বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে গত ৫ বছর যাবত বাঙালী নদীর ভাঙনের কবলে পড়ে টিকে থাকলেও এবার চরগোদাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি এখন নদী গর্ভে বিলীনের পথে। গত কয়েকদিনের বাঙালী নদীর ভাঙনে ভবনটির মেঝের কিছু অংশ ধসে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ধসে যাওয়া স্থান দিয়ে বাঙালী নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে। দাঁড়িয়ে থাকা বিদ্যালয় ভবনটির প্রায় অর্ধেক অংশ এখন বাঙালী নদীতে রয়েছে। নদী ভাঙন অব্যাহত থাকলে যে কোন মুহূর্তে ভবনটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। নদী ভাঙন প্রতিরোধে জরুরী ভিত্তিতে কাজ করে বিদ্যালয় ভবনটি রক্ষার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহফুজার রহমান বলেন, ২০০২ সালে ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত বিদ্যালয় ভবনটি গত ৫ বছর আগে নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে। এ বছর নদী ভাঙন বৃদ্ধি পাওয়ায় ভবনটি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলাম কবির বলেন, চরগোদাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি নদী ভাঙনের কবলে পড়ায় ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতের কারণে সারিয়াকান্দির নিকট বাঙালী নদীর পানি অব্যাহত বৃদ্ধিতে মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় বিপদ সীমার ২২ সেঃমিঃ নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়।
বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৫ মহররম ১৪৪২, ০৬ আশ্বিন ১৪২৭
প্রতিনিধি, বগুড়া
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে গত ৫ বছর যাবত বাঙালী নদীর ভাঙনের কবলে পড়ে টিকে থাকলেও এবার চরগোদাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি এখন নদী গর্ভে বিলীনের পথে। গত কয়েকদিনের বাঙালী নদীর ভাঙনে ভবনটির মেঝের কিছু অংশ ধসে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ধসে যাওয়া স্থান দিয়ে বাঙালী নদীর পানি প্রবাহিত হচ্ছে। দাঁড়িয়ে থাকা বিদ্যালয় ভবনটির প্রায় অর্ধেক অংশ এখন বাঙালী নদীতে রয়েছে। নদী ভাঙন অব্যাহত থাকলে যে কোন মুহূর্তে ভবনটি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। নদী ভাঙন প্রতিরোধে জরুরী ভিত্তিতে কাজ করে বিদ্যালয় ভবনটি রক্ষার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এ ব্যাপারে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহফুজার রহমান বলেন, ২০০২ সালে ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত বিদ্যালয় ভবনটি গত ৫ বছর আগে নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে। এ বছর নদী ভাঙন বৃদ্ধি পাওয়ায় ভবনটি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলাম কবির বলেন, চরগোদাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি নদী ভাঙনের কবলে পড়ায় ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে। স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাতের কারণে সারিয়াকান্দির নিকট বাঙালী নদীর পানি অব্যাহত বৃদ্ধিতে মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় বিপদ সীমার ২২ সেঃমিঃ নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়।