দাদার কথা ও সুরে নাতনির প্রথম গান

উপমহাদেশের প্রখ্যাত গীতিকার, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, কাহিনীকার গাজী মাজহারুল আনোয়ারের নাতনি আরশিয়া’র কণ্ঠে প্রথম মৌলিক গানের রেকর্ডিংয়ের কাজ শেষ হলো গেলো ১২ সেপ্টেম্বর। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের ছেলে শরফরাজ মেহেদী উপল ও তার স্ত্রী শাহানা মির্জা আশা’র একমাত্র সন্তান আরশিয়া’র জন্য তার আট বছর বয়সেই দাদা গাজী মাজহারুল আনোয়ার একটি গান লিখে দিলেন এবং সুরও করলেন। গানের কথা হচ্ছে ‘সারেগামা পাধা, আমার দাদি দাদা, বানাতে চায় শিল্পী আমায় বড়, ফুপ্পি এসে বলে লক্ষ্মীসোনা এবার হারমোনিয়াম ধরো’। গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আহমেদ কিসলু। গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘আমার মেয়ে দিঠির বয়স যখন আট তখন তার জন্যও আমি গান লিখেছিলাম। এতোটা বছর পর আমার ছেলের মেয়ে অর্থাৎ আমার নাতনির জন্য সেই তার আট বছর বয়সে তাকে প্রথম গান উপহার দিলাম। প্রথম গান হিসেবে আরশিয়ার মধ্যে যে উচ্ছাস ছিলো তা আমাকে মুগ্ধ করেছে।’ আরশিয়া বলে, ‘আমার খুব ভালো লেগেছে গান গাইতে, আমি আরও অনেক গান গাইতে চাই, সবার দোয়া চাই। আমার দাদার লেখা গান দিয়েই আমার গানের জীবন শুরু, এটাই আমার অনেক বেশি ভালো লাগছে।’ গাজী মাজহারুল আনোয়ার জানান আপাতত গান রেকর্ডিং-এর কাজ শেষ হলো। আগামীতে গানটির মিউজিক ভিডিও নির্মাণ শেষে একটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে।

বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৭ মহররম ১৪৪২, ২৯ ভাদ্র ১৪২৭

দাদার কথা ও সুরে নাতনির প্রথম গান

বিনোদন প্রতিবেদক |

image

উপমহাদেশের প্রখ্যাত গীতিকার, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, কাহিনীকার গাজী মাজহারুল আনোয়ারের নাতনি আরশিয়া’র কণ্ঠে প্রথম মৌলিক গানের রেকর্ডিংয়ের কাজ শেষ হলো গেলো ১২ সেপ্টেম্বর। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের ছেলে শরফরাজ মেহেদী উপল ও তার স্ত্রী শাহানা মির্জা আশা’র একমাত্র সন্তান আরশিয়া’র জন্য তার আট বছর বয়সেই দাদা গাজী মাজহারুল আনোয়ার একটি গান লিখে দিলেন এবং সুরও করলেন। গানের কথা হচ্ছে ‘সারেগামা পাধা, আমার দাদি দাদা, বানাতে চায় শিল্পী আমায় বড়, ফুপ্পি এসে বলে লক্ষ্মীসোনা এবার হারমোনিয়াম ধরো’। গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আহমেদ কিসলু। গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘আমার মেয়ে দিঠির বয়স যখন আট তখন তার জন্যও আমি গান লিখেছিলাম। এতোটা বছর পর আমার ছেলের মেয়ে অর্থাৎ আমার নাতনির জন্য সেই তার আট বছর বয়সে তাকে প্রথম গান উপহার দিলাম। প্রথম গান হিসেবে আরশিয়ার মধ্যে যে উচ্ছাস ছিলো তা আমাকে মুগ্ধ করেছে।’ আরশিয়া বলে, ‘আমার খুব ভালো লেগেছে গান গাইতে, আমি আরও অনেক গান গাইতে চাই, সবার দোয়া চাই। আমার দাদার লেখা গান দিয়েই আমার গানের জীবন শুরু, এটাই আমার অনেক বেশি ভালো লাগছে।’ গাজী মাজহারুল আনোয়ার জানান আপাতত গান রেকর্ডিং-এর কাজ শেষ হলো। আগামীতে গানটির মিউজিক ভিডিও নির্মাণ শেষে একটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে।