১২ হাজার ২০০ কোটি টাকা বাজার মূলধন বেড়েছে শেয়ারবাজারে

আগের সপ্তাহের মতো গত সপ্তাহেও উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারাবাজারের লেনদেন। সপ্তাহজুড়ে উভয় শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দরও বেড়েছে। আর এই সপ্তাহে ১২ হাজার ২০০ কোটি ৫৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকা বেড়েছে শেয়ারবাজারে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫ হাজার ২৯৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯১ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে ১ হাজার ৫৫ কোটি ৩৬ লাখ ১০ হাজার ৯৫৮ টাকা বা ২৪.৮৯ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ২৩৯ কোটি ৪৩ লাখ ৭৮ হাজার ৬৩৩ টাকার। ডিএসইতে গত সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৮ কোটি ৯৫ লাখ ৯৭ হাজার ৯১৮ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার ৬৫৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৮৯ লাখ ৯৬ হাজার ৭৪০ টাকা কম হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৩.৪৭ পয়েন্ট বা ১.৬৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১১.২৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৬.৭০ পয়েন্ট বা ১.৪৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৪.৮২ পয়েন্ট বা ১.৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৫৮.৫২ পয়েন্টে এবং ১৭৪০.২৩ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২১৭টির বা ৬০.২৭ শতাংশের, কমেছে ১১৯টির বা ৩৩.০৫ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির বা ৬.৬৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৯৪১ কোটি ৯৭ লাখ ৬ হাজার টাকায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৭২ হাজার ৫৮৭ কোটি ৭০ লাখ ৫৭ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ১২ হাজার ২০০ কোটি ৫৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকা বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৫৪ কোটি ২৯ লাখ ৫৯ হাজার ৮০২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ৯ লাখ ৫৩ হাজার ৯৮৩ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৩৯ কোটি ২০ লাখ ০৫ হাজার ৮১৯ টাকা বা ৩৪.০৫ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২৮.৫২ পয়েন্ট বা ১.৬২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ২৯৫.০৯ পয়েন্টে। সিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১১৯.৬৪ পয়েন্ট বা ১.৪১ শতাংশ, সিএসইর-৩০ সূচক ৯৪.৪৬ পয়েন্ট বা ০.৭৮ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১২.৩৭ পয়েন্ট বা ১.২০ শতাংশ এবং সিএসআই ২০.৯৫ পয়েন্ট বা ২.২৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৮ হাজার ৬০২.৫৯ পয়েন্টে, ১২ হাজার ১১৯.৬৭ পয়েন্টে, ১০৪১.৯১ পয়েন্টে এবং ৯৪১.২৬ পয়েন্টে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩১২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯২টির বা ৬১.৫৩ শতাংশের দর বেড়েছে, ৯৬টির বা ৩০.৭৬ শতাংশের কমেছে এবং ২৪টির বা ৭.৬৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে সিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯ হাজার ১৩ কোটি ৫১ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ০৩ হাজার ১৬৭ কোটি ২১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ৫ হাজার ৮৪৬ কোটি ২৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা বেড়েছে।

গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ২.১২ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.১৮ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৩.৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৮ পয়েন্ট বা ২.১২ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.০৯ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮.৭৫ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৬.১৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০.৩৫ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৫.৯৯ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৫.৭১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২৪.৯৩ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩.৩৪ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৭.১২ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৯.১৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১২.৪৯ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২৯.০৭ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩২.২৩ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৫৩.৪৭ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.৪৭ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৫.২৩ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৪.১১ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৪০.৬২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২২ মহররম ১৪৪২, ২৪ ভাদ্র ১৪২৭

১২ হাজার ২০০ কোটি টাকা বাজার মূলধন বেড়েছে শেয়ারবাজারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

image

আগের সপ্তাহের মতো গত সপ্তাহেও উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারাবাজারের লেনদেন। সপ্তাহজুড়ে উভয় শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। বেড়েছে টাকার পরিমাণে লেনদেন। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দরও বেড়েছে। আর এই সপ্তাহে ১২ হাজার ২০০ কোটি ৫৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকা বেড়েছে শেয়ারবাজারে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫ হাজার ২৯৪ কোটি ৭৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৯১ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের সপ্তাহ থেকে ১ হাজার ৫৫ কোটি ৩৬ লাখ ১০ হাজার ৯৫৮ টাকা বা ২৪.৮৯ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ২৩৯ কোটি ৪৩ লাখ ৭৮ হাজার ৬৩৩ টাকার। ডিএসইতে গত সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৮ কোটি ৯৫ লাখ ৯৭ হাজার ৯১৮ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫৯ কোটি ৮৫ লাখ ৯৪ হাজার ৬৫৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৮৯ লাখ ৯৬ হাজার ৭৪০ টাকা কম হয়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৩.৪৭ পয়েন্ট বা ১.৬৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১১.২৯ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৬.৭০ পয়েন্ট বা ১.৪৬ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২৪.৮২ পয়েন্ট বা ১.৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৫৮.৫২ পয়েন্টে এবং ১৭৪০.২৩ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২১৭টির বা ৬০.২৭ শতাংশের, কমেছে ১১৯টির বা ৩৩.০৫ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টির বা ৬.৬৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৯৪১ কোটি ৯৭ লাখ ৬ হাজার টাকায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৭২ হাজার ৫৮৭ কোটি ৭০ লাখ ৫৭ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ১২ হাজার ২০০ কোটি ৫৬ লাখ ৩৯ হাজার টাকা বেড়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১৫৪ কোটি ২৯ লাখ ৫৯ হাজার ৮০২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১১৫ কোটি ৯ লাখ ৫৩ হাজার ৯৮৩ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৩৯ কোটি ২০ লাখ ০৫ হাজার ৮১৯ টাকা বা ৩৪.০৫ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২৮.৫২ পয়েন্ট বা ১.৬২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ২৯৫.০৯ পয়েন্টে। সিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১১৯.৬৪ পয়েন্ট বা ১.৪১ শতাংশ, সিএসইর-৩০ সূচক ৯৪.৪৬ পয়েন্ট বা ০.৭৮ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১২.৩৭ পয়েন্ট বা ১.২০ শতাংশ এবং সিএসআই ২০.৯৫ পয়েন্ট বা ২.২৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৮ হাজার ৬০২.৫৯ পয়েন্টে, ১২ হাজার ১১৯.৬৭ পয়েন্টে, ১০৪১.৯১ পয়েন্টে এবং ৯৪১.২৬ পয়েন্টে। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩১২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯২টির বা ৬১.৫৩ শতাংশের দর বেড়েছে, ৯৬টির বা ৩০.৭৬ শতাংশের কমেছে এবং ২৪টির বা ৭.৬৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে সিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯ হাজার ১৩ কোটি ৫১ লাখ ৫০ হাজার টাকায়। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ০৩ হাজার ১৬৭ কোটি ২১ লাখ ৬০ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ৫ হাজার ৮৪৬ কোটি ২৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা বেড়েছে।

গত সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ২.১২ শতাংশ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.১৮ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৩.৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৮ পয়েন্ট বা ২.১২ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.০৯ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮.৭৫ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৬.১৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০.৩৫ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৫.৯৯ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৫.৭১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২৪.৯৩ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩.৩৪ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৭.১২ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৯.১৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১২.৪৯ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২৯.০৭ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩২.২৩ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৫৩.৪৭ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.৪৭ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৫.২৩ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৪.১১ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৪০.৬২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।