চলনবিল এলাকা থেকে সোঁতিজাল অপসারণ

চলনবিলের চাটমোহরে গত বুধবার দুইটি অবৈধ সোঁতিজাল অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। সমগ্র জেলায় এবং চলনবিলে এমন সোঁতিজাল রয়েছে প্রায় এক শ’।

প্রতিবছরের মতো এবারও নদ-নদী ও বিল থেকে পানি নামার সময় উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের পাকপাড়া কাটা জোলা, ডেফলচড়া, নিমাইচড়া ইউনিয়নের করকোলা, মির্জাপুর, চিনাভাতকুরসহ গুমানী ও চিকনাই নদীর বিভিন্ন স্থানে সোঁতিজাল স্থাপন করে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। এ সকল অবৈধ সোঁতিজাল বা জাল দিয়ে মাছ চলাচলের পথ রোধ করে (জাল) স্থাপন করে অবাধে চলছে মাছ নিধন। স্র্রোতিবাঁধের কারণে বিলের পানি নিষ্কাশনে বাধা সৃষ্টি হয় এবং রবি মৌসুমে চাষাবাদ চরমভাবে ব্যাহত হয়।

গত বুধবার চাটমোহরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সৈকত ইসলাম অবৈধ সোঁতিজালের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ইকতেখারুল ইসলাম, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান ও থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।

শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ২৮ মহররম ১৪৪২, ৩০ ভাদ্র ১৪২৭

চলনবিল এলাকা থেকে সোঁতিজাল অপসারণ

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, পাবনা

চলনবিলের চাটমোহরে গত বুধবার দুইটি অবৈধ সোঁতিজাল অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। সমগ্র জেলায় এবং চলনবিলে এমন সোঁতিজাল রয়েছে প্রায় এক শ’।

প্রতিবছরের মতো এবারও নদ-নদী ও বিল থেকে পানি নামার সময় উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের পাকপাড়া কাটা জোলা, ডেফলচড়া, নিমাইচড়া ইউনিয়নের করকোলা, মির্জাপুর, চিনাভাতকুরসহ গুমানী ও চিকনাই নদীর বিভিন্ন স্থানে সোঁতিজাল স্থাপন করে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। এ সকল অবৈধ সোঁতিজাল বা জাল দিয়ে মাছ চলাচলের পথ রোধ করে (জাল) স্থাপন করে অবাধে চলছে মাছ নিধন। স্র্রোতিবাঁধের কারণে বিলের পানি নিষ্কাশনে বাধা সৃষ্টি হয় এবং রবি মৌসুমে চাষাবাদ চরমভাবে ব্যাহত হয়।

গত বুধবার চাটমোহরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সৈকত ইসলাম অবৈধ সোঁতিজালের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ইকতেখারুল ইসলাম, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান ও থানা পুলিশ উপস্থিত ছিলেন।