এনআইপি মামলায় সাবরিনার জামিন নাকচ

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের বরখাস্তকৃত চিকিৎসক সাবরিনার জামিন আবেদন নাকচ করেছে আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারী এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ৩১ আগস্ট বাড্ডা থানায় সাবরিনার বিরুদ্ধে মামলা করে গুলশান থানার নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মমিন মিয়া। মামলার এজাহারে দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র রাখা ও দ্বৈত ভোটার হওয়ায় সাবরিনার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। সাবরিনা ২০০৯ ও ২০১৬ সালে দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র করেন। ২০০৯ সালে তিনি সাবরিনা শারমিন হোসেন নামে পরিচয়পত্র করান। জন্মতারিখ ও সাল দেন ২ ডিসেম্বর ১৯৭৮। আর ২০১৬ সালে সাবরিনা শারমিন হুসেন নামে পরিচয়পত্র করেন। জন্মতারিখ ও সাল দেন ২ ডিসেম্বর ১৯৮৩। ২০০৯ সালের পরিচয়পত্রে সাবরিনা তার স্বামীর নাম আর এইচ হক ও ২০১৬ সালে আরিফুল চৌধুরী উল্লেখ করেন। ২০০৯-এ ঠিকানা হিসেবে মোহাম্মদপুর ও ২০১৬ সালে গুলশান উল্লেখ করেন সাবরিনা। দুই পরিচয়পত্রে মাতা ও পিতার নামও আলাদা আলাদা উল্লেখ করা হয়।

জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইনের ১৪ এবং ১৫ ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। এ অনুযায়ী কেউ যদি দুই জায়গায় ভোটার হন, তাহলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদন্ড অথবা ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা যায়। করোনার রিপোর্ট জালিয়াতির মামলায় জেকেজি হেলথকেয়রের চেয়ারম্যান চিকিৎসক সাবরিনা আরিফ চৌধুরী, তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আসামির বিরুদ্ধে বিচার চলছে।

আরও খবর
ইলিশ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনায় ২৪৬ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন
সীমান্তে ৭৩টি বিওপি নির্মাণ করবে বিজিবি
সীমান্তে ৭৩টি বিওপি নির্মাণ করবে বিজিবি
জার্মানির সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে : স্পিকার
মধ্যপাড়া পাথর খনিতে পাথর উত্তোলন শুরু
খুনের দুই আসামি রাসেল ও হৃদয় গ্রেফতার
প্রকল্পের পণ্য-দ্রব্য ক্রয়ে যেন অস্বাভাবিক বাজারমূল্য দেখানো না হয়
বিটিসিএলের সব সেবা অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে এমডি
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি বন্ধ
সেবার নামে চলছে গ্রাহক হয়রানি-ঘুষবাণিজ্য
ডিআইজি প্রিজন বজলুর রশীদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
ছাত্রলীগ নেতাসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা
শিমুলিয়া ফেরি বন্ধের প্রভাব পাটুরিয়া ঘাটে

বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৪ মহররম ১৪৪২, ০৫ আশ্বিন ১৪২৭

এনআইপি মামলায় সাবরিনার জামিন নাকচ

আদালত বার্তা পরিবেশক

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের বরখাস্তকৃত চিকিৎসক সাবরিনার জামিন আবেদন নাকচ করেছে আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারী এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ৩১ আগস্ট বাড্ডা থানায় সাবরিনার বিরুদ্ধে মামলা করে গুলশান থানার নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মমিন মিয়া। মামলার এজাহারে দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র রাখা ও দ্বৈত ভোটার হওয়ায় সাবরিনার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। সাবরিনা ২০০৯ ও ২০১৬ সালে দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র করেন। ২০০৯ সালে তিনি সাবরিনা শারমিন হোসেন নামে পরিচয়পত্র করান। জন্মতারিখ ও সাল দেন ২ ডিসেম্বর ১৯৭৮। আর ২০১৬ সালে সাবরিনা শারমিন হুসেন নামে পরিচয়পত্র করেন। জন্মতারিখ ও সাল দেন ২ ডিসেম্বর ১৯৮৩। ২০০৯ সালের পরিচয়পত্রে সাবরিনা তার স্বামীর নাম আর এইচ হক ও ২০১৬ সালে আরিফুল চৌধুরী উল্লেখ করেন। ২০০৯-এ ঠিকানা হিসেবে মোহাম্মদপুর ও ২০১৬ সালে গুলশান উল্লেখ করেন সাবরিনা। দুই পরিচয়পত্রে মাতা ও পিতার নামও আলাদা আলাদা উল্লেখ করা হয়।

জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইনের ১৪ এবং ১৫ ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। এ অনুযায়ী কেউ যদি দুই জায়গায় ভোটার হন, তাহলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদন্ড অথবা ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা যায়। করোনার রিপোর্ট জালিয়াতির মামলায় জেকেজি হেলথকেয়রের চেয়ারম্যান চিকিৎসক সাবরিনা আরিফ চৌধুরী, তার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট আসামির বিরুদ্ধে বিচার চলছে।