৩ জেলা পরিষদ, ৯ উপজেলা পরিষদ ও ৬১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গতকাল বিকেলে গণভবনে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এসব প্রার্থীদের চূড়ান্ত করা হয়। দলের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়য়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীদের তালিকাটি প্রকাশ করা হয়।

৩ জেলা পরিষদে চূড়ান্ত প্রার্থী : সভায় ৩টি জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়। এরমধ্যে ফরিদপুরে মো. শামসুল হক, মাদারীপুরে মুনির চৌধুরী এবং মৌলভীবাজারে মিছবাহুর রহমান আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

৯ উপজেলা পরিষদে চূড়ান্ত প্রার্থী : সভায় ৯টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়। এরমধ্যে নওগাঁর মান্দা উপজেলায় মো. এমদাদুল হক, যশোরের সদর উপজেলায় নুরজাহান ইসলাম নীরা, বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় রায়হান উদ্দিন শান্ত, খুলনার পাইকগাছা উপজেলায় মো. আনোয়ার ইকবাল, মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় আ. লতিফ মোল্লা, সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলায় মো. ইকবাল আল আজাদ, কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় মোহাম্মদ আলী, চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিএইচএম কবির আহমেদ এবং চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলায় স্বজন কুমার তালুকদার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

৬১ ইউনিয়ন পরিষদে চূড়ান্ত প্রার্থী : সভায় ৬১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়। এরমধ্যে দিনাজপুরের চিরিরবন্দরের সাতনালায় মো. আবদুল হামিদ শাহ, রংপুরের তারাগঞ্জের আলমপুরে মো. দেলওয়ার হোসেন, রংপুর সদরের হরিদেবপুরে মো. একরামুল হক, চন্দনপাটে মো. আমিনুর রহমান, সদ্যপুস্কুরিনীতে মো. মকছেদুর রহমান, লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার গড্ডিমারীয় মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, পাটিকাপাড়ায় মো. মজিবুল আলম, বগুড়ার ধুনটের কালেরপাড়ায় মো. হারেজ উদ্দিন আকন্দ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের চরঅনুপনগরে মো. সেরাজুল ইসলাম, নাচোলের ফতেপুরে মো. খাইরুল ইসলাম, নওগাঁর বদলগাছির মথুরাপুরে মো. মাসুদ রানা, সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুরের পোরজানায় মো. আনোয়ার হোসেন, পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নে মো. বেলাল হোসেন খান, ম-তোষে মো. আফছার আলী, চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার গড়াইটুপিতে মোহা. শফিকুর রহমান, আলমডাঙ্গার ডাউকিতে মো. তরিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরার কলারোয়ার কেরালকাতায় মো. মোরশেদ আলী, বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কোদালিয়া শেখ রফিকুল ইসলাম, বরগুনার তালতলীর কড়ইবাড়িয়ায় নূর মোহাম্মদ, পটুয়াখালীর কলাপাড়ার মহিপুরে আ. মালেক আকন্দ, ভোলার লালমোহনের ফরাজগঞ্জে মো. ফরহাদ হোসেন (মুরাদ), বরিশালের বাকেরগঞ্জের কলসকাঠীতে মো.ফয়সাল ওয়াহিদ, উজিরপুরের সাতলায় মো. খায়রুল বাশার লিটন, টাঙ্গাইল জেলা সদরের ঘারিন্দায় তোফায়েল আহামেদ, গাজীপুরের কালীগঞ্জের নাগরীতে মোহাম্মদ অলিউল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দাউদপুরে মো. নূরল ইসলাম, নরসিংদীর রায়পুরার আদিয়াবাদে মো. সেলিম, ফরিদপুরের মধুখালীর গাজনায় সুখেন মজুমদার, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরের জলিরপাড়ে বিভা মন্ডল, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের মহিষারে মো. দেলোয়ার হোসেন সরদার, ময়মনসিংহের সদর উপজেলার বোররচরে আলহাজ আবদুল আজিজ সরকার, নান্দাইলের শেরপুরে মোয়াজ্জেম হোসেন মিল্টন ভূইয়া, আঠারবাড়ীতে জুবের আলম কবীর রূপক, ফুলপুরের ছনধারায় মো, আবুল কালাম আজাদ, ফুলবাড়ীয়ার বালিয়ানে মো. মফিজ উদ্দিন মন্ডল, নেত্রকোনার পূর্বধলার ধলামূলগাঁওয়ে মো. আবদুল হালিম খান, সিলেটের গোলাপগঞ্জের লক্ষীপাশায় মাহমুদ আহমদ, ওসমানীনগরের সাদিপুরে মো. কবির উদ্দিন আহমদ, মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের ভুনবীরে মো. আবদুর রশীদ, মির্জাপুরে অপূর্ব চন্দ্র দেব, হবিগঞ্জের মাধবপুরের শাহজাহানপুরে বাবুল হোসেন খান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের চুন্টায় শেখ মো. হাবিবুর রহমান, কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদ্রায় মো. আ. করিম, চাঁদপুরের কচুয়ার সাচারে মো. মনির হোসেন, গোহট উত্তরে মো. কবির হোসেন, মতলব উত্তরের জহিরাবাদে সেলিম মিয়া, সুলতানাবাদে হাবিবা ইসলাম সিফাত, শাহরাস্তির মেহের (দক্ষিণ) ইউপিতে মো. রুহুল আমিন, লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জে নুরুল আমিন, রামগঞ্জে ইছাপুর শাহনাজ আক্তার, রায়পুরের কেরোয়ায় শাহিনুর বেগম রেখা, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের হারামিয়ায় মো. জসিম উদ্দিন, ফটিকছড়ির নানুপুরে মো. শফিউল আজম, সুয়াবিলে জয়নাল আবেদীন, মীরসরাইয়ের মিঠানালয় এমএ কাশেম, লোহাগাড়ার আমিরাবাদে এসএম ইউনুচ, লোহাগড়ায় মোহাম্মদ নূরু ছফা এবং আধুনগর ইউনিয়ন পরিষদে মুহাম্মদ নূরুল কবির আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।