রাজশাহীর শ্রম আদালতে দায়েরকৃত এক মামলায় মো. জুবাইর আহমেদ নামক আট বছরের এক শিশুকে আসামি করা হয়েছে। আদালতে হাজিরা দিতেও আসতে হচ্ছে তাকে। আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক) এ ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং অনতিবিলম্বে উক্ত মামলা থেকে শিশুটির নাম প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছে।
আসকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিক সংবাদ অনুযায়ী, বাবা জুনাব আলীর দোকানের সাইনবোর্ডে শিশুটির ছবি ও নাম দেয়া ছিল। জুনাব আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি শুক্রবারেও দোকান খোলা রেখে শ্রম আইন লঙ্ঘন করেছেন। কিন্তু জুবাইর আহমেদ দোকানের মালিক বা পরিচালক নন এবং তার বয়সও কেবল আট বছর। কেবল সাইনবোর্ডে নাম থাকার কারণে কোন ধরনের অনুসন্ধান ছাড়াই তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ মামলার কারণে শিশু জুবাইরের অধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। তাকে অত্যন্ত অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে যা সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য। আসক শিশুটির বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাটি দ্রুত প্রত্যাহার করার এবং এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার দায়িত্বহীনতার কারণে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে।
মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০২ মহররম ১৪৪২, ০৪ আশ্বিন ১৪২৭
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক |
রাজশাহীর শ্রম আদালতে দায়েরকৃত এক মামলায় মো. জুবাইর আহমেদ নামক আট বছরের এক শিশুকে আসামি করা হয়েছে। আদালতে হাজিরা দিতেও আসতে হচ্ছে তাকে। আইন ও সালিস কেন্দ্র (আসক) এ ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং অনতিবিলম্বে উক্ত মামলা থেকে শিশুটির নাম প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছে।
আসকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিক সংবাদ অনুযায়ী, বাবা জুনাব আলীর দোকানের সাইনবোর্ডে শিশুটির ছবি ও নাম দেয়া ছিল। জুনাব আলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি শুক্রবারেও দোকান খোলা রেখে শ্রম আইন লঙ্ঘন করেছেন। কিন্তু জুবাইর আহমেদ দোকানের মালিক বা পরিচালক নন এবং তার বয়সও কেবল আট বছর। কেবল সাইনবোর্ডে নাম থাকার কারণে কোন ধরনের অনুসন্ধান ছাড়াই তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
এ মামলার কারণে শিশু জুবাইরের অধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। তাকে অত্যন্ত অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে যা সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য। আসক শিশুটির বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাটি দ্রুত প্রত্যাহার করার এবং এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার দায়িত্বহীনতার কারণে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে।