রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত দীর্ঘদিনের জনগণের কাক্সিক্ষত ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে। গতকাল বিকেলে ভাঙ্গা উপজেলার ভাঙ্গা-মাওয়া মহাসড়কের বামনকান্দা এলাকায় পদ্মাসেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করে রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এসব কথা বলেন। মন্ত্রী আরও বলেন, পদ্মা সেতু যেদিন চালু হবে সেদিন ভাঙ্গার সঙ্গে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকার রেল চলাচল শুরু হবে এবং ২০২৪ সালের মধ্যে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত রেল যোগাযোগের কাজ সম্পন্ন হয়ে রেল চলাচল শুরু হবে। পরিদর্শন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক অতুল সরকার, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান, ভাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম হাবিবুর রহমান, ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রকিবুর রহমান খান, ভাঙ্গা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজী রবিউল ইসলাম, ভাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. শফিকুর রহমান, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শফিউদ্দিন মোল্লা, প্রকল্পের সঙ্গে সেনাবাহিনীর ও চায়না কোম্পানির কর্মকর্তাসহ অন্যরা।
শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৬ মহররম ১৪৪২, ০৭ আশ্বিন ১৪২৭
প্রতিনিধি, ফরিদপুর
রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত দীর্ঘদিনের জনগণের কাক্সিক্ষত ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হবে। গতকাল বিকেলে ভাঙ্গা উপজেলার ভাঙ্গা-মাওয়া মহাসড়কের বামনকান্দা এলাকায় পদ্মাসেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করে রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন এসব কথা বলেন। মন্ত্রী আরও বলেন, পদ্মা সেতু যেদিন চালু হবে সেদিন ভাঙ্গার সঙ্গে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকার রেল চলাচল শুরু হবে এবং ২০২৪ সালের মধ্যে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত রেল যোগাযোগের কাজ সম্পন্ন হয়ে রেল চলাচল শুরু হবে। পরিদর্শন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক অতুল সরকার, জেলা পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান, ভাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম হাবিবুর রহমান, ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রকিবুর রহমান খান, ভাঙ্গা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজী রবিউল ইসলাম, ভাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মো. শফিকুর রহমান, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান শফিউদ্দিন মোল্লা, প্রকল্পের সঙ্গে সেনাবাহিনীর ও চায়না কোম্পানির কর্মকর্তাসহ অন্যরা।