যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান’র শূন্যপদে উপনির্বাচনে চারটি মনোনয়নপত্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের নুরজাহান ইসলাম নীরা ও বিএনপির নূর উন নবীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ ও বিএনপি নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। শনিবার চারটি মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে রিটার্নি অফিসার এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। যশোর জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার ও নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার হুমায়ুন কবীর জানান, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ ও বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু মোহিত কুমার নাথ ও সিরাজুল ইসলাম মনোনয়নপত্রের সঙ্গে ২৫০ জন সমর্থকের তথ্য স্বাক্ষর সম্বলিত কাগজে ত্রুটি ও গড়মিল রয়েছে। এজন্য তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে। আর নৌকার প্রার্থী নুরজাহান ইসলাম নীরা ও ধানের শীষের নূর উন নবীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, যশোর সদর উপজেলার তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার পদত্যাগ করে কেশবপুর সংসদীয় উপ-নির্বাচনে অংশ নিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। যার কারণে চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হয়। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। দুইজন শেষ পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেননি। চারজন জমা দেন। এর মধ্যে দুইজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলো। নির্বাচনী মূল লড়াইয়ে থাকলেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থী।
সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ , ০৯ মহররম ১৪৪২, ১০ আশ্বিন ১৪২৭
যশোর অফিস
যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান’র শূন্যপদে উপনির্বাচনে চারটি মনোনয়নপত্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের নুরজাহান ইসলাম নীরা ও বিএনপির নূর উন নবীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহিত কুমার নাথ ও বিএনপি নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলামের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। শনিবার চারটি মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শেষে রিটার্নি অফিসার এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। যশোর জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার ও নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার হুমায়ুন কবীর জানান, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ ও বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু মোহিত কুমার নাথ ও সিরাজুল ইসলাম মনোনয়নপত্রের সঙ্গে ২৫০ জন সমর্থকের তথ্য স্বাক্ষর সম্বলিত কাগজে ত্রুটি ও গড়মিল রয়েছে। এজন্য তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে। আর নৌকার প্রার্থী নুরজাহান ইসলাম নীরা ও ধানের শীষের নূর উন নবীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, যশোর সদর উপজেলার তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার পদত্যাগ করে কেশবপুর সংসদীয় উপ-নির্বাচনে অংশ নিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। যার কারণে চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হয়। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। দুইজন শেষ পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেননি। চারজন জমা দেন। এর মধ্যে দুইজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলো। নির্বাচনী মূল লড়াইয়ে থাকলেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থী।