বিটিসিএলকে সেবামুখী করতে ঢেলে সাজানো হচ্ছে

১৮ অঞ্চলের প্রধানদের নিয়ে আজ ভার্চুয়াল বৈঠক

দশ বছর আগে দেশের সেবামুখী প্রতিষ্ঠান বিটিসিএলের (বিলুপ্ত টিএন্ডটি) গ্রাহক সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে ১০ লাখ। এখন তা কমতে কমতে প্রায় সাড়ে ৪ লাখে পৌঁছেছে। তাই বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ নতুন করে সেবার মান বাড়াতে কাজ শুরু করেছেন। এ নিয়ে আজ (বুধবার) থেকে দুই দিনব্যাপী বিটিসিএলের ১৮টি অঞ্চলের প্রধান কার্যালয়ের মুখ্য মহাব্যবস্থাপকদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে নতুন করে আরও পরিকল্পনা হাতে নেয়া হবে। আর বিটিসিএলের ফোন নম্বর পেতে টেলিসেবা নামে অ্যাপস চালু করা হয়েছে। এখন আবেদন করলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগ এবং খরচও কম। অভিযোগ করলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিটিসিএলের একাধিক ঊর্ধ্বতন সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এক সময় দেশে বিদেশের অন্যতম যোগাযোগ মাধ্যম ছিল টিএন্ডটি ফোন। আর একটি টেলিফোন সংযোগ পেতে অনেক কষ্ট করতে হতো। দ্বারে দ্বারে ঘুরেও পাওয়া কষ্টকর ছিল। সংযোগ পাওয়ার অনুমতির পর লাইনম্যান বা ক্যাম্প ইনচার্জের কাছে যোগাযোগ করলে আজ-কাল বলে কতো না ভোগান্তির শিকার হয়েছেন গ্রাহক। অনেক সময় বিটিসিএলের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা খারাপ আচরণ করেছেন। গ্রাহক ছিল অসহায়। মুখ ছিল বন্ধ। নানা ভোগান্তির কারণে বহু গ্রাহক টেলিফোন ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। এরপর শুরু হয়েছে মোবাইল ফোন। মোবাইল সেট এখন হাতে হাতে। আর সেবার মান কমে যাওয়ায় টিএন্ডটি ফোন লাইন বাসায় থাকলেও কেউ হাত দিয়ে ধরতে চায় না। তবে বাহির থেকে দুই একটি ফোন কল আসলে তা রিসিভি করা হয়। ২০০৯ ও ২০১০ সালে দেশের টেলিফোন (টিএন্ডটি) গ্রাহক সংখ্যা ছিল সাড়ে ১০ লাখ। প্রায় ৯ থেকে ১০ বছরের ব্যবধানে টিএন্ডটি গ্রাহক সংখ্যা অনেক কমেছে। কমের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ লাখ হবে বলেও অনেকেই মন্তব্য করেন।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, দেশে এখন করোনা মহামারী। এ সময় অনেকেই বাসা বাড়িতে থাকেন। এখন বিটিসিএলের গ্রাহক আছে ৬ লাখ। এ সব গ্রাহক ধরে রাখতে এবং বিটিসিএলকে সেবামুখী করতে নতুন করে কাজ শুরু করা হয়েছে। এই লক্ষ্যে আজ (বুধবার) দেশের ১৮টি অঞ্চলের বিটিসিএলের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে (মুখ্য মহাব্যবস্থাপক) অনলাইন ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে চলতি বছরের গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই ধরনের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় বিভিন্ন অঞ্চলের যেসব প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে তা কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে তা নিয়ে আজ আলোচনা হবে, পর্যালোচনা করা হবে। এছাড়াও নতুন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বিটিসিএল অফিস থেকে জানা গেছে, সব টেলিফোন গ্রাহক ধরে রাখতে বিটিসিএল ফোনের পাশাপাশি উন্নত মানের ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে। সার্ভিস উন্নত করে গ্রাহকদের কাছে যেতে চাচ্ছে। এখন থেকে কোন গ্রাহক আবেদন করলে দ্রুত ফোন সংযোগ দেয়া হবে। আর টেলিফোন সংক্রান্ত কোন অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। গ্রাহক বাড়াতে এবং আস্থা বৃদ্ধি করতে বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। এ জন্য টেলিসেবা নামে একটি অ্যাপস চালু করা হয়েছে। গত বছর এ অ্যাপস চালু করা হয়। গত বছর অক্টোবর থেকে চলতি বছরের গতকাল পর্যন্ত ২০ হাজার টেলিফোনের ত্রুটি সারাতে কাজ করেছে বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ। অ্যাপসের মাধ্যমে অভিযোগ করলে তা বিটিসিএলের এমডি পর্যন্ত জানবেন। ফলে ত্রুটি দ্রুত সারানো সম্ভব।

