সিন্ধান্ত নেয়নি শিক্ষা মন্ত্রনালয়। এমনকি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) গতকাল পর্যন্ত স্কুল, কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় চালু করার কোন প্রস্তুতিও গ্রহণ করেনি।

প্রাথমিক বিদ্যালয় পুনরায় চালুর নির্দেশিকা প্রকাশের পরদিন গতকাল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়নি। স্কুল খোলার আগে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় যে সব প্রস্তুতি নিতে হবে তা জানানো হয়েছে।’

‘কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিদ্যালয় পুনরায় চালুর নির্দেশিকা’ প্রকাশের পরদিন গতকাল সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্কুল খোলার পরিবেশ হলে প্রধান শিক্ষকদের গাইডলাইন অনুসরণ করে প্রস্তুতির নির্দেশ দেব। যখন আমরা মনে করব যে, কোভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসছে, স্কুলগুলো খোলার মতো পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে, তার আগেই আমাদের প্রধান শিক্ষক, কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেবো তোমরা এখন গাইডলাইন অনুসরণ করে স্কুলগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করো, প্রস্তুতি গ্রহণ করো।’

গাইডলাইন অনুরসরণ করে স্কুল খোলার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কিনা-জানতে চাইলে আকরাম-আল-হোসেন বলেন, ‘তা বলব না। আপনারা তো বোঝেন। স্কুল খোলার ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেবো। আমরা বলিনি যে স্কুল খুলতে হবে, আজই তো প্রস্তুতি গ্রহণ করা যাবে না। প্রস্তুতি নিতে তো সময় লাগবে। গ্রামে, রুট লেবেলে যে স্কুলগুলো আছে সেখানে আমরা মনে করছি এখনও পরিবেশ তৈরি হয়নি। ৩ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছি এখনও অনেক সময়।’

এদিকে মাউশি’র পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) প্রফেসর শাহেদুল কবির চৌধুরী গতকাল সংবাদকে বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় খুলে দেয়ার কোন সিন্ধান্ত এখন পর্যন্ত নেয়া হয়নি। এ সংক্রান্ত কোন আলোচনাও হয়নি। আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। করোনা পরিস্থিতির প্রত্যাশিত উন্নতি হলে যথাসময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে।’

গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ৮ সেপ্টেম্বর জারি করা নির্দেশিকায় স্কুল খোলার ১৫ দিন আগে থেকে প্রধান শিক্ষকদের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। এতে শিক্ষকদের জন্য রয়েছে বেশকিছু নির্দেশনা। কিন্তু হঠাৎ এই নির্দেশনা জারির পর অনেক অভিভাবক মনে করছেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার নির্দেশনা।

আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ- এত আগে নির্দেশনা জারি বিষয়ে সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন বলেন, ‘স্কুলের শিক্ষকরা কিন্তু সরকারি কর্মচারী। লকডাউনের সময় অফিসগুলো বন্ধ ছিল। আমরা এখন অফিসগুলো খুলে সরকারি কাজ করছি। স্কুল খোলার আগে প্রত্যেকটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক কোন গাইডলাইন ফলো করবে আমরা সেটি জানিয়ে দিয়েছি। সেখানে আমরা বলেছি, স্কুলগুলো পরিষ্কার করতে হবে; থাকতে হবে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা। নিরাপত্তার জন্য নিশ্চিত করতে হবে মাস্ক। যেসব স্কুলে ছাত্র সংখ্যা বেশি সেখানে শিফটিং করতে হবে। একদিন এক শ্রেণীকে আনলে পরের দিন আনতে হবে আরেক শ্রেণীকে। এই পরিকল্পনা প্রত্যেকটি স্কুলের জন্য; এতে সহায়তা করবেন উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার। পরিকল্পনা অনুযায়ী স্কুলগুলো পরিচালিত হচ্ছে কিনা সেটি তারা তদারকি করবেন।’

দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর গত ২৬ মার্চ থেকে বন্ধ রয়েছে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি ও বেসরকারি সবধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

গত ২৭ এপ্রিল গণভবনে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘স্কুল আমরা এখন খুলব না। স্কুল, কলেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটাও খুলব না। সেটা আমরা কখন খুলব, অন্তত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল কলেজ সবই বন্ধ থাকবে। যদি করোনাভাইরাস ততদিন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। যখন এটা থামবে তখনই খুলব। বেশি সমাগম যেন না হয়।’ সরকারের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।