দুর্গাপূজায় আসছে ‘হরিবোল’ গান

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গান রিলিজ করছে জি সিরিজ ও অগ্নিবীণা প্রোডাকশন হাউজ। আনিসুজ্জামান নিবেদিত ও বলেশ্বর ফিল্মস প্রযোজিত ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন রেজা ঘটক। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা করেছেন ভারতের সংগীতজ্ঞ, গীতিকার, সুরকার ও সুগায়ক অংশুমান। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গানগুলোতে কণ্ঠ দিয়েছেন বাউল সফি মণ্ডল ও নলীনি মণ্ডল এবং ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সাত্যকি ব্যানার্জি, অংশুমান, অর্পিতা, অনিমেষ, অরুন্ধতি ও সিনজিনী। সংগীতজ্ঞ অংশুমানের কম্পোজিশানে ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত গানগুলোর গীতিকার ও সুরকার হলেন যথাক্রমে লালন শাহ, ভবা পাগলা ও অংশুমান। ছবি’র নির্মাতা রেজা ঘটক বলেন, ‘হরিবোল চলচ্চিত্রের গানগুলো এবারের দুর্গাপূজার উৎসবকে আরো আনন্দময় করে তুলবে। বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের দুর্গোৎসবকে রাঙানোর পাশাপাশি সারা বিশ্বের সংগীত শ্রোতাদের জন্য

‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গানগুলো নতুন মাত্রা যোগ করবে। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গানগুলোতে আবহমান বাংলার ফোক-সংগীতকে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরা হয়েছে, যা লাখ লাখ শ্রোতাদের হৃদয় জয় করবে। কণ্ঠশিল্পী বাউল সফি মণ্ডল বলেন, ‘হরিবোল’ সিনেমায় আমি যে গানটি করেছি, আমার কখনো মনে হয়নি এটা কোনো সিনেমার গান, বরং বারবার মনে হয়েছে এটি প্রকৃতির গান, আমার গান। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে গানটি নিয়ে আমি প্রকৃতির মাঝেই ছিলাম। আমি খুব ভালো লাগা থেকে, খুব ভালোবাসা থেকেই গানটি করেছি। সিনেমার কাহিনীর পাশাপাশি গানটি আমার জীবনের সঙ্গেও যেন অনেকটা মিলেমিশে গেছে। আশা করি গানটি শ্রোতাদের হৃদয় জয় করবে। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে একটি সংখ্যালঘু মতুয়া পরিবারের চিত্র দেখানো হয়েছে। পাশাপাশি সিনেমায় মুক্তিযুদ্ধের সময়কার একজন বীরাঙ্গনার গল্পও প্যারালালি বলা হয় বলে জানান নির্মাতা রেজা ঘটক। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রটি সেন্সর বোর্ডে জমা দেওয়া হলেও এখনও ছবিটির ছাড়পত্র মেলেনি।

রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০২০ , ২৩ সফর ১৪৪২, ২৬ আশ্বিন ১৪২৭

দুর্গাপূজায় আসছে ‘হরিবোল’ গান

image

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গান রিলিজ করছে জি সিরিজ ও অগ্নিবীণা প্রোডাকশন হাউজ। আনিসুজ্জামান নিবেদিত ও বলেশ্বর ফিল্মস প্রযোজিত ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন রেজা ঘটক। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা করেছেন ভারতের সংগীতজ্ঞ, গীতিকার, সুরকার ও সুগায়ক অংশুমান। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গানগুলোতে কণ্ঠ দিয়েছেন বাউল সফি মণ্ডল ও নলীনি মণ্ডল এবং ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সাত্যকি ব্যানার্জি, অংশুমান, অর্পিতা, অনিমেষ, অরুন্ধতি ও সিনজিনী। সংগীতজ্ঞ অংশুমানের কম্পোজিশানে ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত গানগুলোর গীতিকার ও সুরকার হলেন যথাক্রমে লালন শাহ, ভবা পাগলা ও অংশুমান। ছবি’র নির্মাতা রেজা ঘটক বলেন, ‘হরিবোল চলচ্চিত্রের গানগুলো এবারের দুর্গাপূজার উৎসবকে আরো আনন্দময় করে তুলবে। বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালের দুর্গোৎসবকে রাঙানোর পাশাপাশি সারা বিশ্বের সংগীত শ্রোতাদের জন্য

‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গানগুলো নতুন মাত্রা যোগ করবে। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রের গানগুলোতে আবহমান বাংলার ফোক-সংগীতকে সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরা হয়েছে, যা লাখ লাখ শ্রোতাদের হৃদয় জয় করবে। কণ্ঠশিল্পী বাউল সফি মণ্ডল বলেন, ‘হরিবোল’ সিনেমায় আমি যে গানটি করেছি, আমার কখনো মনে হয়নি এটা কোনো সিনেমার গান, বরং বারবার মনে হয়েছে এটি প্রকৃতির গান, আমার গান। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে গানটি নিয়ে আমি প্রকৃতির মাঝেই ছিলাম। আমি খুব ভালো লাগা থেকে, খুব ভালোবাসা থেকেই গানটি করেছি। সিনেমার কাহিনীর পাশাপাশি গানটি আমার জীবনের সঙ্গেও যেন অনেকটা মিলেমিশে গেছে। আশা করি গানটি শ্রোতাদের হৃদয় জয় করবে। ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে একটি সংখ্যালঘু মতুয়া পরিবারের চিত্র দেখানো হয়েছে। পাশাপাশি সিনেমায় মুক্তিযুদ্ধের সময়কার একজন বীরাঙ্গনার গল্পও প্যারালালি বলা হয় বলে জানান নির্মাতা রেজা ঘটক। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রটি সেন্সর বোর্ডে জমা দেওয়া হলেও এখনও ছবিটির ছাড়পত্র মেলেনি।