সূত্র মতে, আগে বিটিসিএলের ফোন মাসের পর মাস চেষ্টা করেও পাওয়া যেত না। এখন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগ দেয়া হচ্ছে। আরও সুযোগ-সুবিধাও বাড়ছে। একশত পঞ্চাশ টাকা দিলে টেলিফোন। আর বিটিসিএল থেকে বিটিসিএলে (টিএন্ডটি থেকে টিএন্ডটি) ফোন করলে খরচ নেই।

গ্রাহকদের অভিযোগ রয়েছে, এখনও বহু গ্রাহক বিটিসিএলের ফোন নিয়ে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। মাঠ পর্যায়ে প্রায় সংযোগে ত্রুটি থাকে। ঠিকমত কথা বলা যায় না। তারের সমস্যা। কাম্পে জানালে নানাভাবে হয়রানি করছেন। আবার রাস্তায় বিভিন্ন সংস্থার খোঁড়াখুঁড়ির কারণেও লাইনে সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু সমাধান কবে হবে তা জানা কঠিন।

বিটিসিএলের এমডি ড. মো. রফিকুল মতিন গতকাল সন্ধ্যায় মুঠোফোনে সংবাদকে জানান, বিটিসিএলকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হচ্ছে। ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আগামী জানুয়ারি থেকে দেশের ২২টি জেলায় ইন্টারনেট সার্ভিসসহ অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হবে। পর্যায়ক্রমে এ সংখ্যা ৬৪ জেলা পর্যন্ত পৌঁছে দেয়া হবে। আর এখন রাজধানীর মগবাজারে নতুন করে নেটওয়ার্ক অপারেশন সেন্টার (এনওসি) চালু করা হচ্ছে। সেখানে বসে গ্রাহকদের কানেকশান ও অন্যান্য সমস্যা দেখা যাবে। একই সঙ্গে সমস্যা জানা যাবে এবং তার সমাধান করা হবে। অটোমেশন সিস্টেমও চালু করা হবে। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক কাজ চলছে। আজকের বৈঠকে আগামী ৬ মাসের পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির কাজ নিয়ে আলোচনা হবে।

আরও খবর
ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর অভিযোজন তহবিল বৃদ্ধিতে জোরালো বৈশ্বিক সমর্থন কামনা প্রধানমন্ত্রীর
ওজোন ক্ষয়কারী দ্রব্য উৎপাদন ও ব্যবহার রোধে জীববৈচিত্র্যকে ঝুঁকি থেকে রক্ষা করা সম্ভব প্রধানমন্ত্রী
মাছ এবং শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়নসহ ৪ প্রকল্প অনুমোদন
চিকিৎসকদের আবাসন ও আইসোলেশন ব্যবস্থা করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
জয় বাংলা টেলিমেডিসিন অ্যাপ উদ্বোধন কাদেরের
ভরাট হয়ে গেছে লৌহজং চ্যানেল ‘বিকল্প চ্যানেল খনন করা হচ্ছে’
চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথ ফের চালু করতে ভারতকে অনুরোধ
আরও অবৈধ সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক আবজাল দম্পতির
ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধী-বিধবা ও ভিজিডির চাল আত্মসাতের অভিযোগ
অবৈধ বিল বোর্ড ও সাইনবোর্ড উচ্ছেদ চলছে
লালমনিরহাটের ১৪ কারারক্ষী স্ট্যান্ড রিলিজ
সাহেদ করিমের অস্ত্র মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
এসপির বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ মামলা

বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৬ মহররম ১৪৪২, ২৮ ভাদ্র ১৪২৭

গ্রাহক কমছে

বিটিসিএলকে সেবামুখী করতে ঢেলে সাজানো হচ্ছে

১৮ অঞ্চলের প্রধানদের নিয়ে আজ ভার্চুয়াল বৈঠক

বাকী বিল্লাহ

দশ বছর আগে দেশের সেবামুখী প্রতিষ্ঠান বিটিসিএলের (বিলুপ্ত টিএন্ডটি) গ্রাহক সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে ১০ লাখ। এখন তা কমতে কমতে প্রায় সাড়ে ৪ লাখে পৌঁছেছে। তাই বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ নতুন করে সেবার মান বাড়াতে কাজ শুরু করেছেন। এ নিয়ে আজ (বুধবার) থেকে দুই দিনব্যাপী বিটিসিএলের ১৮টি অঞ্চলের প্রধান কার্যালয়ের মুখ্য মহাব্যবস্থাপকদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে নতুন করে আরও পরিকল্পনা হাতে নেয়া হবে। আর বিটিসিএলের ফোন নম্বর পেতে টেলিসেবা নামে অ্যাপস চালু করা হয়েছে। এখন আবেদন করলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগ এবং খরচও কম। অভিযোগ করলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিটিসিএলের একাধিক ঊর্ধ্বতন সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এক সময় দেশে বিদেশের অন্যতম যোগাযোগ মাধ্যম ছিল টিএন্ডটি ফোন। আর একটি টেলিফোন সংযোগ পেতে অনেক কষ্ট করতে হতো। দ্বারে দ্বারে ঘুরেও পাওয়া কষ্টকর ছিল। সংযোগ পাওয়ার অনুমতির পর লাইনম্যান বা ক্যাম্প ইনচার্জের কাছে যোগাযোগ করলে আজ-কাল বলে কতো না ভোগান্তির শিকার হয়েছেন গ্রাহক। অনেক সময় বিটিসিএলের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা খারাপ আচরণ করেছেন। গ্রাহক ছিল অসহায়। মুখ ছিল বন্ধ। নানা ভোগান্তির কারণে বহু গ্রাহক টেলিফোন ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। এরপর শুরু হয়েছে মোবাইল ফোন। মোবাইল সেট এখন হাতে হাতে। আর সেবার মান কমে যাওয়ায় টিএন্ডটি ফোন লাইন বাসায় থাকলেও কেউ হাত দিয়ে ধরতে চায় না। তবে বাহির থেকে দুই একটি ফোন কল আসলে তা রিসিভি করা হয়। ২০০৯ ও ২০১০ সালে দেশের টেলিফোন (টিএন্ডটি) গ্রাহক সংখ্যা ছিল সাড়ে ১০ লাখ। প্রায় ৯ থেকে ১০ বছরের ব্যবধানে টিএন্ডটি গ্রাহক সংখ্যা অনেক কমেছে। কমের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ লাখ হবে বলেও অনেকেই মন্তব্য করেন।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, দেশে এখন করোনা মহামারী। এ সময় অনেকেই বাসা বাড়িতে থাকেন। এখন বিটিসিএলের গ্রাহক আছে ৬ লাখ। এ সব গ্রাহক ধরে রাখতে এবং বিটিসিএলকে সেবামুখী করতে নতুন করে কাজ শুরু করা হয়েছে। এই লক্ষ্যে আজ (বুধবার) দেশের ১৮টি অঞ্চলের বিটিসিএলের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে (মুখ্য মহাব্যবস্থাপক) অনলাইন ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে চলতি বছরের গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই ধরনের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় বিভিন্ন অঞ্চলের যেসব প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে তা কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে তা নিয়ে আজ আলোচনা হবে, পর্যালোচনা করা হবে। এছাড়াও নতুন পরিকল্পনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বিটিসিএল অফিস থেকে জানা গেছে, সব টেলিফোন গ্রাহক ধরে রাখতে বিটিসিএল ফোনের পাশাপাশি উন্নত মানের ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে। সার্ভিস উন্নত করে গ্রাহকদের কাছে যেতে চাচ্ছে। এখন থেকে কোন গ্রাহক আবেদন করলে দ্রুত ফোন সংযোগ দেয়া হবে। আর টেলিফোন সংক্রান্ত কোন অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। গ্রাহক বাড়াতে এবং আস্থা বৃদ্ধি করতে বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। এ জন্য টেলিসেবা নামে একটি অ্যাপস চালু করা হয়েছে। গত বছর এ অ্যাপস চালু করা হয়। গত বছর অক্টোবর থেকে চলতি বছরের গতকাল পর্যন্ত ২০ হাজার টেলিফোনের ত্রুটি সারাতে কাজ করেছে বিটিসিএল কর্তৃপক্ষ। অ্যাপসের মাধ্যমে অভিযোগ করলে তা বিটিসিএলের এমডি পর্যন্ত জানবেন। ফলে ত্রুটি দ্রুত সারানো সম্ভব।

