আগামী ২৮ ডিসেম্বর গফরগাঁও পৌরসভা নির্বাচনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ হবে। প্রথম শ্রেণীর এ পৌরসভা নির্বাচনে কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ২৩ প্রার্থীর মধ্যে ১৪ জনেই হাইস্কুলের অর্থাৎ এসএসসির গন্ডি পেরোতে পারেননি। প্রার্থীদের মধ্যে ৬ জন স্বশিক্ষিত, ১ জন ৫ম শ্রেণি এবং ৬ জন ৮ম শ্রেণি পাস। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সাথে সংযুক্ত হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামা থেকে জানা যায়, কাউন্সিলর পদে ৯নং ওয়ার্ডের ইব্রাহীম খলিল বুলটন (স্বশিক্ষিত), ফয়জুর রহমান জীবন (এইচএসসি), রফিকুল ইসলাম ৮ম শ্রেণি পাস।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৮নং ওয়ার্ডের বাবুল হোসেন ৮ম শ্রেণি পাস। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৭নং ওয়ার্ডের শাহজাহান সাজু ৮ম শ্রেণি পাস। ৬নং ওয়ার্ডের কালা চাঁন মিয়া (স্বশিক্ষিত) ও মো. আমান (স্বশিক্ষিত)।
৫নং ওয়ার্ডের মশিউর রহমান কিরন (এসএসসি) ও আলফাজ উদ্দিন ৮ম শ্রেণি পাস। ৪নং ওয়ার্ডের সোহরাব উদ্দিন (স্বশিক্ষিত), জালাল উদ্দিন আকন্দ (স্বশিক্ষিত) ও আল আমিন ৮ম শ্রেণি পাস। ৩নং ওয়ার্ডের আনিছুর রহমান (৮ম), মকবুল হোসেন (এসএসসি), মোহাম্মদ আকরাম হোসেন (এসএসসি) ও আজিজুল হক (স্বশিক্ষিত)।
২নং ওয়ার্ডের আরিফুল ইসলাম ভূইয়া (বিএ), মো. শাহ নেওয়াজ (এসএসসি) ও আব্দুল খালেক আকন্দ ৮ম শ্রেণি, মাহাবুল আলম ৫ম শ্রেণি পাস। ১নং ওয়ার্ডের মো. আব্দুর রহমান (দাওরায়ে হাদিস), শিহাব উদ্দিন খান (এসএসসি) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ মোতালেব (এসএসসি) পাস।
৩নং সংরক্ষিত নারী আসন (৭,৮,৯ নং ওয়ার্ড) মোছা. পারভীন আক্তার (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত) এইচএসসি। ২নং সংরক্ষিত নারী আসন (৪,৫,৬নং ওয়ার্ড) নীলোফা ইয়াসমিন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত) এসএসসি।
১নং সংরক্ষিত নারী আসন (১,২,৩ নং ওয়ার্ড) শামছুন নাহার শিখা (৮ম) ও মোছা. হোসনারা বেগম (এসএসসি) পাস।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শামসুন নাহার ভূইয়া জানান, নির্বাচন কমিশন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন বিধান রাখেনি। তাই যে কেউ এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এ ব্যাপারে (অব.) প্রধান শিক্ষক মো. নূরুল হক বলেন, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নূন্যতম এসএসসি পাস হওয়া উচিত। তাই শিক্ষার ক্ষেত্রে অবশ্যই মাপকাঠি নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কেননা এতে করে শিক্ষিত লোকজন নির্বাচনে জয়ী হলে আইন কানুনসহ অন্য বিষয়গুলো অশিক্ষিত মানুষের চেয়ে বেশি বুঝবেন।
শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ , ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪২৭, ০৯ রবিউস সানি ১৪৪২
রুবেল মাহমুদ, গফরগাঁও
আগামী ২৮ ডিসেম্বর গফরগাঁও পৌরসভা নির্বাচনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ হবে। প্রথম শ্রেণীর এ পৌরসভা নির্বাচনে কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ২৩ প্রার্থীর মধ্যে ১৪ জনেই হাইস্কুলের অর্থাৎ এসএসসির গন্ডি পেরোতে পারেননি। প্রার্থীদের মধ্যে ৬ জন স্বশিক্ষিত, ১ জন ৫ম শ্রেণি এবং ৬ জন ৮ম শ্রেণি পাস। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের সাথে সংযুক্ত হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
হলফনামা থেকে জানা যায়, কাউন্সিলর পদে ৯নং ওয়ার্ডের ইব্রাহীম খলিল বুলটন (স্বশিক্ষিত), ফয়জুর রহমান জীবন (এইচএসসি), রফিকুল ইসলাম ৮ম শ্রেণি পাস।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৮নং ওয়ার্ডের বাবুল হোসেন ৮ম শ্রেণি পাস। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ৭নং ওয়ার্ডের শাহজাহান সাজু ৮ম শ্রেণি পাস। ৬নং ওয়ার্ডের কালা চাঁন মিয়া (স্বশিক্ষিত) ও মো. আমান (স্বশিক্ষিত)।
৫নং ওয়ার্ডের মশিউর রহমান কিরন (এসএসসি) ও আলফাজ উদ্দিন ৮ম শ্রেণি পাস। ৪নং ওয়ার্ডের সোহরাব উদ্দিন (স্বশিক্ষিত), জালাল উদ্দিন আকন্দ (স্বশিক্ষিত) ও আল আমিন ৮ম শ্রেণি পাস। ৩নং ওয়ার্ডের আনিছুর রহমান (৮ম), মকবুল হোসেন (এসএসসি), মোহাম্মদ আকরাম হোসেন (এসএসসি) ও আজিজুল হক (স্বশিক্ষিত)।
২নং ওয়ার্ডের আরিফুল ইসলাম ভূইয়া (বিএ), মো. শাহ নেওয়াজ (এসএসসি) ও আব্দুল খালেক আকন্দ ৮ম শ্রেণি, মাহাবুল আলম ৫ম শ্রেণি পাস। ১নং ওয়ার্ডের মো. আব্দুর রহমান (দাওরায়ে হাদিস), শিহাব উদ্দিন খান (এসএসসি) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ মোতালেব (এসএসসি) পাস।
৩নং সংরক্ষিত নারী আসন (৭,৮,৯ নং ওয়ার্ড) মোছা. পারভীন আক্তার (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত) এইচএসসি। ২নং সংরক্ষিত নারী আসন (৪,৫,৬নং ওয়ার্ড) নীলোফা ইয়াসমিন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত) এসএসসি।
১নং সংরক্ষিত নারী আসন (১,২,৩ নং ওয়ার্ড) শামছুন নাহার শিখা (৮ম) ও মোছা. হোসনারা বেগম (এসএসসি) পাস।
সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শামসুন নাহার ভূইয়া জানান, নির্বাচন কমিশন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন বিধান রাখেনি। তাই যে কেউ এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এ ব্যাপারে (অব.) প্রধান শিক্ষক মো. নূরুল হক বলেন, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নূন্যতম এসএসসি পাস হওয়া উচিত। তাই শিক্ষার ক্ষেত্রে অবশ্যই মাপকাঠি নির্ধারণ করা প্রয়োজন। কেননা এতে করে শিক্ষিত লোকজন নির্বাচনে জয়ী হলে আইন কানুনসহ অন্য বিষয়গুলো অশিক্ষিত মানুষের চেয়ে বেশি বুঝবেন।