পার্বত্য এলাকার বিপুল সম্ভাবনাকে আরও সমৃদ্ধ করতে সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, পার্বত্য জেলার সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে এ অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা বৃদ্ধি লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান পার্বত্য জেলার সীমান্ত ঘেঁষে প্রায় ৩১৭ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে। এরমধ্যে ১০০ কিলোমিটার লিংক রোড এবং ২১৭ কিলোমিটার মূল সড়ক বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে শান্তির যে সুবাতাস শেখ হাসিনা ছড়িয়ে দিয়েছেন তার পথ ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে সম্ভাবনায় পার্বত্য এলাকা। চুক্তির অবশিষ্ট শর্ত বাস্তবায়নে শেখ হাসিনা সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
গতকাল তিন পার্বত্য জেলা ও কক্সবাজারের সড়ক উন্নয়ন বিষয়ক সভায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের একথা বলেন। ঢাকায় সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত হন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পার্বত্য জেলার সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে রাজস্ব আয় বাড়ানোর বিপুল সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে সরকার এ অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকার স্বকীয়তা বজায় রেখে উন্নয়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। অধিকাংশ শর্ত ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। ভূমি সংক্রান্ত দীর্ঘদিনের সমস্যা ও নিষ্পত্তির প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। দুর্গম পাহাড়ে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি শেখ হাসিনা এখন উন্নয়নের স্বর্ণদুয়ার খুলে সংকটকে রূপ দিয়েছেন সম্ভাবনায়।
উন্নয়নের সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নেই জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন সবার, উন্নয়নের ধারা ব্যাহত না করে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে আসতে হবে। এর আগে কোন সরকারই পাহাড়ের উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেয়নি, পাহাড়কে অশান্ত করে রক্ত ঝরিয়েছে। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শান্তির পায়রা উড়িয়েছেন এবং দুর্গমকে করেছেন সুগম।
মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৫ মহররম ১৪৪২, ২৭ ভাদ্র ১৪২৭
পার্বত্য এলাকার বিপুল সম্ভাবনাকে আরও সমৃদ্ধ করতে সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, পার্বত্য জেলার সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে এ অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা বৃদ্ধি লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান পার্বত্য জেলার সীমান্ত ঘেঁষে প্রায় ৩১৭ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে। এরমধ্যে ১০০ কিলোমিটার লিংক রোড এবং ২১৭ কিলোমিটার মূল সড়ক বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে শান্তির যে সুবাতাস শেখ হাসিনা ছড়িয়ে দিয়েছেন তার পথ ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে সম্ভাবনায় পার্বত্য এলাকা। চুক্তির অবশিষ্ট শর্ত বাস্তবায়নে শেখ হাসিনা সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
গতকাল তিন পার্বত্য জেলা ও কক্সবাজারের সড়ক উন্নয়ন বিষয়ক সভায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের একথা বলেন। ঢাকায় সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় যুক্ত হন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, পার্বত্য জেলার সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে রাজস্ব আয় বাড়ানোর বিপুল সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে সরকার এ অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকার স্বকীয়তা বজায় রেখে উন্নয়ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। অধিকাংশ শর্ত ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। ভূমি সংক্রান্ত দীর্ঘদিনের সমস্যা ও নিষ্পত্তির প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। দুর্গম পাহাড়ে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি শেখ হাসিনা এখন উন্নয়নের স্বর্ণদুয়ার খুলে সংকটকে রূপ দিয়েছেন সম্ভাবনায়।
উন্নয়নের সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক নেই জানিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন সবার, উন্নয়নের ধারা ব্যাহত না করে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে আসতে হবে। এর আগে কোন সরকারই পাহাড়ের উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেয়নি, পাহাড়কে অশান্ত করে রক্ত ঝরিয়েছে। শান্তিচুক্তির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শান্তির পায়রা উড়িয়েছেন এবং দুর্গমকে করেছেন সুগম।