‘আমার বাবু’

নির্মিত হলো গ্রিন অপেরা প্রযোজিত নাটক ‘আমার বাবু’। নাটকটি রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস ও পরিচালনায় সুজন বড়য়া। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন এফ এস নাঈম, নাদিয়া আফরিন মিম, আবদুল্লাহ রানা, শায়লা আক্তার, মাহাবুবুর রহমান, নাদিয়া প্রিয়া, সোহেল রানা প্রমুখ। পরিচালক সূত্রে জানা যায়, নাটকটি যে কোন একটি বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলে প্রচার হবে।

গল্পে দেখা যায়Ñ একদিন কলোনির পাশে বাবুর ফ্লেক্সিলোডের দোকানে যায় রিয়া ও তার মা সাজিদা। সাজিদাকে লোড দেয়ার পর বাবু বলে কষ্ট করে দোকানে আসার প্রয়োজন নাই। কল দিয়ে বললেই লোড পাঠিয়ে দিব। সাজিদা রিয়াকে বাবুর নাম্বার সেভ করে রাখতে বলে। ঘটনাক্রমে একরাতে সাজিদার মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায়। হঠাৎ বাবুর কথা মনে পড়তেই রিয়ার রুমে গিয়ে দেখে রিয়া ঘুমিয়ে আছে। রিয়াকে ডাক না দিয়ে তার মোবাইল থেকে বাবু’র নাম্বার নিয়ে কল দেয়, আর কল চলে যায় রিয়ার বয়ফ্রেন্ড অপুর কাছে। অপু এত রাতে রিয়ার মার কল দেখে চমকে যায়। অপুকে রিয়াকে অনেক ভালোবাসে,

তবে এই মুহূর্তে বিয়ে করবে সে সামর্থ্য তার নেই। দীর্ঘদিন অপু ভালো চাকরি আশায় বসে আছে। অনেক ভালো ইন্টারভিউ দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না। রিয়া অপুর মনে সাহস দিয়ে যাচ্ছে। রিয়ার বাবা-মা তাদের পছন্দ করা ছেলের সঙ্গে রিয়ার বিয়ে দিতে চায়। চাপাচাপির একপর্যায়ে উপায়-অন্তর না দেখে সে বিষ খায়। হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিলে সে ভালো হয়। রিয়ার মোবাইলে দোকানদার বাবু’র কল আসলে সাদিজা চমকে উঠে। শেষ পর্যন্ত মেয়েটা একটা লোডের দোকানদারের সঙ্গে প্রেম করছে! মেয়ের পাগলামির কথা চিন্তা করে বাবা-মা সিদ্ধান্ত নেয় বাবুর সঙ্গেই বিয়ে দিবে। একদিকে সাজিদা বাবুকে ফোন করে অভিভাবকসহ তাড়াতাড়ি আসতে বলে। অন্যদিকে রিয়া অপুকে কল দিয়ে বলে বাবা-মা সবকিছু মেনে নিয়েছে, এখন তাড়াতাড়ি তাদের বাসায় আসতে হবে। একপর্যায়ে বাবু ও অপু এক সঙ্গে প্রবেশ করলে বিড়িয়ে আসে আমার অপু’র রহস্যের। নাদিয়া আফরিন মিম, বলেন দীর্ঘদিন পর একটি ব্যতিক্রমধর্মী গল্পে কাজ করলাম। যা দর্শকদের ধাঁধার মধ্যে রাখবে। আমার বিশ^াস নাটকটি দর্শক হতাশ হবে না।

বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৬ মহররম ১৪৪২, ২৮ ভাদ্র ১৪২৭

‘আমার বাবু’

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

নির্মিত হলো গ্রিন অপেরা প্রযোজিত নাটক ‘আমার বাবু’। নাটকটি রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস ও পরিচালনায় সুজন বড়য়া। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন এফ এস নাঈম, নাদিয়া আফরিন মিম, আবদুল্লাহ রানা, শায়লা আক্তার, মাহাবুবুর রহমান, নাদিয়া প্রিয়া, সোহেল রানা প্রমুখ। পরিচালক সূত্রে জানা যায়, নাটকটি যে কোন একটি বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলে প্রচার হবে।

গল্পে দেখা যায়Ñ একদিন কলোনির পাশে বাবুর ফ্লেক্সিলোডের দোকানে যায় রিয়া ও তার মা সাজিদা। সাজিদাকে লোড দেয়ার পর বাবু বলে কষ্ট করে দোকানে আসার প্রয়োজন নাই। কল দিয়ে বললেই লোড পাঠিয়ে দিব। সাজিদা রিয়াকে বাবুর নাম্বার সেভ করে রাখতে বলে। ঘটনাক্রমে একরাতে সাজিদার মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায়। হঠাৎ বাবুর কথা মনে পড়তেই রিয়ার রুমে গিয়ে দেখে রিয়া ঘুমিয়ে আছে। রিয়াকে ডাক না দিয়ে তার মোবাইল থেকে বাবু’র নাম্বার নিয়ে কল দেয়, আর কল চলে যায় রিয়ার বয়ফ্রেন্ড অপুর কাছে। অপু এত রাতে রিয়ার মার কল দেখে চমকে যায়। অপুকে রিয়াকে অনেক ভালোবাসে,

তবে এই মুহূর্তে বিয়ে করবে সে সামর্থ্য তার নেই। দীর্ঘদিন অপু ভালো চাকরি আশায় বসে আছে। অনেক ভালো ইন্টারভিউ দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না। রিয়া অপুর মনে সাহস দিয়ে যাচ্ছে। রিয়ার বাবা-মা তাদের পছন্দ করা ছেলের সঙ্গে রিয়ার বিয়ে দিতে চায়। চাপাচাপির একপর্যায়ে উপায়-অন্তর না দেখে সে বিষ খায়। হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দিলে সে ভালো হয়। রিয়ার মোবাইলে দোকানদার বাবু’র কল আসলে সাদিজা চমকে উঠে। শেষ পর্যন্ত মেয়েটা একটা লোডের দোকানদারের সঙ্গে প্রেম করছে! মেয়ের পাগলামির কথা চিন্তা করে বাবা-মা সিদ্ধান্ত নেয় বাবুর সঙ্গেই বিয়ে দিবে। একদিকে সাজিদা বাবুকে ফোন করে অভিভাবকসহ তাড়াতাড়ি আসতে বলে। অন্যদিকে রিয়া অপুকে কল দিয়ে বলে বাবা-মা সবকিছু মেনে নিয়েছে, এখন তাড়াতাড়ি তাদের বাসায় আসতে হবে। একপর্যায়ে বাবু ও অপু এক সঙ্গে প্রবেশ করলে বিড়িয়ে আসে আমার অপু’র রহস্যের। নাদিয়া আফরিন মিম, বলেন দীর্ঘদিন পর একটি ব্যতিক্রমধর্মী গল্পে কাজ করলাম। যা দর্শকদের ধাঁধার মধ্যে রাখবে। আমার বিশ^াস নাটকটি দর্শক হতাশ হবে না।