পুঁজিবাজারে আইপিও অনুমোদন পেল রবি

পুঁজিবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন পেয়েছে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানি রবি আজিয়াটা লিমিটেড। আইপিও ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৫২৩ কোটি ৮০ লাখ টাকার মূলধন সংগ্রহের অনুমতি পেয়েছে কোম্পানিটি। এর ফলে রবি আজিয়াটা দেশের সর্ববৃহৎ আইপিওধারী হলো বলে ইস্যু ব্যবস্থাপক আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস জানিয়েছে।

এর আগে পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ আইপিও ছিল টেলিযোগাযোগ খাতে শীর্ষ কোম্পানি গ্রামীণফোনের, ৪৮৬ কোটি ৮ লাখ টাকা। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আইপিও অনুমোদনের কথা জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৫ সালে কোম্পানটি ২৪ কোটি টাকা টাকা মুনাফা করেছে। ২০১৬ সালে কোম্পানিটি ৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা লোকসান করে। ২০১৭ সালে ১ কোটি ৫ লাখ লোকসান করে। ২০১৮ সালে ২১ কোটি ৪৭ লাখ এবং ২০১৯ সালে ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা মুনাফা করে। ২০১৯ সালের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির প্রতি শেয়ারে সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ৬৪ পয়সা এবং প্রতি শেয়ারে মুনাফা দশমিক শূন্য ৪ পয়সা। রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আইপিও ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস।

এক বিবৃতিতে কোম্পানির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটি নিঃসন্দেহে রবির জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ মূলধনী শেয়ার হিসেবে আমরা তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছি, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার অনুমোদন পাওয়ার মাধ্যমে রবিতে জনগণের অংশীদার হওয়ার সুযোগ তৈরি হলো।’

বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৫ মহররম ১৪৪২, ০৬ আশ্বিন ১৪২৭

পুঁজিবাজারে আইপিও অনুমোদন পেল রবি

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক |

পুঁজিবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন পেয়েছে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের কোম্পানি রবি আজিয়াটা লিমিটেড। আইপিও ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৫২৩ কোটি ৮০ লাখ টাকার মূলধন সংগ্রহের অনুমতি পেয়েছে কোম্পানিটি। এর ফলে রবি আজিয়াটা দেশের সর্ববৃহৎ আইপিওধারী হলো বলে ইস্যু ব্যবস্থাপক আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস জানিয়েছে।

এর আগে পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ আইপিও ছিল টেলিযোগাযোগ খাতে শীর্ষ কোম্পানি গ্রামীণফোনের, ৪৮৬ কোটি ৮ লাখ টাকা। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আইপিও অনুমোদনের কথা জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৫ সালে কোম্পানটি ২৪ কোটি টাকা টাকা মুনাফা করেছে। ২০১৬ সালে কোম্পানিটি ৬৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা লোকসান করে। ২০১৭ সালে ১ কোটি ৫ লাখ লোকসান করে। ২০১৮ সালে ২১ কোটি ৪৭ লাখ এবং ২০১৯ সালে ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা মুনাফা করে। ২০১৯ সালের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির প্রতি শেয়ারে সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ৬৪ পয়সা এবং প্রতি শেয়ারে মুনাফা দশমিক শূন্য ৪ পয়সা। রবি আজিয়াটা লিমিটেডের আইপিও ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আছে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস।

এক বিবৃতিতে কোম্পানির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটি নিঃসন্দেহে রবির জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ মূলধনী শেয়ার হিসেবে আমরা তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছি, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার অনুমোদন পাওয়ার মাধ্যমে রবিতে জনগণের অংশীদার হওয়ার সুযোগ তৈরি হলো।’