ঊর্মিলা’র ‘শোপিস জামাই’ মীর সাব্বির

নির্মাতা নির্মাণ করেছেন নাটক ‘শোপিস জামাই’। শফিকুর রহমান শান্তনুর গল্পে এটি পারিচালনা করেছেন মনির হোসেন। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মীর সাব্বির, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, তানিন তানহাসহ আরও অনেকে। নাটকটি ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং করা হয়েছে। নির্মাতা সূত্রে জানা গেছে, খুব শীঘ্রই নাটকটি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচার হবে। নাটকের গল্প নায়লা হচ্ছে গ্রামের প্রতিবাদী নারী। একইসঙ্গে রাজনীতিও করে বেড়ায়। তার দাদু মৃত্যুশয্যায়। শেষ ইচ্ছা বলতে তিনি বলেন, তিনি চান একমাত্র নাতনির জামাই দেখে যেতে। নায়লা বিয়ে করতে আগ্রহী না। কিন্তু দাদুর ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় বিয়ে করবে। কিন্তু এমন ছেলেকে করবে যে, দেখতে শুনতে ভালো হবে। ঘর জামাই হয়ে থাকবে।

এক কথায় কাজের হবে না। নায়লার কাজে কোন বাধা হবে না। এ উপলক্ষে ছেলে দেখা শুরু হয়। অন্যদিকে বাদশা হচ্ছে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী এক যুবক। নাকে বাধিয়ে কথা বলে। গায়ে বড় হয়ে গেলেও এখনও ছোটদের সঙ্গে খেলা করে। মামার কাছে মানুষ সে। এতদিন মামার ফাইফরমাশ খেটেছে। হঠাৎ করে মামা খবর পায়, পাশের গ্রামে নায়লা ছেলে দেখো জামাই নির্বাচন করছে। মামাও বাদশাকে নিয়ে যায়। বাদশাও মহাখুশি। কারণ মামা বলেছে, তাকে বিয়ে দেবে। সে বিয়ে করতে যাচ্ছে দেখে আনন্দে লাফাতে থাকে। নায়লার বাগান বাড়িতে গিয়ে বাদরের মতো এ গাছে ও গাছে ঝুল খেতে থাকে। এক সময় বাদশার ডাক পড়ে। মামা তার চুল আচড়ে পোশাক ঠিক করে দেয়। বাদশা মুখে ডিম নেয়। কারণ ডিম খেলে সে পরীক্ষায় ভালো করে। এটাতো এক ধরনের পরীক্ষাই। বাদশা কি পারবে পরীক্ষায় পাস করতে? জানতে হলে দেখতে হবে নাটকটি।

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৫ মহররম ১৪৪২, ২৭ ভাদ্র ১৪২৭

ঊর্মিলা’র ‘শোপিস জামাই’ মীর সাব্বির

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

নির্মাতা নির্মাণ করেছেন নাটক ‘শোপিস জামাই’। শফিকুর রহমান শান্তনুর গল্পে এটি পারিচালনা করেছেন মনির হোসেন। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মীর সাব্বির, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, তানিন তানহাসহ আরও অনেকে। নাটকটি ঢাকা ও ঢাকার বাহিরে বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং করা হয়েছে। নির্মাতা সূত্রে জানা গেছে, খুব শীঘ্রই নাটকটি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচার হবে। নাটকের গল্প নায়লা হচ্ছে গ্রামের প্রতিবাদী নারী। একইসঙ্গে রাজনীতিও করে বেড়ায়। তার দাদু মৃত্যুশয্যায়। শেষ ইচ্ছা বলতে তিনি বলেন, তিনি চান একমাত্র নাতনির জামাই দেখে যেতে। নায়লা বিয়ে করতে আগ্রহী না। কিন্তু দাদুর ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়ে সিদ্ধান্ত নেয় বিয়ে করবে। কিন্তু এমন ছেলেকে করবে যে, দেখতে শুনতে ভালো হবে। ঘর জামাই হয়ে থাকবে।

এক কথায় কাজের হবে না। নায়লার কাজে কোন বাধা হবে না। এ উপলক্ষে ছেলে দেখা শুরু হয়। অন্যদিকে বাদশা হচ্ছে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী এক যুবক। নাকে বাধিয়ে কথা বলে। গায়ে বড় হয়ে গেলেও এখনও ছোটদের সঙ্গে খেলা করে। মামার কাছে মানুষ সে। এতদিন মামার ফাইফরমাশ খেটেছে। হঠাৎ করে মামা খবর পায়, পাশের গ্রামে নায়লা ছেলে দেখো জামাই নির্বাচন করছে। মামাও বাদশাকে নিয়ে যায়। বাদশাও মহাখুশি। কারণ মামা বলেছে, তাকে বিয়ে দেবে। সে বিয়ে করতে যাচ্ছে দেখে আনন্দে লাফাতে থাকে। নায়লার বাগান বাড়িতে গিয়ে বাদরের মতো এ গাছে ও গাছে ঝুল খেতে থাকে। এক সময় বাদশার ডাক পড়ে। মামা তার চুল আচড়ে পোশাক ঠিক করে দেয়। বাদশা মুখে ডিম নেয়। কারণ ডিম খেলে সে পরীক্ষায় ভালো করে। এটাতো এক ধরনের পরীক্ষাই। বাদশা কি পারবে পরীক্ষায় পাস করতে? জানতে হলে দেখতে হবে নাটকটি।