সূত্র মতে, আগে বিটিসিএলের ফোন মাসের পর মাস চেষ্টা করেও পাওয়া যেত না। এখন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগ দেয়া হচ্ছে। আরও সুযোগ-সুবিধাও বাড়ছে। একশত পঞ্চাশ টাকা দিলে টেলিফোন। আর বিটিসিএল থেকে বিটিসিএলে (টিএন্ডটি থেকে টিএন্ডটি) ফোন করলে খরচ নেই।

গ্রাহকদের অভিযোগ রয়েছে, এখনও বহু গ্রাহক বিটিসিএলের ফোন নিয়ে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। মাঠ পর্যায়ে প্রায় সংযোগে ত্রুটি থাকে। ঠিকমত কথা বলা যায় না। তারের সমস্যা। কাম্পে জানালে নানাভাবে হয়রানি করছেন। আবার রাস্তায় বিভিন্ন সংস্থার খোঁড়াখুঁড়ির কারণেও লাইনে সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু সমাধান কবে হবে তা জানা কঠিন।

বিটিসিএলের এমডি ড. মো. রফিকুল মতিন গতকাল সন্ধ্যায় মুঠোফোনে সংবাদকে জানান, বিটিসিএলকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হচ্ছে। ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আগামী জানুয়ারি থেকে দেশের ২২টি জেলায় ইন্টারনেট সার্ভিসসহ অন্যান্য সুবিধা বাড়ানো হবে। পর্যায়ক্রমে এ সংখ্যা ৬৪ জেলা পর্যন্ত পৌঁছে দেয়া হবে। আর এখন রাজধানীর মগবাজারে নতুন করে নেটওয়ার্ক অপারেশন সেন্টার (এনওসি) চালু করা হচ্ছে। সেখানে বসে গ্রাহকদের কানেকশান ও অন্যান্য সমস্যা দেখা যাবে। একই সঙ্গে সমস্যা জানা যাবে এবং তার সমাধান করা হবে। অটোমেশন সিস্টেমও চালু করা হবে। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক কাজ চলছে। আজকের বৈঠকে আগামী ৬ মাসের পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির কাজ নিয়ে আলোচনা হবে।