রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের একটি মসজিদে গোপন বৈঠক করার সময় মহিলা কলেজের শিক্ষক জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মতিউল ইসলামসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে চাঁদা আদায়ের রসিদ জামায়াতের বিভিন্ন কার্যক্রমের কাগজপত্রসহ অন্য সামগ্রী।
পীরগঞ্জ থানার ওসি মাসুমুর রহমান তিন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায় পীরগঞ্জ উপজেলায় জামায়াতের রাজনৈতিক তৎপরতা হঠাৎ করে বৃদ্ধি পাওয়ার খবর পুলিশ নিশ্চিত হবার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ ও গোয়েন্দা নজরদারি করে আসছিল। গতকাল পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের উপকন্ঠে বালুয়াহাট জামে মসজিদে ফজরের নামাজ আদায় করার পর পীরগঞ্জ মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মতিউল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন বৈঠক চলছিল। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে তিন জামায়াত নেতাকে আটক করে। বাকিরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। আটককৃত জামায়াত নেতারা হলেন- কলেজ শিক্ষক মতিউল ইসলাম, পিতা আবদুল গনি, বাড়ি পরশুরামপুর গ্রামে। অন্য দু’জন হলেন- জামায়াত নেতা রিপন ও ধনশালা গ্রামের জয়েদ আলীর ছেলে নুরন্নবী।
পুলিশ জানায়, ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করার পর বাকিদের গ্রেফতার করার জন্য অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পীরগঞ্জ থানার ওসি মাসুমুর রহমানের সঙ্গে গতকাল রাত পৌনে ৮টায় যোগাযোগ করা হলে তিনি তিন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২২ মহররম ১৪৪২, ২৪ ভাদ্র ১৪২৭
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, রংপুর
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের একটি মসজিদে গোপন বৈঠক করার সময় মহিলা কলেজের শিক্ষক জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মতিউল ইসলামসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে চাঁদা আদায়ের রসিদ জামায়াতের বিভিন্ন কার্যক্রমের কাগজপত্রসহ অন্য সামগ্রী।
পীরগঞ্জ থানার ওসি মাসুমুর রহমান তিন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায় পীরগঞ্জ উপজেলায় জামায়াতের রাজনৈতিক তৎপরতা হঠাৎ করে বৃদ্ধি পাওয়ার খবর পুলিশ নিশ্চিত হবার পর তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ ও গোয়েন্দা নজরদারি করে আসছিল। গতকাল পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের উপকন্ঠে বালুয়াহাট জামে মসজিদে ফজরের নামাজ আদায় করার পর পীরগঞ্জ মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মতিউল ইসলামের নেতৃত্বে গোপন বৈঠক চলছিল। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে তিন জামায়াত নেতাকে আটক করে। বাকিরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। আটককৃত জামায়াত নেতারা হলেন- কলেজ শিক্ষক মতিউল ইসলাম, পিতা আবদুল গনি, বাড়ি পরশুরামপুর গ্রামে। অন্য দু’জন হলেন- জামায়াত নেতা রিপন ও ধনশালা গ্রামের জয়েদ আলীর ছেলে নুরন্নবী।
পুলিশ জানায়, ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করার পর বাকিদের গ্রেফতার করার জন্য অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পীরগঞ্জ থানার ওসি মাসুমুর রহমানের সঙ্গে গতকাল রাত পৌনে ৮টায় যোগাযোগ করা হলে তিনি তিন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।