ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধে গতবারের মতো খারাপ অবস্থা হবে না : বাণিজ্যমন্ত্রী

ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধের ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, এখনও রপ্তানি বন্ধের খবর জানা নেই। তবে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এছাড়া ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিলে কিছুটা সমস্যা হলেও গতবারের মতো খারাপ অবস্থা হবে না বলেও জানান তিনি। কারণ এবার গত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বেশ আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এমনকি পিয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইতোমধ্যে প্রতি কেজি পিয়াজ ৩০ টাকায় বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। গতকাল গণ্যমাধ্যমকে এসব কথা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলে সে সময় দেশের বাজারে হু হু করে দাম বাড়ে। রেকর্ড ৩০০ টাকা পর্যন্ত ওঠে পিয়াজের কেজি। এই পরিস্থিতি চলমান ছিল কয়েক মাস। ভারত নিজেদের বাজার সামাল দিতে গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর পিয়াজ রপ্তানিতে ন্যূনতম প্রতি টনের মূল্য ৮৫০ ডলার বেঁধে দেয়। ৩০ সেপ্টেম্বর রপ্তানিই নিষিদ্ধ করে। এরপর দেশের বাজারে পিয়াজের দাম সেঞ্চুরি-ডাবল সেঞ্চুরিও অতিক্রম করে। নভেম্বরে ৩০০ টাকা ওঠে পিয়াজের কেজি। তখন মায়ানমার, চীন, মিসর ও পাকিস্তান থেকে পিয়াজ এনে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করে সরকার। বিমানেও দেশে আসে পিয়াজ।

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৫ মহররম ১৪৪২, ২৭ ভাদ্র ১৪২৭

ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধে গতবারের মতো খারাপ অবস্থা হবে না : বাণিজ্যমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধের ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, এখনও রপ্তানি বন্ধের খবর জানা নেই। তবে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এছাড়া ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিলে কিছুটা সমস্যা হলেও গতবারের মতো খারাপ অবস্থা হবে না বলেও জানান তিনি। কারণ এবার গত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বেশ আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এমনকি পিয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইতোমধ্যে প্রতি কেজি পিয়াজ ৩০ টাকায় বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। গতকাল গণ্যমাধ্যমকে এসব কথা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলে সে সময় দেশের বাজারে হু হু করে দাম বাড়ে। রেকর্ড ৩০০ টাকা পর্যন্ত ওঠে পিয়াজের কেজি। এই পরিস্থিতি চলমান ছিল কয়েক মাস। ভারত নিজেদের বাজার সামাল দিতে গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর পিয়াজ রপ্তানিতে ন্যূনতম প্রতি টনের মূল্য ৮৫০ ডলার বেঁধে দেয়। ৩০ সেপ্টেম্বর রপ্তানিই নিষিদ্ধ করে। এরপর দেশের বাজারে পিয়াজের দাম সেঞ্চুরি-ডাবল সেঞ্চুরিও অতিক্রম করে। নভেম্বরে ৩০০ টাকা ওঠে পিয়াজের কেজি। তখন মায়ানমার, চীন, মিসর ও পাকিস্তান থেকে পিয়াজ এনে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করে সরকার। বিমানেও দেশে আসে পিয়াজ।